ওই ফেরিওয়ালা বইগুলো রানীরহাট বাজারের একটি টংদোকানের সামনে রাখলে বাজারে আসা লোকজন সরকারি বই দোকানে দেখতে পেয়ে ফেরিওয়ালা সাব্বির হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। পরে স্থানীয় লোকজনের মাধ্যমে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে জানানো হলে বইগুলো উদ্ধার করা হয়।
বই বিক্রির অভিযোগের প্রসঙ্গে জানতে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আবদুল মোমিনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাঁর মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা দপ্তরের একাডেমিক সুপারভাইজার মো. নূরুন্নবী বলেন, সরকারি বই বিক্রি করা অপরাধ। ফেরিওয়ালার কাছে বিক্রি করা বিনা মূল্যের সরকারি বইগুলো উদ্ধার করা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মেজবাউল করিম বলেন, এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
সূত্রঃ প্রথম আলো