শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ১২:৩৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ভাঙ্গুড়ায় পশু-পাখির হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে চিকিৎসকরা মাঠে ভাঙ্গুড়ায় ভুমি অফিসের অনলাইন কার্যক্রমে হযরানি কমেছে,নামজারি নিষ্পত্তি তরান্বিত ভাঙ্গুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের পাশে ইউএনও ভাঙ্গুড়ায় অগ্নিকান্ডে ক্রীড়া শিক্ষকের বাড়ি ভষ্মিভুত! ৩০ লাখ টাকার ক্ষতি ভাঙ্গুড়ায় প্রচন্ড গরম উপেক্ষা করে ক্লাস করছে প্রাথমিক শিক্ষার্থীরা ! অস্বস্তিতে ছাত্র-শিক্ষক প্রশংসনীয় উদ্যোগ- ভাঙ্গুড়ায় তাপদাহে পিপাসার্ত মানুষকে আনসার কমান্ডারের পানীয় সেবা অস্বাভাবিক গরমেও খুলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়, বন্ধ থাকবে প্রাক-প্রাথমিক ভাঙ্গুড়ায় দাদন ব্যবসার ফাঁদে পড়ে নি:স্ব হচ্ছে ক্ষুদ্র কৃষক ও ব্যবসায়ী সর্বজনীন পেনশন স্কিম- ভাঙ্গুড়ায় ৪ মাসে একাউন্ট ওপেন হয়েছে মাত্র ১৪২ ভাঙ্গুড়ায় প্রাণি সম্পদ বিভাগের জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাপনী ঘটলো সেবা সপ্তাহের

খালাতো ও মামাতো ভাই-বোনের বিয়ে ঠিক নয়, কারনটি জেনে রাখুন

প্রতিবেদকের নাম :
  • আপডেটের সময় : শুক্রবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ৫৬৪ সময় দর্শন
  • Print This Post Print This Post

সংবাদ ডেস্ক: নিকটাত্মীয় অর্থ্যাৎ চাচাতো, মামাতো, খালাতো ও ফুফাতো ভাই-বোনদের মধ্যে বিয়ে বিজ্ঞানসম্মত নয়। এ বিয়ের পরিণামে যে সন্তান হয়, তার মধ্যে জন্মগত ত্রুটি দেখা দেওয়ার ঝুঁকি বেশি। ‘দ্য ল্যানসেট; সাময়িকীতে প্রকাশিত এক গবে’ষণা নিবন্ধে বিজ্ঞানীরা এ তথ্য জানিয়েছেন।

যুক্তরাজ্যের ব্র্যাডফোর্ড শহরে বসবাসকারী পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত জনগোষ্ঠীর মধ্যে এক গবে’ষণা চা’লিয়ে দেখা যায়,নিকটাত্মীয়ের মধ্যে বিয়ের মাধ্যমে জ’ন্মগ্রহণকারী স’ন্তানের জিনগত অস্বাভাবিকতার

হার সাধারণ শি’শুদের তুলনায় ৩০ শতাংশ বেশি। এসব অস্বাভাবিকতার মধ্যে ন’বজাতকের অ’তিরিক্ত আঙুল গজানোর মতো স’মস্যা থেকে শুরু করে হূ ৎপিণ্ডে ছিদ্র বা মস্তিষ্কের গঠন-প্রক্রিয়ায় ত্রুটি দেখা দিতে পারে। ভাই-বোনদের বিয়ে অবশ্য সার্বিক বিবেচনায় এ ধরনের অস্বাভাবিকতার হার খুবই কম।

গবে’ষণায় নেতৃত্ব দেন লিডস বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এয়ামন শেরিডান। ২০০৭ থেকে ২০১১ সালের মধ্যে জ’ন্মগ্রহণকারী সাড়ে ১৩ হাজার শি’শুকে ওই গবে’ষণার আওতায় আনা হয়। ব্র্যাডফোর্ড শহরে দক্ষিণ এশীয় অ’ভিবাসীদের বড় একটি অংশ বসবাস করে।

সেখানে পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত জনগোষ্ঠীর মধ্যে ৩৭ শতাংশই র’ক্তের স’ম্পর্কের আত্মীয়দের মধ্যে বৈবাহিক স’ম্পর্ক স্থাপন করে থাকে।গবে’ষণায় নেতৃত্ব দেন লিডস বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এয়ামন শেরিডান। ২০০৭ থেকে ২০১১ সালের মধ্যে জ’ন্মগ্রহণকারী সাড়ে ১৩ হাজার শি’শুকে ওই গবে’ষণার আওতায় আনা হয়।

ব্র্যাডফোর্ড শহরে দক্ষিণ এশীয় অ’ভিবাসীদের বড় একটি অংশ বসবাস করে। সেখানে পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত জনগোষ্ঠীর মধ্যে ৩৭ শতাংশই র’ক্তের স’ম্পর্কের আত্মীয়দের মধ্যে বৈবাহিক স’ম্পর্ক স্থাপন করে থাকে।বিশেষজ্ঞরা বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে র’ক্তের স’ম্পর্কের আত্মীয়দের

