শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ১০:০১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ভাঙ্গুড়ায় পশু-পাখির হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে চিকিৎসকরা মাঠে ভাঙ্গুড়ায় ভুমি অফিসের অনলাইন কার্যক্রমে হযরানি কমেছে,নামজারি নিষ্পত্তি তরান্বিত ভাঙ্গুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের পাশে ইউএনও ভাঙ্গুড়ায় অগ্নিকান্ডে ক্রীড়া শিক্ষকের বাড়ি ভষ্মিভুত! ৩০ লাখ টাকার ক্ষতি ভাঙ্গুড়ায় প্রচন্ড গরম উপেক্ষা করে ক্লাস করছে প্রাথমিক শিক্ষার্থীরা ! অস্বস্তিতে ছাত্র-শিক্ষক প্রশংসনীয় উদ্যোগ- ভাঙ্গুড়ায় তাপদাহে পিপাসার্ত মানুষকে আনসার কমান্ডারের পানীয় সেবা অস্বাভাবিক গরমেও খুলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়, বন্ধ থাকবে প্রাক-প্রাথমিক ভাঙ্গুড়ায় দাদন ব্যবসার ফাঁদে পড়ে নি:স্ব হচ্ছে ক্ষুদ্র কৃষক ও ব্যবসায়ী সর্বজনীন পেনশন স্কিম- ভাঙ্গুড়ায় ৪ মাসে একাউন্ট ওপেন হয়েছে মাত্র ১৪২ ভাঙ্গুড়ায় প্রাণি সম্পদ বিভাগের জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাপনী ঘটলো সেবা সপ্তাহের

নওগাঁয় পুরাতন ও বিভিন্ন চাল কেটে-ছেটে তৈরি হচ্ছে মিনিকেট

অনলাইন ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : শুক্রবার, ৭ অক্টোবর, ২০২২
  • ১৩৩ সময় দর্শন
  • Print This Post Print This Post

নওগাঁয় বড় বড় মিলাররা পুরাতন সুটিধরা আটাশ, উনত্রিশ ও জিরাশাইল চাল কেটে ছেটে মেশিনের মাধ্যমে পলিস করে মিনিকেট নামে বাজারে বেশি দামে বিক্রি করছে। বেশি লাভের জন্য বস্তার গায়ে মিনিকেট নামক আকর্ষনীয় লেভেল ব্যবহার করছেন তারা।

মিল মালিক ও ব্যবসায়ীরা বলছেন; জেলার বড় বড় ব্যবসায়ীরা পুরাতন বিভিন্ন চাল কেটে চিকন করে নাম দিয়েছেন মিনিকেট। আর তাদের কারসাজির কারনে ঠকছেন ক্রেতারা।

জানা গেছে, উত্তরের খাদ্যভান্ডারের জেলা নওগাঁ। এই জেলায় উৎপাদিত ধান ও চালের সুনাম রয়েছে দেশজুড়ে। তবে মিনিকেট চাল নিয়ে রয়েছে নানা জল্পন-কল্পনা। এসব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটালেন ব্যবসায়ী নেতা ও মিল মালিকরা।

ক্রেতারা বলছেন; তারা প্রতিনিয়ত প্রতারিত হচ্ছেন। কারন পুরাতন, নষ্ট ও অন্য জাতের চাল ছোট করে মিনিকেট নাম দিয়ে বেশি দামে বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। তাই তারা সরকারের নিকট দাবী করেছেন যে চাল যে বস্তায় থাকবে সেই বস্তায় সেই নাম ব্যবহার করতে হবে।

এ বিষয়ে নওগাঁর শেখ ফারিহা রাইস মিলের স্বত্বাধিকারী শেখ ফরিদ উদ্দিন বলেন, বহুদিন গুদামে পড়ে থাকা সুটিধরা পুরাতন ও বিভিন্ন জাতের মোটা চাল বড় বড় অসাধু মিলাররা মেশিনে ছোট করে কেটে মিনিকেট নাম দিয়ে বিক্রি করছে। এই মিনিকেট চাল নিয়ে মিলার ও ব্যবসায়ীদের মাঝে রয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।

এদিকে নওগাঁ পৌর ক্ষুদ্র চাল ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক উত্তম সরকার বলেন, বড় বড় মিলাররা জিরাশাইল চাল কেটে ছেটে পলিসের পর চিকন করে বস্তায় ভরে। আর তার গায়ে স্পেশাল মিনিকেট লিখছেন। এতে করে ক্রেতার পাশাপাশি আমরা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা ঠকছি। তাই যে চাল সেই বস্তার গায়ে চালের নাম লিখে বিক্রি করলে ক্রেতারা প্রতারিত হবে না। বাজারে বেশি বিক্রির উদ্দেশ্যেই কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা মিনিকেট নাম দিয়ে এ সিন্ডিকেট করছেন।

নওগাঁ জেলা চালকল মালিক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ হোসেন চকদার বলেন, জিরাশাইল চাল থেকেই মূলত মিনিকেট চাল তৈরি। জিরাশাইল চাল জায়গাভেদে বিভিন্ন নামে ব্যবহার হচ্ছে অর্থাৎ যেটা জিরাশাইল সেটাই মিনিকেট। তাই ধানের সঠিক নামকরন থেকে সঠিক চালের নামকরন করার দাবী এই ব্যবসায়ী নেতার।

 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd