1. admin@ddnnewsbd.com : admin : ddn newsbd
  2. mamahbubulalom@gmail.com : mahbubul alom : mahbubul alom
রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:৩৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
১ বছরের মধ্যে ট্রাইব্যুনালে প্রধান অভিযুক্তদের বিচার হবে ঝিনাইদহে শীতার্তদের মাধ্যে কম্বল বিতরণ নানান সমস্যায় জর্জরিত সুনামগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতাল বগুড়ার কমেছে সবজির দাম, বাজারে স্বস্তি নাটোরের চলনবিলে উদ্ধারকৃত ১১টি শালিক পাখি অবমুক্ত সচিবালয়ে সাংবাদিক প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা সাময়িক : স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ‘গায়েবি’ মামলার তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে: আইন উপ‌দেষ্টা মিয়ানমার হয়ে চীনের সঙ্গে ঢাকার নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ দরকার: তৌহিদ গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়তে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠা করতে হবে : জোনায়েদ সাকি বেনাপোলে শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে জামায়াতের আমির: কবর জিয়ারত

স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ ও হত্যা করে বিদেশ পাড়ি, যেভাবে পড়লেন ধরা

প্রতিবেদকের নাম :
  • আপডেটের সময় : সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ১৩১ সময় দর্শন
স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ ও হত্যা করে বিদেশ পাড়ি, যেভাবে পড়লেন ধরা

অনলাইন ডেস্কঃ

বরিশালের গৌরনদী উপজেলায় অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণ ও হত্যার পর বিদেশে পাড়ি জমান প্রধান অভিযুক্ত আজাদ হোসেন ওরফে কালু (৩০)। সাড়ে পাঁচ বছর পর গতকাল শনিবার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পরে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

শাহজালাল বিমানবন্দর থানার পরিদর্শক (অপারেশন) মো. মুজাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আজাদ হোসেনের নামে আগে থেকে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল। শনিবার ইমিগ্রেশনে তাকে আটক করা হয়। এরপর বিমানবন্দর থানা-পুলিশকে বিষয়টি জানানো হয়। পরে আজাদকে গৌরনদী মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়।’

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গৌরনদী পৌরসভার অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে উত্ত্যক্ত করে আসছিলেন আজাদ হোসেন। তার অনৈতিক প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় একাধিকবার অপহরণের চেষ্টা চালান। এ ঘটনায় গৌরনদী মডেল থানায় একাধিক জিডি করে তার পরিবার। পরে ২০১৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি আজাদ ও তার সহযোগীরা ওই ছাত্রীকে অপহরণ করেন।

আজাদ তার সহযোগী মোর্শেদা আক্তার সোনাই ও খায়রুল সরদারের সহায়তায় স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর গলায় ফাঁস লাগিয়ে হত্যা করে লাশ ডোবায় ফেলে দেন। ঘটনার পরদিন ২ ফেব্রুয়ারি গৌরনদী উপজেলার সুন্দরদী মহল্লার একটি ডোবা থেকে ওই স্কুলছাত্রীর লাশ উদ্ধার করা হয়। লাশের পেটের সঙ্গে রশি ও গলায় প্লাস্টিকের সুতলি পাওয়া যায়। হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিহতের বাবা আজাদকে প্রধান আসামি করে আটজনের নামে হত্যা মামলা করেন। এর কয়েক দিনের মধ্যেই লেবাননে পালিয়ে যান আজাদ।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বরিশাল গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক মো. নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘মামলায় ৩৪ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। তদন্ত শেষে আজাদসহ তিন আসামিকে অভিযুক্ত করে ও পাঁচজনকে মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়ে চলতি বছরের ১৭ জানুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়। অভিযোগপত্রে আজাদ হোসেনকে পলাতক দেখানো হয়। আজাদের সহযোগী মোর্শেদা আক্তার ও খায়রুল সরদার জামিনে রয়েছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host