1. admin@ddnnewsbd.com : admin : ddn newsbd
  2. mamahbubulalom@gmail.com : mahbubul alom : mahbubul alom
বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:১০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ভাঙ্গুড়ায় সারের দাবিতে কৃষকদের বিক্ষোভ, কৃষি প্রণোদনা নিয়েও তীব্র ক্ষোভ সত্য ও তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমেই গুজব প্রতিহত করা সম্ভব: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নির্বাচন হলে দেশের পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে একদিনে ১০ জনের প্রাণ গেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার বিদেশি দুটি পিস্তল ও ইয়াবাসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী গ্রেপ্তার ভাঙ্গুড়ায় রাস্তা ধ্বংস করে পুকুর খনন ও সরকারি গাছ কাটার অভিযোগ পাবনার চারটি আসনে ধানের শীষ পেলেন যারা একই আসনে বিএনপি-জামায়াতের প্রার্থী দুই সহোদর ২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

টিকা দেয়ার পরও সংক্রমণ হতে পারে করোনার নতুন প্রজাতি

অনলাইন ডেস্ক:
  • আপডেটের সময় : সোমবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২১
  • ৪৯৩ সময় দর্শন

 করোনাভাইরাসের নতুন যে প্রজাতি ভারতে ধরা পড়েছে, তা আরও ভয়ঙ্কর বলে দাবি করেছেন অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল সায়েন্সেস’র প্রধান রণদীপ গুলেরিয়ার। তার দাবি, করোনার নতুন ভারতীয় প্রজাতি অন্যগুলোর চেয়ে অনেক বেশি ভয়ঙ্কর। খুব দ্রুত সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ে আবার শরীরে অ্যান্টিবডি থাকলেও তা এর সংক্রমণ থামাতে পারে না।

সংস্থাটি ভারতের মহারাষ্ট্রে প্রথম করোনার এই নতুন প্রজাতির সন্ধান পেয়েছে। এরপর এখন পর্যন্ত মোট ২৪০ জনের শরীরে এই নতুন প্রজাতির সন্ধান মিলেছে। এই মুহূর্তে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে দৈনিক সংক্রমণ নতুন করে ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার পিছনেও এই নতুন প্রজাতিই দায়ী বলে মনে করছে মহারাষ্ট্র সরকাররে করোনা টাস্ক ফোর্স।

১৩০ কোটি জনসংখ্যার দেশটিতে ব্যাপক সংখ্যক মানুষের মধ্যে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে এই মুহূর্তে টিকাদানে জোর দিচ্ছে দেশটির সরকার। প্রথম দফায় স্বাস্থ্যকর্মী এবং জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্তদের প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। দ্বিতীয় দফায় প্রাধান্য পাবেন ২৪ কোটি পঞ্চাশোর্ধ্ব এবং কোমর্বিডিটি রয়েছে এমন মানুষরা।

তবে গুলেরিয়ার বলছেন, ‘ভারতের মতো দেশে ব্যাপক হারে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলা সম্ভব নয়। যখনই ভাইরাস চরিত্র বদল করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এড়িয়ে যাওয়ার ক্ষমতা তৈরি হয়, তখন টিকা নেয়ার পরেও যে কেউ নতুন করে সংক্রমিত হতে পারেন।

এই মুহূর্তে অক্সফোর্ড এবং সিরাম ইনস্টিটিউটের তৈরি কোভিশিল্ড এবং ভারত বায়োটেক এবং আইসিএমআরের তৈরি কোভ্যাক্সিন প্রতিষেধকই ভারতে টিকাদানের কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। এগুলো সাময়িক করোনাকে সংক্রমণ রোধে সক্ষম হলেও, করোনার নতুন প্রজাতির বিরুদ্ধে সেগুলোর কার্যকারিতা তুলনামূলক কম হবে বলে জানিয়েছেন গুলেরিয়া।

সূত্র : আনন্দবাজার

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host