এক সময়ে শিশুদের তেল মাখিয়ে রোদে রাখা হতো তবে এখন অনেকেই সরিষা তেলের পরিবর্তে বেছে নেন অলিভ অয়েল। কিন্তু চিকিৎসকদের মতে, সর্ষের তেলে আস্থা রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ। নিয়মিত সর্ষের তেল মাখলে অনেক জটিল সমস্যার সমাধান করা সম্ভব।
ঠান্ডায় থেকে রক্ষা:
জ্বর-ঠাণ্ডা-কাশিতে আরাম পেতে হালকা গরম সর্ষের তেলে কালোজিরে মিশিয়ে বুকে-পিঠে মাখুন, উপকার পাবেন।
রোদ থেকে রক্ষা:
অল্প সর্ষের তেল হাতের তালুতে ঘষে মুখে লাগিয়ে নিন, সূর্যের ক্ষতিকারক আলট্রাভায়োলেট রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করবে।
ত্বকের যত্নে:
সর্ষের তেল অ্যান্টি ব্যাকটিরিয়াল ও অ্যান্টি ফাঙ্গাল উপাদানে ভরপুর, অ্যালার্জি ও র্যাশ প্রতিরোধ করে। ত্বকের শুষ্কতা ও চুলকানি রুখতেও সর্ষের তেল কার্যকরী ত্বকে ডার্ক স্পট, ট্যান বা পিগমেন্টেশন ঠেকাতে বেসন, দই, লেবুর রস আর সর্ষের তেল মিশিয়ে ১০-১৫ মিনিট মুখে লাগিয়ে রাখুন, তার পর ঠাণ্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সর্ষের তেল ও নারকেল তেল মিশিয়ে ১০ মিনিট ত্বকে মাসাজ করুন, ত্বক নরম, উজ্জ্বল থাকবে।
রিংকেল কমাতে:
সর্ষের তেলে রয়েছে ভিটামিন এ, ই এবং বি কমপ্লেক্স। ফলে এটি রিংকল কমাতে সাহায্য করে।