‘দিনে তিন বেলার জায়গায় একবেলা খাইয়াও দিন কাটাইছি। আটজনের সংসারে সবার পাতে খাওন দিয়া থাকলে খাইছি। সেইসব দিনের কথা ভাবলেও কষ্ট লাগে’-ফরিদা বেগমের সেইসব কষ্টের দিনও এখন ফিকে হয়ে এসেছে।
হাফেজে কোরআন ও নিবেদিতপ্রাণ মাদ্রাসাছাত্র সিয়ামের ইসলামি শিক্ষার প্রতি ছিল গভীর ও অকৃত্রিম অনুরাগ—এ যেন ছিল তার হৃদয়-মন, চিন্তা-চেতনা ও স্বপ্নের মূলমন্ত্র। কিন্তু নিজ গ্রামে, তার বাড়ির আশেপাশে কোনো মাদ্রাসা
‘তোমার সঙ্গে আর দেখা হবে কিনা জানি না। হায়াত-মউত সব আল্লাহর হাতে। আমার মেয়েটিকে দেখে রেখো।’বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নিতে বাড়ি বের হওয়ার আগে স্ত্রী মৌসুমীকে এ কথাগুলো বলে গিয়েছিলেন
রংপুরের রাধাকৃষ্ণপুর মৌলভীপাড়ার এক প্রিয় মুখ মো. ছমেছ উদ্দিন। গ্রামের সকলের কাছে পরিচিত ছিলেন সদা হাস্যোজ্জ্বল ও নিরহংকার এক সহজ-সরল ভালো মানুষ হিসেবে। কিন্তু ফ্যাসিবাদী শাসনের নির্মমতা, গুম, খুন, দুর্নীতি,
শান্তিপূর্ণ ছাত্র আন্দোলনের ওপর স্বৈরাচারী সরকারের নির্মম দমন-পীড়নের সময় আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের মাঝে শুকনো খাবার ও পানি বিতরণ করতে গিয়ে শহীদ হন মো. নাজমুল কাজী। তার স্ত্রী মারিয়া সুলতানা এখন আড়াই
ফ্যাসিবাদের দুঃশাসন অবসানে পর ভয়ভীতিহীন পরিবেশে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করতে যাচ্ছে দেশবাসী। নির্বিঘ্নে ও উন্মুক্ত পরিবেশে এ উৎসবের স্বাদ নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে ব্যক্তি থেকে বিভিন্ন দল ও সংগঠন। রাজনৈতিক
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচিতে গিয়ে দু’পায়েই গুলি লেগেছিল মো. বেল্লাল ইসলামের (২০)। সেই গুলি বের করা হলেও এখনও হাঁটতে পারেন না তিনি। অভাবের কারণে উন্নত চিকিৎসা করানো দূরে থাক, ওষুধ
“জগতের আলো” (নুরজাহান) -এর নিজের জীবনের আলোক প্রদীপই নিভে যাচ্ছে! আত্মীয়-পরিজনহীন অশীতিপর নুরজাহান বেগম চেয়েচিন্তে সহায় সম্বলহীন জীবন যাপন করছেন ভাঙ্গুড়ার বড়ালব্রিজ রেল স্টেশন সংলগ্ন রেললাইনের পূর্ব-দক্ষিণ পাশের ভাড়া ঘরে!
মাগুরার সেই শিশুটির মৃত্যুর পর ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলার আসামিদের বাড়িতে ভাঙচুর করে আগুন দিয়েছেন স্থানীয় লোকজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সোয়া সাতটার দিকে মাগুরা পৌর এলাকায় আসামিদের বাড়িতে প্রথমে ভাঙচুর
জাতিসংঘ সতর্ক করে দিয়েছে যে তহবিলের অভাবের কারণে আগামী মাস থেকে বাংলাদেশে প্রায় দশ লক্ষ রোহিঙ্গা শরণার্থীর জন্য রেশন অর্ধেক করতে বাধ্য হবে। বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) বুধবার এক