1. admin@ddnnewsbd.com : admin : ddn newsbd
  2. mamahbubulalom@gmail.com : mahbubul alom : mahbubul alom
বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫, ০৮:২৫ পূর্বাহ্ন

‘স্বৈরাচার হাসিনা একজন খুনি, জালিম ও বিকৃত মস্তিষ্কের প্রধানমন্ত্রী ছিল’

ডিডিএন ডেস্ক:
  • আপডেটের সময় : রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৯৮ সময় দর্শন

সাবেক উপমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক (রংপুর বিভাগ) অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু বলেছেন, স্বৈরাচার হাসিনা একজন খুনি, জালিম ও বিকৃত মস্তিষ্কের প্রধানমন্ত্রী ছিল। এই খুনি হাসিনা দেশের জনগনকে জুলুম নির্যাতন ছাড়া আর কিছুই দিতে পারে নাই। যে কারনে খুনি, জালিম ও স্বৈরাচার হাসিনার পতন হয়েছে। শেষ পর্যন্ত সে ভারতে পালিয়ে গেছে।

রবিবার (১৩ এপ্রিল) দুপুরে জেলা পরিষদ মিলনায়তনে (পুরাতন) জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল লালমনিরহাট জেলা শাখার দ্বি-বার্ষিক সন্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

দুলু আরও বলেন, ভারতে পালিয়ে খুনি হাসিনা সেখানে বসে এখন দেশকে ধ্বংস করতে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করছে। তার কোন ষড়যন্ত্র এদেশের মানুষ মেনে নেবে না। ৫ আগষ্টের এদেশের জনগণ দাঁতভাঙ্গা জবাব দেবে। যাদের রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে আওয়ামীলীগ তাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছে। যারা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ করে এদেশকে স্বাধীন করেছে তাদের সম্মান নেই। যারা আওয়ামীলীগ করেছে স্বৈরাচার হাসিনা শুধু তাদেরকে মুক্তিযোদ্ধা বানিয়েছে। একারনেই স্বৈরাচার হাসিনা সরকারের সময় হাজার হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার জন্ম হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, আওয়ামী লীগের বিপক্ষে কথা বললেই তাকে রাজাকার বলে বিভিন্ন মামলা দেয়া হতো। আওয়ামীলীগই ছিল দেশের সবচেয়ে বড় রাজাকার। আমার বাবা শহিদ আবুল কাশেম একজন প্রকৃত বীর মুক্তিযোদ্ধা। আওয়ামীলীগ তাকেও রাজাকার বলে আখ্যায়িত করেছে। যা অত্যন্ত দুঃখজনক।

তিনি আরও বলেন, ফ্যাসিষ্ট আওয়ামী হাসিনা সরকার মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে মানুষের গণতন্ত্রের অধিকার কুক্ষিগত করেছে। অথচ ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে আওয়ামীলীগের কোন অবদান ছিল না।

দুলু আরও বলেন,  শেখ হাসিনা পৃথিবীর মধ্যে বড় অমানবিক প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, যিনি দেশের সন্তানতুল্য ছাত্রদের বুকে গুলি চালিয়ে তাদেরকে না দেখে মেট্রোরেল দেখতে যায়, কান্না করে। যা জনগণের মাঝে হাস্যরসের সৃষ্টি হয়েছিল।

লালমনিরহাট জেলা মুক্তিযোদ্ধা দলের আহবায়ক হাফিজুর রহমান হাফিজের সভাপতিত্বে দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, জেলা বিএনপির সহ সভাপতি রোকন উদ্দিন বাবুল, জেলা বিএনপির যুগ্ন সাধারন সম্পাদক মমিনুল হক, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আফজাল হোসেন প্রমুখ।

পরে উপস্থিত সকল মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মতিক্রমে বীর মুক্তিযোদ্ধা হাফিজুর রহমান হাফিজকে সভাপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস ছালামকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি আংশিক জেলা কমিটি ঘোষনা করা হয়।

সূত্র: এফএনএস

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host