1. admin@ddnnewsbd.com : admin : ddn newsbd
  2. mamahbubulalom@gmail.com : mahbubul alom : mahbubul alom
বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:২৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ভাঙ্গুড়া পৌর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মোতালেব আর নেই হাদি হত্যা মামলায় ফয়সালের স্ত্রী, শ্যালক ও বান্ধবীর স্বীকারোক্তি জনাব তারেক রহমান, সপরিবারে সুস্বাগতম : জামায়াত আমির সবাই মিলে করবো কাজ, গড়বো মোদের বাংলাদেশ-তারেক রহমানের স্লোগান বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা, গণঅধিকারের তিন নেতার পদত্যাগ ভাঙ্গুড়ায় মেধাবৃত্তি পরীক্ষায়  শরৎনগর প্রা: বিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থীর কৃতিত্ব দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশের মাটিতে পা রাখলেন তারেক রহমান ভাঙ্গুড়ায় আনসার-ভিডিপি কর্মকর্তার নির্দেশে পরিচ্ছন্নতা অভিযান নির্বাচন সামনে রেখে উন্নয়ন প্রকল্পে নিষেধাজ্ঞা ইসির তারেক রহমানকে বরণ করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি বিএনপির

ভারতে বোমারু মিজানের ২৯ বছরের কারাদণ্ড

অনলাইন ডেস্ক:
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২১
  • ৪১৯ সময় দর্শন

দীর্ঘ অপেক্ষার পর অবশেষে ঘোষণা করা হলো খাগড়াগড় বিস্ফোরণ মামলার রায়। এই হামলার ‘মাস্টারমাইন্ড’ জাহিদুল ইসলাম ওরফে শেখ কাওসার ওরফে বোমারু মিজানকে ২৯ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভারতের একটি আদালত।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের তথ্যমতে, খাগড়াগড় বিস্ফোরণের ঘটনায় ইতোমধ্যে ৩১ জনকে দোষী সাব্যস্ত করেছেন আদালত। তাদের মধ্যে ৩০ জনের সাজা ঘোষণা হয়েছে আগেই, বাকি ছিলেন কাওসার।

বুধবার ভারতের জাতীয় তদন্ত সংস্থার (এনআইএ) বিশেষ আদালত শেখ কাওসারকে দেশদ্রোহিতা, বিস্ফোরক আইন ও বিদেশি আইনের ধারায় মোট ২৯ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন, পাশাপাশি ২৯ হাজার রুপি জরিমানাও করা হয়েছে তাকে।

২০১৪ সালের ২ অক্টোবর ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে বর্ধমানের খাগড়াগড়। এ ঘটনায় জড়িত অভিযোগে কাওসার ওরফে বোমারু মিজানকে ২০১৮ সালের আগস্ট মাসে গ্রেফতার করে এনআইএ। ২০১৫ সালে বুদ্ধ গয়া বিস্ফোরণ কাণ্ডেও হাত ছিল তার।

তদন্তে উঠে আসে, কাওসার বাংলাদেশের নাগরিক এবং নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) অন্যতম শীর্ষ নেতা। তিনি বোমা ও আইইডি তৈরিতে ওস্তাদ। খাগড়াগড়ে বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ কাওসারই দিয়েছিলেন। সেখানকার বোমা মুর্শিদাবাদ হয়ে বাংলাদেশে পাচারেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল তার।

খাগড়াগড়ে বিস্ফোরণের পরপরই বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন কাওসার। পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে মনে করে আবারো ভারতে চলে যান জেএমবির এ নেতা। এরপরই বেঙ্গালুরুতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ফাঁদে ধরা পড়েন তিনি। তার সন্ধানের জন্য সেসময় ১০ লাখ রুপি পুরস্কারও ঘোষণা করেছিল এনআইএ।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host