1. admin@ddnnewsbd.com : admin : ddn newsbd
  2. mamahbubulalom@gmail.com : mahbubul alom : mahbubul alom
শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:২৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মিয়ানমার হয়ে চীনের সঙ্গে ঢাকার নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ দরকার: তৌহিদ গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়তে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠা করতে হবে : জোনায়েদ সাকি বেনাপোলে শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে জামায়াতের আমির: কবর জিয়ারত ক্ষমতা নয়, সুশাসন প্রতিষ্ঠায় জনগণের সমর্থন চান জামায়াত আমির ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আজমীর বরখাস্তের আদেশ প্রমার্জনা জার্মান প্রেসিডেন্ট পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়েছেন, ২৩ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন এক কার্গো এলএনজি ও এক লাখ ৩০ হাজার টন সার সংগ্রহ করবে সরকার সচিবালয়ে প্রবেশাধিকার বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা নাশকতাকারীরা কোনভাবেই দেশপ্রেমিক হতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা গুম অবস্থায় ভারতের কারাগারে যাওয়ার লোমহর্ষক বর্ণনা সুখরঞ্জন বালির

নেইমারের কারণে ২০ লাখ হুমকি পেয়েছেন আলভারো!

অনলাইন ডেস্ক:
  • আপডেটের সময় : রবিবার, ৪ অক্টোবর, ২০২০
  • ৩২০ সময় দর্শন

সেই কবে গত ১৩ সেপ্টেম্বর পিএসজি-মার্সেই ম্যাচে মারামারি হয়েছিল নেইমার এবং আলভারো গঞ্জালেসের মধ্যে। তার রেশ এখনো কাটেনি। উভয় খেলোয়াড়ই শাস্তি পেয়েছেন। একে অন্যের বিরুদ্ধে বর্ণবাদের অভিযোগ আনলেও কোনোটাই শেষ পর্যন্ত প্রমাণিত হয়নি। তবে আলভারোর বিরুদ্ধে বর্ণবাদের অভিযোগ তুলে বেচারাকে বিপদেই ফেলেছেন নেইমার। এ কারণে নাকি আলভারোকে ২০ লাখ মানুষ হুমকি দিয়েছেন! যার মাঝে প্রাণনাশের হুমকিও আছে।

ম্যাচ শেষে সোশ্যাল সাইটে নিজের ক্ষোভ উগড়ে দেন নেইমার, ‘আমার একটাই দুঃখ, এই বদমাশকে চর মারলাম না কেন।’ এরপর আরেকটি টুইটে সব ক্ষোভ উগড়ে দিয়ে নেইমার বলেন, ‘ভিএআর আমার আগ্রাসী আচরণটাই খুব সহজে দেখা গেল। ওই বর্ণবিদ্বেষী ফুটবলার যে আমাকে বাঁদর বলে গালি দিল, এখন আমি সে ছবিটা দেখতে চাই। আমি এখন সেটা দেখতে চাই। কী হলো, দেখাও। আমাকে তো ঠিকই শাস্তি দেওয়া হলো, মাঠ থেকে বের করে দেওয়া হলো; এখন ওদের শাস্তি হবে না? কী ব্যাপার?’

এরপর থেকেই সোশ্যাল সাইটে আলভারোকে আক্রমণ করেন নেইমারের ভক্তরা। ব্রাজিলের মিডিয়ায় আলভারো গঞ্জালেসের মোবাইল নাম্বার ছড়িয়ে দেওয়া হয়। তার জীবনে নেমে আসে দুর্দিন। অনেকে তাকে খুনের হুমকিও দিয়েছেন। ফোনের পাশাপাশি সোশ্যাল সাইটেও খুনের হুমকি পেয়েছেন গঞ্জালেস। মার্সেই ডিফেন্ডার সম্প্রতি ড্রাগন স্পোর্ট ব্র্যান্ডের এক সাক্ষাতকারে বলেছেন, ‘হোয়াটসঅ্যাপে আমাকে ২০ লাখের বেশি বার্তা পাঠানো হয়েছে। বিভিন্ন ভাষায় লেখা সব হুমকি পাঠানো হয়েছে। এর কিছুই আমি বুঝতে পারিনি।’

তবে সব বার্তা যে বোঝেননি গঞ্জালেস, সেটাও নয়। যেমন তিনি বলেছেন, ‘আমরা যে গাড়িটা ব্যবহার করি, সেটার ছবি পাঠিয়েছে একজন। বলেছে আমার বাসায় এসে খুন করে যাবে। একদিন তো এমন বার্তা দিল যে আমার মা-বাবা যে দোকানে কাজ করে, সেখানে যাবে এবং তাদেরও খুন করবে। আমি খুব ভয় পেয়েছি। আমার সঙ্গে এমন কিছু কখনো হয়নি। তারা যখন আমার কাছের মানুষদের লক্ষ্য বানাতে শুরু করল, ব্যাপারটা খুব কঠিন হয়ে উঠেছিল।’

গঞ্জালেস ভালো করেই জানেন, নেইমারের তারকাখ্যাতি আর প্রভাব তার চেয়ে অনেক বেশি। ম্যাচ শেষে ওই রাতেই তিনি বুঝতে পেরেছিলেন, তার জীবনে আঁধার ঘনিয়ে আসছে। নেইমারের মতো মহাতারকার সঙ্গে ঝামেলায় জড়ানো ঠিক হয়নি। গঞ্জালেস আরও বলেন, ‘সে রাতে আমি ঘুমাতে পারিনি, কারণ, নেইমারের অনেক প্রভাব। আমার মনে হয় না সে নিজেও জানে যে সে যা করে, তার প্রভাব কত বেশি এবং সে কী করতে পারে। আমরা এত ভয় পেয়েছিলাম, পরদিন আমার মা-বাবা আমাদের সঙ্গে থেকেছেন। সবাই একসঙ্গে থাকতে চেয়েছি এবং আমার বাসা থেকেই পুরো ব্যাপারটার শেষ দেখতে চেয়েছি।’

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host