1. admin@ddnnewsbd.com : admin : ddn newsbd
  2. mamahbubulalom@gmail.com : mahbubul alom : mahbubul alom
বুধবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৫, ০৭:১১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
HWRC চেয়ারম্যান বাবলু প্রফেসরকে ধন্যবাদ জানালেন নরওয়ের কনস্যুলার খালেদা জিয়ার জন্মদিনে কেক কাটা নিষেধ, দোয়ার আহ্বান বাঁকিতে সিগারেট না দেওয়ায় দোকানির কান কামড়ে ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ, ১৬ জেলার সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ পাবনার সব রুটে অনির্দিষ্টকালের জন্য পরিবহন ধর্মঘট থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত গণিত প্রতিযোগিতায় গ্লেনরিচের শিক্ষার্থীদের সাফল্য ১৪ আগস্ট থেকে ৩ দিনব্যাপী হজ ও ওমরাহ মেলা পাবনা-৩ আসনে সাবেক এমপি আনোয়ারুল ইসলামের গণসংযোগ দেশের ৭১ শতাংশ মানুষ পিআর পদ্ধতির পক্ষে: জরিপ

চড়িয়া গণহত্যা দিবস জয়বাংলা স্লোগান দেওয়ায় পাকবাহিনী হত্যা করে দু’শতাধিক নারী পুরুষ

নজরুল ইসলাম,উল্লাপাড়া(সিরাজগঞ্জ)প্রতিনিধি:
  • আপডেটের সময় : রবিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২১
  • ২০৫ সময় দর্শন

আজ ২৫ এপ্রিল চড়িয়া গণহত্যা দিবস। ’৭১ এর এই দিনে উল­াপাড়ার হাটিকুমর“ল ইউনিয়নের চড়িয়াশিকার গ্রামে দুই শতাধিক নারী-পুরুষকে ধরে নিয়ে লাইনে দাঁড় করিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে পাক হানাদার বাহিনী। এদিন বেলা ১১টার দিকে পাকিস্তানী সেনাবাহিনী কয়েকটি জীপে করে বগুড়া থেকে সড়কপথে উল্লাপাড়া হয়ে পাবনার দিকে যাচ্ছিল। খবর পেয়ে ওই গ্রামের (বর্তমান উল্লাপাড়া হাটিকুমর“ল রোড গোলচত্ত¡র নিকটবতী ) যুবকেরা সকালে পাকসেনাদেরকে এই এলাকায় প্রবেশে বাঁধা দিতে রাস্তার উপর বেশ কয়েকটি গাছের গুঁড়ি ফেলে রাখে। বাধা পেয়ে গাড়ি রাস্তায় আটকে গেলে কিছুটা দুরে অপে¶মান চরিয়া শিকার কিছু সংখ্যক যুবকেরা পাক বাহিনীদের দেখে জয় বাংলা স্লোগান দিতে থাকে। পাকসেনারা রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা দেখে ক্ষুব্ধ হয়ে চড়িয়া এবং পার্শ্ববর্তী পাটধারী ও গোলকপুর গ্রামে ঢুকে অস্ত্রের মুখে দুই শতাধিক নারী-পুর“ষকে ধরে নিয়ে গ্রামের পূর্বপাশের মাঠে (বর্তমান চড়িয়া শিকার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে) দাঁড় করিয়ে গুলি করে ও বেয়োনেট দিয়ে খুঁচিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে। ১৯৭১ সালে এটিই ছিল উল্লাপাড়ায় সবচেয়ে বড় গণহত্যাযজ্ঞ। পাকবাহিনী এদিন এসব গ্রামও পুড়িয়ে দেয়। পরে পাক হানাদার বাহিনী চলে গেলে পার্শ্ববর্তী এলাকার লোকজন পাক বাহিনীদের গুলিতে নিহতদেরকে গণকবর দেন। স্বাধীনতার পর চড়িয়া শিকার গ্রামবাসী গণকবরের পাশে তাঁদের স্বজনদের স্মৃতি ধরে রাখতে একটি স্মৃতি স্তম্ভ ও শহীদ নির্মাণ করেছেন। এ কারণে দিনটি উল্লাপাড়ায় চড়িয়া গণহত্যা দিবস হিসেবে স্বীকৃত হয়ে আসছে। প্রতিবছর চড়িয়া গণ কল্যাণ সমিতি এদিন কোরআনখানি ও স্মরণসভার আয়োজন করে থাকে। তবে এবার করোনা মহামারির কারনে এখানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুধু কোরআনখানি অনুষ্ঠিত হচ্ছে বলে জানান এই সংগঠনের সভাপতি আব্দুল হাই।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host