1. admin@ddnnewsbd.com : admin : ddn newsbd
  2. mamahbubulalom@gmail.com : mahbubul alom : mahbubul alom
শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:০৬ অপরাহ্ন

ভাঙ্গুড়া দিলপাশার ইউনিয়ন ভুমি অফিসে ঘুষ দাবি: প্রত্যাখ্যানসহ তহশিলদারের ব্যাখ্যা

প্রতিবেদকের নাম :
  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ২৫ জুলাই, ২০২৩
  • ৯৫ সময় দর্শন

ভাঙ্গুড়া সংবাদদাতা:
পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার দিলপাশার ইউনিয়নের ভুমি সহকারী কর্মকর্তা মো: ইবাদুর রশিদ এর বিরুদ্ধে ‘‘চার হাজার টাকার কর,৮ হাজার টাকা ঘুষ দাবি”শিরোনামে একটি জাতীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর তিনি এর একটি লিখিত ব্যাখ্য প্রদান করেছেন। এতে তিনি উল্লেখ করেন যে,উপজেলার কাশিপুর গ্রামের বাসিন্দা খোকন আলী তার মাগুড়া মৌজার ০.৪১ একর জমির ভুমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করতে গত ১৬ জুলাই দিলপাশার ভুমি অফিসে আসেন।

এই উপজেলায় অনলাইন কর আদায় কার্যক্রম অনেক পুর্বে চালু হলেও তিনি এবারই প্রথম তার খতিয়ানটির খাজনা দিতে চান।

ভুমি অফিসের নথিপত্রে দেখা যায়,জমিটির শেণি হচ্ছে ভিটাবাড়ি কিস্তু ১৪২৯ বঙ্গাব্দ পর্যন্ত ফসলি জমির খাজনা তিনি পরিশোধ করেছেন। বর্তমানে ১৪৩০ সালের খাজনাও তিনি ঐ হারে নিতে বলেন। এতে এক বছরে তার ভুমি উন্নয়ন হয় মাত্র ১০ টাকা।

অথচ সরকারের ভুমি উন্নয়ন কর নীতিমালা অনুযায়ী আমি ১৪০২ বঙ্গাব্দ থেকে বর্তমান পর্যন্ত (মোট ৪,২৫৭/-)কর চার্জ করলে তিনি রাগাণি¦ত হন। এরপর তিনি কর পরিশোধে নিজেই গড়িমসি করেন। কয়েকদিন পরে তিনি দাবিকৃত কর পারিশোধে রাজি হলে তার অনলাইন রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করে ভুমি উন্নয়ন কর পরিশোধের ব্যবস্থা করি। অবশ্য সেদিন সার্ভারে সমস্যা থাকায় তিনি চলে যান।

একারণেও একদিন বিলম্ব হয়। অবশেষে খোকন আলী তার মোবাইল বিকাশ থেকে সরকারের দাবিকৃত ৪,২৫৭ টাকা ভুমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করেন। সঙ্গে সঙ্গে অফিসের প্রিন্টার থেকে তাকে রশিদ প্রিন্ট করে দেওয়া হয়।

পরবর্তীতে তিনি জনৈক সাংবাদিক ভাইয়ের কাছে আমার বিরুদ্ধে ক্ষুব্দ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। একই সঙ্গে তিনি আমার বিরুদ্ধে অতিরিক্ত অর্থ দাবির প্রসঙ্গটি উথ্থাপন করেন। ফলে ঐ সাংবাদিক সাহেব উল্লেখিত শিরোনামে আমার বিরুদ্ধে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেন।

উল্লেখ্য,এখন ভুমি অফিসে ভুমি মালিক যারাই খাজনা দিতে আসেন,তাদের নাম অনলাইন রেজিষ্ট্রেশন পুর্বক বিকাশের মাধ্যমে সরকারি ভুমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করা হয়। এসব ক্ষেত্রে ভুমি উন্নয়ন কর গ্রহনে বিলম্ব হয়ে থাকলে সেটা আমার অনিচ্ছাকৃত। সেজন্য আমি দু:খ প্রকাশ করি।

তবে আমি দ্ব্যার্থহীনভাবে বলতে চাই,খোকন আলী ঈষান্বিত হয়ে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা বলেছেন এবং নির্ধারিত করের চেয়ে বেশি অর্থ দাবির প্রসঙ্গটিও তার কাল্পনিক। এছাড়া জমির শেণির ক্ষেত্রে উহা যেহেতু ভিটাবাড়ি, তাই বর্দ্ধিত হারে ভুমি উন্নয়ন কর আদায় করায় তিনি আমার প্রতি ক্ষুব্দ হয়ে অভিযোগটি করেন বলে আমি নিশ্চিত।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host