হজের মৌসুম এলে হৃদয়পটে যার স্মৃতি ঝলমল করে, তিনি জাতির পিতা ইবরাহিম (আ.)। তার আনুগত্যের অনুশীলন হয় হজ ও কোরবানিতে। ত্যাগ, আনুগত্য ও আত্মসমর্পণের মাধ্যমে তিনি অধিষ্ঠিত হয়েছিলেন সফলতার শীর্ষ
কন্যাসন্তান আল্লাহর পক্ষ থেকে বিশেষ নিয়ামত। ইসলাম কন্যা সন্তানকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছে। ইসলামের আগমনের আগে আরবের সমাজে কন্যা সন্তানকে জীবিত দাফন করা হতো। রোমান সভ্যতায় কন্যাদের বয়স্ক পুরুষদের সাথে বিয়ে
বাংলাদেশ থেকে ২০২৫ সালের হজ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪৪,৭১৮ জন হজযাত্রী। ১৪৪৬ হিজরি সালের এই হজ পালনের জন্য গত ২৯ এপ্রিল বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের প্রথম ডেডিকেটেড ফ্লাইটের মাধ্যমে
পবিত্র হজ পালনের উদ্দেশ্যে শনিবার সৌদি আরবে যাত্রা করেছেন ১ হাজার ২৪২ জন হজযাত্রী। এর মধ্যে ৮৩৭ জন যাত্রী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ও ৪০৫ জন সৌদি এয়ারলাইন্সের বিমানে যাত্রা করছেন।
২৯ এপ্রিল হজের প্রথম ফ্লাইট শুরু হয়ে প্রতিদিন উড়াল দিচ্ছে কাবার কাফেলা। হজ ইসলামের পাঁচটি বুনিয়াদের মধ্যে অন্যতম। সামর্থ্যবান মুসলিমের ওপর জীবনে একবার হজ ফরজ। জীবনের সব সঞ্চয় ব্যয় করে
মুমিন নারী প্রশান্তির প্রস্রবণের মতো, যা মলিনতা ও একাকিত্ব মুছে দেয় এবং প্রাণে সঞ্চিত করে প্রেমময়তা। এ মহান অনুভূতি রব কর্তৃক মনোনীত, যা পারিবারিক ব্যবস্থাপনায় সুসজ্জিত। গোটা পৃথিবী পারিবারিক ব্যবস্থার
হজ প্রেমময় ইবাদত। প্রতি বছর লাখ লাখ মুসল্লি মক্কায় যান প্রভুর দরবারে লাব্বাইক বলতে। কালো গিলাফে জড়ানো কাবাকে এক নজর দেখতে। যেখানে রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এসেছিলেন, তওয়াফ ও
বরকতময় রমজানের পরপরই আগমন ঘটে শাওয়াল মাসের। আরবি বর্ষপঞ্জিকা অনুসারে দশম মাস ‘শাওয়াল’। শাওয়াল আরবি শব্দ, যার আভিধানিক অর্থ উঁচু, উন্নত বা ভারী হওয়া ইত্যাদি। রমজান মাসে আল্লাহর অগণিত রহমতের
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেন, ‘পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, এক জুমা থেকে আরেক জুমা এবং এক রমজান থেকে আরেক রমজান, এগুলো এর মধ্যকার (সংঘটিত সগিরা) গুনাহ মুছে ফেলে;
রমজানের শেষ দশকে ইতিকাফ করা অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ একটি আমল। মাহে রমজানের বরকত ও ফজিলত বিশেষত হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ রজনি লাইলাতুল কদরের বরকত ও ফজিলত লাভের শ্রেষ্ঠতম উপায় হচ্ছে ইতিকাফ।