সারা বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ এ রকম সংস্কৃতি ধারণ করে। প্রত্যেক স্ত্রী’র আসলে থাকে চারটি স্বা’মী। আপনি চতুর্থ। জানুন এই বিবাহ র’হস্য প্রত্যেক স্ত্রী’র আসলে চারটি করে স্বা’মী থাকে। যে পুরু’ষকে সমাজ কোনও মে’য়ের স্বা’মী হিসেবে জানে,

পৌরাণিক নিয়ম অনুসারে, সে হল তার চতুর্থ স্বা’মী।কিন্তু সেটা কী’ ভাবে সম্ভব? বর্তমান ভারতে না’রীস্বাধীনতা খুব গর্ব করার মতো জায়গায় নেই। ভারতীয় সমাজ বিভিন্ন ভাবে না’রীর স্বাধীনতাকে খর্ব করে থাকে। কিন্তু এক ভাই-বোনদের বিয়ে – সময়ে এই ভারতেই না’রীর যথেষ্ট সম্মান এবং স্বতন্ত্রতা ছিল।

প্রাচীন ভারতের নিয়ম অনুসারে, প্রত্যেক স্ত্রী’র আসলে চারটি করে স্বা’মী থাকে। যে পুরু’ষকে সমাজ কোনও মে’য়ের স্বা’মী হিসেবে জানে, পৌরাণিক নিয়ম অনুসারে, সে হল তার চতুর্থ স্বা’মী। কিন্তু সেটা কী’ ভাবে সম্ভব?এক জন ম’হিলার চারজন স্বা’মীর উল্লেখ পাওয়া যায় হিন্দু-বিবাহের সময়ে উচ্চারিত মন্ত্রে।

আজকের দিনে যাঁরা সনাতন প্রথা মেনে ধ’র্মমতে বিয়ে করেন, তাঁদের মধ্যে বিয়ের মন্ত্রের প্রকৃত অর্থ বোঝেন, এমন মানুষ দুর্লভ। ফলে তাঁরা জানতেও পারেন না, বিয়ের সময়ে উচ্চারিত মন্ত্রে ঠিক কী’ বলা হচ্ছে। বিয়ের সময়ে যে মন্ত্রোচ্চারণ করা হয়, সেই মন্ত্র অনুসারে কোনও না’রীকে তাঁর লৌকিক স্বা’মীর হাতে অর্পণ করার আগে তিন

জন দেবতা অথবা গন্ধর্বের হাতে অর্পণ করা হয়।বিবাহের আসনে বসা কন্যাকে প্রথমে অর্পণ করা হয় চন্দ্রের হাতে। তার পর সে অর্পিত হয় বিভাবসু নামক গন্ধর্বের হাতে। অ’তঃপর মে’য়েটির স্বা’মীত্ব অর্পিত হয় অ’গ্নির হাতে। একেবারে শেষে বরের আসনে বসা পুরু’ষটিকে মে’য়েটির স্বা’মী হিসেবে ঘোষণা করা হয়। অর্থাৎ বৈদিক নিয়ম অনুযায়ী, যে পুরু’ষ কোনও ম’হিলার স্বা’মী হিসেবে সমাজে পরিচিত হন, তিনি আসলে তাঁর চতুর্থ স্বা’মী।মহাভারতে কুন্তীর মুখে না’রীস্বাধীনতার এবং

না’রীর একাধিক স্বা’মী গ্রহণের কথা উচ্চারিত হয়েছিল। কুন্তীকে এক জায়গায় বলতে শোনা গিয়েছে, আগেকার দিনে মে’য়েরা নিজের পছন্দমতো যে কোনও পুরু’ষকে তার স’ঙ্গী হিসেবে নির্বাচন করতে পারত। পরবর্তী কালে না’রীর এই অধিকার খর্ব করা হয়। বিবাহের নতুন নিয়ম চালু হয় সমাজে। এই নিয়ম প্রচলনের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন শ্বেতকেতু। পৌরাণিক কাহিনি অনুসারে, এক দিন শ্বেতকেতু তাঁর মা-কে কোনও পরপুরু’ষের স’ঙ্গে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় দেখে

ফে’লেন।তখনই তাঁর মনে প্রশ্ন জাগে, ‘তা হলে যে পুরু’ষকে আমি আমা’র পিতা বলে জানি, তিনিই কি আমা’র প্রকৃত পিতা?’ তাঁর মনে হয়, না’রীর একাধিক পুরু’ষ স’ঙ্গী না থাকাই বাঞ্ছনীয়। না’রীর বহুবিবাহকে তিনি নি’ষিদ্ধ বলে ঘোষণা করেন। কালে কালে না’রীর উপর পুরু’ষতান্ত্রিক সমাজের অধিকার স্থাপিত হয়। না’রী কার্যত তার স্বা’মীর সম্পত্তি হয়ে ওঠে। কিন্ত এখনও বিবাহের মন্ত্রে না’রীর চা র স্বা’মীর কথা উল্লেখ হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd