লালমনিরহাট জেলার কৃষি অর্থনীতিতে কলা চাষ এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে। বিশেষ করে জেলার বুদারুর চর ও তিস্তা নদী তীরবর্তী চরাঞ্চলসহ জেলার অন্যান্য চর এলাকায় কৃষকরা এখন ধান, পাট, আলু ও  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       কাকডাকা ভোরে গরুর গলায় ঘণ্টার আওয়াজ, কাঁধে লাঙল-জোয়াল নিয়ে জমির দিকে হেঁটে যাওয়া কৃষকের দৃশ্য এক সময় ছিল বাংলার পল্লিজীবনের চিরচেনা রূপ। গরু দিয়ে হালচাষ শুধু একটি চাষাবাদ পদ্ধতি নয়,  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       বৃক্ষ নিধন আর নয়,দেশকে করুন বৃক্ষময়”-এই প্রতিপাদ্য নিয়ে পাবনার ভাঙ্গুড়ায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি শুরু হয়েছে। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘পাবনা স্যোশাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন'(পিএসডিও) এর আয়োজন করে। আজ বুধবার (২  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) জানিয়েছে, তিলের ভালো ফলনের সম্ভাবনা তৈরি হওয়ায় জেলার সাতটি উপজেলায় চাষিদের মধ্যে তিল চাষে আগ্রহ বেড়েছে। কৃষকের আগ্রহে নির্ধারিত লক্ষ্যের চেয়ে বেশি জমিতে তিল চাষ হয়েছে।  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       দিনাজপুর জেলায় চলতি বছর আমের অধিক ফলন হয়েছে।স্থানীয় কৃষি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, আম উৎপাদনের পরিমাণ প্রায় ৭০ হাজার মেট্রিক টন, যা থেকে দেড়শ কোটি টাকার আম বিক্রি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       উচ্চ ফলনশীল ও জিংক সমৃদ্ধ নতুন জাতের বোরো ধান ব্রি-১০২ চাষে সফল হয়েছে জেলার কৃষক। এ বছর জেলায় পরীক্ষামূলকভাবে এ ধানের চাষ করা হয়। এই ধানের চাষ কৃষিতে বিপ্লব ঘটাবে  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       নড়াইল জেলার তিনটি উপজেলায় চলতি খরিপ মওসুমে মোট ২৩ হাজার ৪শ’ ৯৮ হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ হয়েছে। পাট উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে মোট ৩লাখ ৫ হাজার ৭০৮ বেল পাট।  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                        হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) গবেষণায় রাসায়নিক ও কীটনাশকমুক্ত ধান উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য পাওয়া গেছে। হাবিপ্রবির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক মোঃ খাদেমুল ইসলামের পাঠানো বার্তায় এ তথ্য নিশ্চিত  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       আজ মধু মাসের প্রথম দিন। আজ থেকে জেলায় গাছ থেকে আম এবং লিচু সংগ্রহের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। বাজারে আগাম জাতের আম, লিচু, জামরুল কেনা-বেচা শুরু হয়েছে। দু’এক দিনের মধ্যে বাজারে  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       পাবনার ভাঙ্গুড়ায় প্রোগ্রাম অন এগ্রিকালচারাল এন্ড রুরাল ট্রান্সফরমেশন ফর নিউট্রিশন এন্টার প্রেনরশিপ এন্ড রেসিলিয়েন্স ইন বাংলা দেশের আওতায় (পার্টনার) দিনব্যাপী সমাবেশ হয়েছে। আজ বুধবার (১৪ মে) উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে