পদ্মা সেতুর বেশিরভাগ রেলওয়ে ও রোড স্ল্যাব বসে গেছে। যুক্ত হচ্ছে সংযোগ সড়কও। ক্রমেই দৃশ্যমান পূর্ণাঙ্গ কাঠামো। দ্রুত উপযোগী হচ্ছে যান চলাচলের জন্য। সেতুর নিচতলা, উপর তলায় বসছে স্ল্যাব। ২৯শ ৫৯টি রেলওয়ে স্ল্যাবের মধ্যে ২ হাজার ৩৫২ এবং ২ হাজার ৯১৭ টি রোডওয়ে স্ল্যাবের মধ্যে ১ হাজার ৮২০ টি স্ল্যাব বসে গেছে। দুপাড়ের প্রায় সাড়ে তিন কিলোমিটারের মধ্যে ৪৮৪ টি সুপার টি গার্ডারের সবই তৈরি হয়ে আছে। বসেছে ৩৬৯ টি। সেতুজুড়ে এখন নানা কর্মযজ্ঞ। রোডের স্ল্যাবগুলো বসানোর পর ক্রমেই সেতু ব্যবহার উপযোগী হচ্ছে। মাওয়া প্রান্ত থেকে পায়ে হেঁটেই জাজিরা প্রান্তে যাওয়া যাচ্ছে। পদ্মা সেতুর প্রকৌশলীরা পায়ে হেঁটেই কাজের খোঁজ-খবর নিচ্ছেন। পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ রজব আলী বলেন, ‘খুব তাড়াতাড়ি হয়তো আমরা গাড়ি দিয়ে এক পাড় থেকে অন্য পাড়ে যাতায়াত করতে পারব। আমাদের কাজ অনেকটাই সম্পূর্ণ ঝয়ে গেছে।’ পদ্মা সেতুর দুপাড়ের ৮৪টি রেলওয়ে আই গার্ডারের সবই বসে গেছে।