সিরাজগঞ্জ জেলা সদর উপজেলা সহ ৯টি উপজেলায় মির্জা মোস্তফা জামান এর ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে এবং গুঞ্জন উঠে গেছে আগামী দিনে তিনিই জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পদের যোগ্য।
তিনি প্রয়াত সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির বর্ষীয়ান নেতা প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও কেন্দ্রীয় বিএনপির প্রতিষ্ঠা কালিন সদস্য এবং সাবেক সংসদ সদস্য মরহুম মোরাদুজ্জামানের সন্তান । মোস্তফা জামান সাবেক সভাপতি সিরাজগঞ্জ জেলা ছাত্রদল ও বর্তমান জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক। তিনি আগামী দিনে সাধারণ সম্পাদক পদ প্রার্থী।
সময়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এই নেতা এখন সবচেয়ে আলোচিত ও প্রত্যাশিত প্রার্থী।দুঃসময়েও রাজপথে রাজনীতির মাঠে নেতা অনেকেই আসেন, আবার হারিয়েও যান। কিন্তু সময়ের কঠিন পরীক্ষায় যারা অবিচল থাকেন, তারাই হয়ে ওঠেন জনগণের ভরসা। মির্জা মোস্তফা জামান সেই ধরনের নাম।
মানুষের কল্যাণের ব্রত নিয়েই তার রাজনৈতিক যাত্রা শুরু। গত ১৭ বছরের লড়াই-সংগ্রামে তিনি দেখিয়েছেন—রাজনীতি তার কাছে কেবল পদ-পদবীর জন্য নয়, বরং মানুষের প্রতি ভালোবাসা ও দায়িত্ববোধ থেকেই উৎসারিত। দলের দুঃসময় হোক কিংবা আন্দোলনের উত্তাল দিনগুলো, তিনি সবসময় রাজপথের অগ্রভাগে থেকেছেন। মামলা-হামলা, রাজনৈতিক হয়রানি কিংবা নিপীড়নের ভয় তাকে দমাতে পারেনি।
মানুষের আপনজন সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির মানুষের কাছে তিনি শুধু একজন রাজনৈতিক নেতা নন—বরং পরিবারের মতো আপনজন। কারও অসুস্থতায় সাহায্যের হাত বাড়ানো, দুঃসময়ে পাশে দাঁড়ানো কিংবা শোষণ-বঞ্চনার বিরুদ্ধে সরব হওয়া—এসব গুণ তাকে সাধারণ মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে দিয়েছে।
সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির ইতিমধ্যেই সৃষ্টি হয়েছে উচ্ছ্বাস। সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা, পরীক্ষিত এই নেতার হাতে দায়িত্ব এলে বিএনপি পাবে নতুন প্রাণশক্তি। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও গণমানুষের স্বার্থরক্ষায় তার নেতৃত্বই হতে পারে নতুন অধ্যায়ের সূচনা।
জেলা বিএনপির রাজনৈতিক অঙ্গনে তাই একটাই নাম প্রতিধ্বনিত হচ্ছে—যে মির্জা মোস্তফা জামান। তিনি শুধু সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী নন, তিনি সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির মানুষের আশার প্রতীক।
স্থানীয় এক প্রবীণ ব্যক্তি বলেন, মোস্তফা জামান “ ভাই আমাদের শুধু নেতা নন, তিনি আমাদের দুঃখ-সুখের সঙ্গী। তার মতো নেতার খুব দরকার।
মির্জা মোস্তফা জামান বলেন,“আমি অতীতেও আপনাদের পাশে ছিলাম, এখনো আছি, ভবিষ্যতেও থাকব। আমরা সবাই মিলে একটি সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির গড়ব।”