রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৯:০৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
দীর্ঘ প্রত্যাশিত- ভাঙ্গুড়া-নওগাঁ সড়কে পাকাকরণের কাজ শুরু ! রিজার্ভ নিয়ে তিন হিসাব, চাপ বাড়ছে ভাঙ্গুড়ায় ধান পরিস্কারের সময় ফ্যানে লুঙ্গি পেঁচিয়ে কৃষকের মৃত্যু  ভাঙ্গুড়া উপজেলা পরিষদ কার্যালয় নতুন প্রশাসনিক ভবনে স্থানান্তর এমআইটিতে পড়তে চায় নিঝুম,অর্পি-আলফির স্বপ্ন চিকিৎসক ভাঙ্গুড়ায় কৃষি জমিতে ভেকু দিয়ে মাটি উত্তোলন ! ১ লক্ষ টাকা অর্থদন্ড ‘‘তুমি এসেছিলে বলে হেসেছিল স্বাধীনতা, হেসেছিল বাংলা’’ দেশরত্ন শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে-ড. নাহিদ হুসেইন ভাঙ্গুড়ায় ৮ মহিলা সমিতির সাফল্যে নিয়ন্ত্রণ ছাড়লো সিসিডিবি! ভাঙ্গুড়ায় ভেজাল ওষুধ মজুতের অপরাধে মাধুর্য মেডিসিনকে জরিমানা: বিপুল পরিমান ওষুধ নষ্ট করা হয় ভাঙ্গুড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় আহত  সাংবাদিক মানিকের জটিল অস্ত্রপচার! 

বৈশ্বিক মহামারি মোকাবিলায় জাতিসংঘে শেখ হাসিনার প্রস্তাব

অনলাইন ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২১
  • ১৬৯ সময় দর্শন
  • Print This Post Print This Post

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, করোনা মোকাবিলায় ব্যর্থ হলে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিসটেন্স (এএমআর) এর মাধ্যমে বিশ্বে নতুন মহামারি আসতে পারে। এজন্য বৈশ্বিকভাবে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

বৃহস্পতিবার (২৯ এপ্রিল) এএমআর নিয়ে জাতিসংঘের উচ্চপর্যায়ের মতবিনিময় সভার ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় তিনি এর বিরুদ্ধে লড়তে প্রয়োজনীয় কিছু প্রস্তাব করেছেন। এগুলো হচ্ছে, ভালো মানের গবেষণাগার, সাশ্রয়ী এন্টিবায়োটিক, টেকসই অর্থায়ন ইত্যাদি।

ভাষণে বঙ্গবন্ধুকন্যা আরো বলেন, গ্লোবাল একশন প্ল্যান ২০২৬ অনুযায়ী কাজ করতে বাংলাদেশ প্রস্তুত। প্রতিরোধের ফলে এন্টিবায়োটিক ও অন্যান্য ওষুধ অকার্যকর হয়ে পড়লে ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক এবং পরজীবী সময়ের সাথে পরিবর্তন হয়। তখন অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স (এএমআর) ঘটে।

এর আগে, করোনাভাইরাস মহামারীর সঙ্কট থেকে দ্রুত উত্তরণে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনকে (ইএসসিএপি/এসকাপ) চারটি পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সোমবার (২৬ এপ্রিল) কমিশনের ৭৭তম অধিবেশনে দেওয়া ভাষণে তিনি রাষ্ট্রনেতাদের সামনে এই চার দফা প্রস্তাব রাখেন।

এসকাপের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর চার পরামর্শ হলো, ১. কোভিড মহামারি থেকে দ্রুত উত্তরণে উন্নত বিশ্ব, উন্নয়ন অংশীদার এবং আইএফআই’র এগিয়ে আসা উচিত, ২. যেকোনো সংকট থেকে ‘আরও ভালোভাবে উত্তরণের’ জন্য উন্নয়ন পদ্ধতি আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক, স্থিতিস্থাপক ও পরিবেশবান্ধব হওয়া উচিত, ৩. এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে একটি শক্তিশালী ও সার্বজনীন জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থার জন্য দক্ষ নীতি ও কৌশল গ্রহণ করা উচিত, ৪. আমাদের বাণিজ্য, পরিবহন, শক্তি এবং আইসিটি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে বিরামবিহীন যোগাযোগ স্থাপন করা দরকার।

 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd