আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী কায়সার কামাল এবং এ এইচ এম কামরুজ্জামান। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. সারওয়ার হোসেন।
২০১৪ সালে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানা ও ২০১৬ সালে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কটূক্তি করার অভিযোগে জননেত্রী পরিষদের সভাপতি এ বি সিদ্দিকী ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে মামলা দুটি করেন।
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের মামলায় ২০১৮ সালে ও মানহানির মামলায় ২০১৯ সালের ২০ মার্চ খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। এ দুই মামলায় ২০১৯ সালের ২০ মে জামিন চেয়ে হাইকোর্টে পৃথক আবেদন করেন খালেদা জিয়া। এই জামিন আবেদনের ওপর আজ রায় হলো।
এর আগে ২০১৯ সালের ১৮ জুন হাইকোর্ট ওই দুই মামলায় খালেদা জিয়ার জামিন প্রশ্নে রুল দিয়ে তাঁকে ছয় মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেন। কেন আবেদনকারীকে (খালেদা জিয়া) নিয়মিত জামিন দেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয় রুলে। এরপর জামিনের কয়েক দফা মেয়াদ বাড়ানো হয়।