পাবনা তথা দেশের সাংবাদিকতার নতুন প্রজন্মের আইকন, দেশের মুক্ত সাংবাদিকতা বিকাশে যার ভুমিকা উজ্জ্বল, সাংবাদিকদের স্বার্থ ও নায্য অধিকার আদায়ে যিনি সময় সময় সোচ্চার এবং ভোক্তাদের অধিকার রক্ষায় মানবাধিকার নিয়ে
বাংলাদেশ আজ জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবে জর্জরিত। ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, তাপপ্রবাহ এবং মরুকরণের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ এখন নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। এমন পরিস্থিতিতে পরিবেশ রক্ষা ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির গুরুত্ব
মাত্র ১৩ বছর বয়সেই কোরআনের ১২ পারা মুখস্থ করে ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে মুন্সীগঞ্জের পাথরঘাটা বড় কওমি মাদ্রাসায় ভর্তি হয়েছিল আহমদ আবদুল্লাহ। একজন আলেম হওয়ার স্বপ্ন ছিল তার। কিন্তু ২০২৪
‘দিনে তিন বেলার জায়গায় একবেলা খাইয়াও দিন কাটাইছি। আটজনের সংসারে সবার পাতে খাওন দিয়া থাকলে খাইছি। সেইসব দিনের কথা ভাবলেও কষ্ট লাগে’-ফরিদা বেগমের সেইসব কষ্টের দিনও এখন ফিকে হয়ে এসেছে।
হাফেজে কোরআন ও নিবেদিতপ্রাণ মাদ্রাসাছাত্র সিয়ামের ইসলামি শিক্ষার প্রতি ছিল গভীর ও অকৃত্রিম অনুরাগ—এ যেন ছিল তার হৃদয়-মন, চিন্তা-চেতনা ও স্বপ্নের মূলমন্ত্র। কিন্তু নিজ গ্রামে, তার বাড়ির আশেপাশে কোনো মাদ্রাসা
‘তোমার সঙ্গে আর দেখা হবে কিনা জানি না। হায়াত-মউত সব আল্লাহর হাতে। আমার মেয়েটিকে দেখে রেখো।’বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নিতে বাড়ি বের হওয়ার আগে স্ত্রী মৌসুমীকে এ কথাগুলো বলে গিয়েছিলেন
রংপুরের রাধাকৃষ্ণপুর মৌলভীপাড়ার এক প্রিয় মুখ মো. ছমেছ উদ্দিন। গ্রামের সকলের কাছে পরিচিত ছিলেন সদা হাস্যোজ্জ্বল ও নিরহংকার এক সহজ-সরল ভালো মানুষ হিসেবে। কিন্তু ফ্যাসিবাদী শাসনের নির্মমতা, গুম, খুন, দুর্নীতি,
শান্তিপূর্ণ ছাত্র আন্দোলনের ওপর স্বৈরাচারী সরকারের নির্মম দমন-পীড়নের সময় আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের মাঝে শুকনো খাবার ও পানি বিতরণ করতে গিয়ে শহীদ হন মো. নাজমুল কাজী। তার স্ত্রী মারিয়া সুলতানা এখন আড়াই
ফ্যাসিবাদের দুঃশাসন অবসানে পর ভয়ভীতিহীন পরিবেশে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করতে যাচ্ছে দেশবাসী। নির্বিঘ্নে ও উন্মুক্ত পরিবেশে এ উৎসবের স্বাদ নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে ব্যক্তি থেকে বিভিন্ন দল ও সংগঠন। রাজনৈতিক
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচিতে গিয়ে দু’পায়েই গুলি লেগেছিল মো. বেল্লাল ইসলামের (২০)। সেই গুলি বের করা হলেও এখনও হাঁটতে পারেন না তিনি। অভাবের কারণে উন্নত চিকিৎসা করানো দূরে থাক, ওষুধ