1. admin@ddnnewsbd.com : admin : ddn newsbd
  2. mamahbubulalom@gmail.com : mahbubul alom : mahbubul alom
শনিবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৫, ০৮:০৭ পূর্বাহ্ন

ভাঙ্গুড়ায় ভুমি অফিসের অনলাইন কার্যক্রমে হযরানি কমেছে,নামজারি নিষ্পত্তি তরান্বিত

প্রতিবেদকের নাম :
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ২ মে, ২০২৪
  • ৩৩৪ সময় দর্শন

ভাঙ্গুড়া প্রতিনিধি : পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলা ভুমি অফিসে অনলাইন কার্যক্রমের ফলে মানুষের হয়রানি কমেছে। সেই সঙ্গে নামজারি আবেদনের নিষ্পত্তি তরান্বিত হয়েছে।
জানাগেছে,এই অফিসে নামজারি কার্যক্রমে সেবা গ্রহিতাদের সকল কাগজপত্রের ফটোকপি অনলাইনে সংযুক্ত দিয়ে আবেদন করলেই অটোমেটিক ট্র্যাকিং নম্বর বসে যাচ্ছে এবং ম্যাসেজের মাধ্যমে আবেদনকারী তা জানতে পারছেন। এরপর আবেদনের বিপরীতে কেস নম্বর বসে যায়। তখন সহকারী কমিশনার (ভুমি)ফাইলটি অগ্রায়নের জন্য ইউনিয়ন বা পৌর ভুমি অফিসে পাঠান। সেখান থেকে নথি ফিরে আসার পর কানুনগো’র প্রতিবেদনের জন্য পাঠনো হয়। কাগজপত্র সঠিক থাকলে সর্বশেষে শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। অতপর ডিসিআর কাটার জন্য সরকারি কোষাগারে ফিস জমাদানের নির্দেশ দেওয়া হয়। আর এসব কার্যক্রম স্বল্প সময়ের মধ্যে অনলাইনেই সম্পন্ন করা হয়। এছাড়া খসড়া খতিয়ানের সকল নথি অনলাইন নাগরিক কর্ণারে সন্নিবেশিত থাকায় উহা যাচাই করা সহজ হচ্ছে।

রুপসী গ্রামের মো.মিজানুর রহমান বলেন,নামজারির জন্য গত ২৪ এপ্রিল ভাঙ্গুড়া ভুমি অফিসে অনলাইনে আবেদন করার পর ঐদিনই ট্র্যাকিং নম্বর পেয়েছি। পুর্বে ম্যানুয়ালি আবেদনের ক্ষেত্রে যেভাবে হয়রান এবং অতিরিক্ত টাকা খরচ হতো তা এখন লাগছে না বলেও তিনি জানান।
পাবনা শহরের বাসিন্দা সুরাইয়া রাগীব বলেন,উপজেলার মাগুরা গ্রামের মাঠে পৈত্রিক একটি খতিয়ান নামজারির জন্য অনলাইনে আবেদন করে দ্রæত সময়ের মধ্যে মাত্র ১১৫০ টাকায় ডিসিআর(ডুপ্লিকেট কার্বন রিসিট) কাটতে পেরে তিনি খুশি।

করতকান্দি গ্রামের রইচ উদ্দিন বলেন,এসি ল্যান্ড খুবই আন্তরিক এবং একজন নিরহংকারি মানুষ। তিনি  অফিসের সামনের গোল ঘরে বসেছিলেন দেখে এসি ল্যান্ড ম্যাডাম সেখানে এসে বসে সব কিছু শুনে আমার কাগজপত্র দেখলেন এবং পরামর্শ দিলেন। এছাড়া এসিল্যান্ড মহোদয় অনেক ধৈর্যশীল এবং কৃষক শ্রেণির মানুষের কাজের জন্য তিনি সহায়ক কর্মচারীদের দ্রুত নিষ্পত্তি করার তাগিদ দেন বলেও তিনি জানান। আর এজন্য তার অতিরিক্ত কোনো প্রকার ফিস দিতে হয়নি।

এ ব্যাপারে উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভুমি) তাসমীয়া আক্তার রোজী বলেন,ভুমি অফিসের নানা জটিলতা কাটিয়ে পরিপুর্ণ সরকারি নিয়মে নাগরিক সেবা প্রদানের চেষ্টা করছি। এছাড়া দীর্ঘদিনের মিস কেসগুলো পর্যায়ক্রমে নিষ্পত্তি করা হচ্ছে। অনলাইন কার্যক্রমে সব কিছু দৃষ্টিতে থাকে বলে এখন নাগরিক হয়রানির সুযোগ নেই বলেও তিনি জানান। তিনি আরো বলেন, এখানে কেবল সরকারি খরচের টাকা জমা দিয়ে সেবা গ্রহিতারা নির্দষ্ট সময়ের মধ্যে তাদের কাজ করে নিতে পারছেন ।।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host