খাদ্য বিভাগ এ ঢাকা জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক এর কার্যালয় গেছে কয়েক মাস ধরে চলছে সকল কাজ কর্মে অনিয়ম। ঢাকা জেলা অধিনে সড়ক পথে মাল পরিবহনের জন্য গেছে সেপ্টেম্বর মাসে ০১ তারিখ টেন্ডার আহবান করে যা গেছে সেপ্টেম্বর মাসে ২১ তারিখ দাখিল করে ৩৩ জন ঠিকাদার। ৩৩ জনে একই রেট ও ঘুষ কম হওয়াতে ঢাকা জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক টেন্ডার টি বাতিল করে। সেই টেন্ডার এ ৩৩ জন এর কাছে তারা ২০ লক্ষ টা ঘুষ দাবি করে কিছু ঠিকাদার এই ঘুষ দিতে রাজি না হলে পরোক্ষ টেন্ডার টি বাতিল করে।
তার পর গেছে নভেম্বর মাসে ০২ তারিখ পুনঃ দরপত্র আহ্বান করলে সেই দরপত্র দাখিল এর তারিখ ছিল গেছে ১৬ নভেম্বর। সেই টেন্ডার এ অংশ গ্রহন করেন ৮৮ জন ঠিকাদার। সেখান থেকে কাগজ পত্র যাচাই বাছাই করে ২৬ জন কে বাদ দিয়ে ৬২ জনের একটা লিষ্ট তাদের নোটিশ বোর্ড এ দেয়। এরপর তাদের আর্থিক প্রস্তাব দেখে সবাই কে জানিয়ে দেওয়ার দরকার ছিল যে কে সবচেয়ে কম দরদাতা। কিন্তু তারা সেটা না করে সরাসরি ২৬ জনের সাথে ৫২ লক্ষ টাকা ঘুষ এর বিনিময়ে সরকারের অর্থিক ক্ষতি করে চুক্তির জন্য ২৬ জনকে গোপনে চিঠি প্রদান করে।
এই বিষয় এ ফুড ইন্সপেক্টর বাবুল আকরাম এর সাথে কথা বলতে গেলে তিনি বিভিন্ন ওজু হাত দেখি কথা এড়িয়ে যান। ঢাকা জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক এর সাথে কথা বলার জন্য অনেক অপেক্ষা করে ও তার দেখা মেলে নাই। তার ফোনে একাধিক ফোন দেওয়ার পর তার সাথে যোগাযোগ করতে পারি নাই। এদিকে বাদ পড়া ঠিকাদার দের কাছ থেকে জানতে পারি যে একটা ৩ থেকে ৪ জনের সিন্ডিকেট এর মাধ্যমে ২৬ জনের কাছ থেকে ৫২ লক্ষ টাকার বিনিময়ে ইন্সপেক্টর বাবুল আকরাম ও জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক জনাব আশরাফুল আলম এই কাজ করেছেন। তারা আরো জানিয়েছেন যে এখানে যারাই কাজ করতে আসে তারা সবাই নাকি এদের দুই জনের কাছে জিম্মি হয়ে যায়। কেউ কিছু বলতে গেলে তার বিল আটকিয়ে রাখে মাসের পর মাস। ঢাকার ভিতরে ২৯৯ জুরাইন এর মতো জন বহুল এলাকায় এই ভাবে তারা কোটি কোটি টাকা দুনীতি করে হাতিয়ে নিচ্ছে তাদের দেখার কেউ নেই। ঠিকাদার দের দাবি এই টেন্ডার বাতিল করে পুনঃ দরপত্র আহ্বান করে এবং তাদের কঠোর শাস্তি দেওয়া হয়।