1. admin@ddnnewsbd.com : admin : ddn newsbd
  2. mamahbubulalom@gmail.com : mahbubul alom : mahbubul alom
সোমবার, ১৯ মে ২০২৫, ১২:০৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ করার সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট জামায়াতপন্থীরা মুয়াজ্জিন ও ইমাম হতে পারবে না: হাবিব প্লট জালিয়াতি : শেখ হাসিনা ও পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে তামিল প্রতিবেদন ২৫ মে জনগণকে কাঙ্ক্ষিত সেবা দেওয়ার মাধ্যমে মন জয় করতে হবে: ডিএমপি কমিশনার শিক্ষা উপদেষ্টার বিরুদ্ধে ফেসবুকে পোস্ট, শিক্ষক বরখাস্ত বাংলাদেশের ইতিহাস হচ্ছে সংগ্রাম, দাসত্ব ও আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই : মামুনুল হক বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি: নিরাপত্তা উপদেষ্টা জাতীয় সনদের দিকে দ্রুত অগ্রসর হতে চায় ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ ভাঙ্গুড়ায় ১০ দিনব্যাপি আনসার-ভিডিপির প্রশিক্ষণ উদ্বোধন

ইতালি যাওয়ার পথে নৌকাডুবি : ৪ জনের সলিল সমাধি, নিখোঁজ ৯

ডিডিএন ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
  • ৬২ সময় দর্শন

লিবিয়া থেকে ইতালি যাওয়ার পথে নৌকাডুবিতে মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার ৪ জনের সলিল সমাধি হয়েছে। এ ছাড়া ৯ জনের নিখোঁজের সংবাদ পাওয়া গেছে। নিহতরা হলেন গোবিন্দপুর গ্রামের ফিরোজ শেখের ছেলে ইনসান শেখ (১৯), আক্কাস আকনের ছেলে আবুল বাসার আকন (২৮), মজুমদারকান্দি গ্রামের হালিম হাওলাদারের ছেলে সুজন হাওলাদার ও শাখারপাড় গ্রামের ফারুক মোল্যার ছেলে সজিব মোল্যা (৩১)।

ভুক্তভোগীদের গ্রাম ঘুরে জানা যায়, উপজেলার মজুমদারকান্দি গ্রামের মনির দালালের মাধ্যমে ১৬ লাখ টাকা এবং মুকসুদপুর উপজেলার বাবলাতলা গ্রামের রফিক দালালের ১৪ লাখ টাকার চুক্তিতে দুই মাস আগে বাড়ি থেকে বের হয়েছিল নিহতরা। এরপর গত ২৪ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে লিবিয়ার বেনগাজি থেকে গেম দেওয়া হয়েছিল এদের।

ফেব্রুয়ারি পরিবারের লোকজনের কাছে ফোনে এবং ফেসবুকে ছবি দেখে ৪ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত হওয়া গেছে। নিহত ইনসানের বাবা ফিরোজ শেখ বলেন, ‘মনির দালাল টাকা নিয়েও তার দেওয়া কথা রাখেননি। ত্রিপোলি থেকে গেম দেওয়ার কথা থাকলেও বেনগাজি থেকে গেম দেন তিনি। কাঠের বোটে গেম দেওয়ার কথা থাকলেও প্লাস্টিকের বোটে গেম দেন। এ কারণেই আমার ছেলের করুণ পরিণতি। আমি মনির দালালের বিচার চাই।’

নিহত বাসার আকনের ভাই বাচ্চু আকন বলেন, ‘আমার ভাই দেড় বছর আগে ১৪ লাখ টাকার চুক্তিতে মহেন্দ্রদী গ্রামের স্বপন দালালের মাধ্যমে কৃষি ভিসায় যায়। পরে সে নিতে অপারগ হলে বাধ্য হয়ে লিবিয়া দিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। লিবিয়া নিয়ে যাওয়ার পর সে গেম দিতে পারে নাই। পরে মনির দালালের মাধ্যমে নতুন করে চুক্তি করে আমার ভাই এবং ভাগ্নে টিটু হাওলদারকে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়।

২৪ ডিসেম্বর শুক্রবার গেম দিয়েছিল। এখন পর্যন্ত ভাইয়ের মৃত্যুর খবর পেলেও ভাগ্নের কোনো সন্ধান পাইনি। তবে দালাল রোববার ভয়েস মেসেজ দিয়ে জানিয়েছে ধৈর্য ধরেন। আল্লাহর কাছে দোয়া করেন ১৭ জন চিকিৎসাধীন এবং ৩ জন পুলিশের কাছে আটক আছে। দেখা যাক কী হয়।’

নিহত সুজন হাওলাদারের শ্যালক তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে বলেন, ‘ভগ্নিপতির খারাপ খবর পেলেও আমার ভাই কুদ্দুস বেপারীর কোনো খবর পাইনি।’ নিখোঁজ অন্যরা হলেন সুন্ধিকুরি গ্রামের আশিষ কীর্তনিয়া (২৬), সাগর বিশ্বাস (২৪), নিপুণ কীর্তনিয়া (২২), অনুপ সরদার (২৩), অহিদুল হাওলাদার (২৫), মারুফ বেপারীর (১৮) এবং সাগর বাড়ৈ। তাদের পরিবার এ তথ্য জানিয়েছে।

রাজৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মাসুদ খান জানান, এ বিষয়ে থানায় কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সূত্র: এফএনএস

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host