1. admin@ddnnewsbd.com : admin : ddn newsbd
  2. mamahbubulalom@gmail.com : mahbubul alom : mahbubul alom
বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ১০:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ভাঙ্গুড়ায় নারী শিক্ষার্থীদের জন্য হাইজেনিক কর্নার স্থাপন ও রেজাল্ট উত্তোরণে ইউএনও’র উদ্যোগ পাবনার সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতার বাতিঘর শফিউর রহমান খান গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার বর্ষায় বাড়ে সাপের আক্রমণ, আমরা প্রস্তুত তো? মায়ের কথা ভুলিয়ে রাখতে যমজ ছেলেদের নিয়ে খেলনার দোকানে বাবা জামায়াত আমিরের হার্টে একাধিক ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত ডিসেম্বরের দিকে নির্বাচন হলে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া ‎ফিরে আসুক হলুদ খামের দিন চলনবিল অঞ্চলে নৌকার বিকিকিনি: প্রয়োজন ছাপিয়ে ফিরে আসে অতীত শেখ হাসিনা যে অপরাধ করেছে, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি বাহিনীও তা করেনি: আসিফ নজরুল

সুজানগরে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক গ্রাহকদের টাকা নিয়ে ফিল্ড অফিসার লাপাত্তা

ডিডিএন ডেস্ক:
  • আপডেটের সময় : সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৩৩ সময় দর্শন

পাবনার সুজানগর উপজেলা পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের ৪০/৪৫জন গ্রাহকদের কাছ থেকে সঞ্চয় জমা দেওয়া প্রায় ১০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে পালিয়ে গেছেন ব্যাংকের ফিল্ড অফিসার বিশ্বজিৎ কুমার পাল। সে উপজেলার দুলাই ইউনিয়নের আন্ধারকোটা গ্রামের শ্রী শংকর কুমার পালের ছেলে। এ ঘটনায় ক্ষিপ্ত ব্যাংক গ্রাহকরা গত শনিবার উক্ত ব্যাংক কার্যালয়ে এসে বিক্ষোভ করেছেন।

পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক সুজানগর শাখার ম্যানেজার মোঃ আব্দুর রাশেদ জানান, গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বিশ্বজিৎ কুমার পাল গ্রাহকদের সঞ্চয়ের এবং ঋণের কিস্তির টাকা গ্রহণ করেছেন। দুপুরে ব্যাংক থেকে বেতন এবং ভাতাদিও উত্তোলন করেছেন। তবে গত শুক্রবার বিকালে কয়েকজন গ্রাহক বিশেষ প্রয়োজনে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করতে গিয়ে তার ফোন বন্ধ পান। একপর্যায়ে গ্রাহকরা তার বাড়িতে গিয়ে ঘরের দরজা তালা বদ্ধ দেখতে পান।  গত শনিবার ভুক্তভোগী গ্রাহকরা বিষয়টি উক্ত ম্যানেজারকে জানান, এবং বিশ্বনাথ পাল‌‌ তাদের সঞ্চয়ের টাকা আত্মসাৎ করে পালিয়ে গেছে মর্মে অভিযোগ এনে তার বিরুদ্ধে  বিক্ষোভ করেন।‌  এ ঘটনার পর পর ব্যাংক ম্যানেজার মোঃ আব্দুর রাশেদ বিশ্বনাথ পালের বিরুদ্ধে সুজানগর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন।

ভুক্তভোগী গ্রাহকরা জানান, তারা প্রয়োজনীয় ঋণ পাওয়ার আশায় বিশ্বজিত কুমার পালের কাছে ২ লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে ২৬ লক্ষ টাকা পর্যন্ত সঞ্চয় দিয়েছেন। তাদের অভিযোগ ৪০/৪৫ জন গ্রাহকের কাছ থেকে বিশ্বজিৎ কুমার পাল প্রায় ১০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে পালিয়ে গেছেন। ব্যাংকের অন্যান্য কর্মকর্তারা জানান, প্রাথমিকভাবে তারা গ্রাহকদের কাছ থেকে ১ থেকে ২কোটি টাকা আত্মসাতের কথা জানতে পেরেছেন। গ্রাহকদের কাছ থেকে সকল তথ্য তারা নিচ্ছেন এবং আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে বলেও ব্যাংকের ম্যানেজার মোঃ আব্দুর রাশেদ জানান।

সূত্র: এফএনএস।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host