1. admin@ddnnewsbd.com : admin : ddn newsbd
  2. mamahbubulalom@gmail.com : mahbubul alom : mahbubul alom
বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ১০:১৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ভাঙ্গুড়ায় নারী শিক্ষার্থীদের জন্য হাইজেনিক কর্নার স্থাপন ও রেজাল্ট উত্তোরণে ইউএনও’র উদ্যোগ পাবনার সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতার বাতিঘর শফিউর রহমান খান গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার বর্ষায় বাড়ে সাপের আক্রমণ, আমরা প্রস্তুত তো? মায়ের কথা ভুলিয়ে রাখতে যমজ ছেলেদের নিয়ে খেলনার দোকানে বাবা জামায়াত আমিরের হার্টে একাধিক ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত ডিসেম্বরের দিকে নির্বাচন হলে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া ‎ফিরে আসুক হলুদ খামের দিন চলনবিল অঞ্চলে নৌকার বিকিকিনি: প্রয়োজন ছাপিয়ে ফিরে আসে অতীত শেখ হাসিনা যে অপরাধ করেছে, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি বাহিনীও তা করেনি: আসিফ নজরুল

ট্রিপল মার্ডার মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড, ১২ আসামি খালাস

অনলাইন ডেস্ক:
  • আপডেটের সময় : বুধবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২১
  • ৪১৬ সময় দর্শন

জামালপুরে ইউপি সদস্যসহ চাঞ্চল্যকর ট্রিপল মার্ডার মামলার বেলাল (৩৫) নামের এক যুবকের মৃত্যুদণ্ড ও হুরমুজ আলী (৩৭) নামে আরেক যুবকের একজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

এছাড়াও মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি বেলালের ৫০ হাজার টাকা ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত হুরমুজ আলীর আরো ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

বুধবার (২৫ জানুয়ারি) দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক জিন্নাৎ জাহান ঝুনু এ আদেশ দেন। এ সময় মামলার আরো ১২ আসামিকে খালাস দিয়েছেন আদালত।

জামালপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের রাষ্ট্রপক্ষেরি কৌঁসুলি আবুল কাশেম জানান, ২০১৩ সালের ১৪ নভেম্বর সরিষাবাড়ীর পিংনা ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য নলসন্ধ্যা গ্রামের বাসিন্দা মো. ফজলুর রহমান (৫০) ও তার সঙ্গী ইউসুফ (৫২) যমুনা নদীর বাসুরিয়া খেয়াঘাট থেকে কোরবান আলী তালুকদারের (৬০) ইঞ্জিনচালিত নৌকাযোগে বাড়ি ফিরছিলেন।

তারা চর নলসন্ধ্যা খেয়াঘাটের কাছে পৌঁছালে পূর্ব শক্রতার জেরে জলদস্যু আব্দুল হাই কয়েকজন সহযোগি নিয়ে তাদের উপর হামলা করে। একপর্যায়ে নৌকাসহ তাদের অপহরণ করে যমুনা নদীর গভীরে নিয়ে যায়। ঘটনার তিনদিন পর ইউসুফ ও পাঁচদিন পরে ফজলুর রহমানের মরদেহ নদী থেকে উদ্ধার করা হলেও কোরবান আলী এখনো নিখোঁজ রয়েছেন।

এ ব্যাপারে নিহত ফজলুর রহমানের স্ত্রী সুরাইয়া খাতুন (৪৫) বাদি হয়ে আব্দুল হাইকে প্রধান আসামি করে ১৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে ২০১৬ সালের ১২ জুলাই চার্জশীট দাখিল করে সিআইডি। পরবর্তীতে মামলার সকল আসামিকে আটক করে জেলা হাজতে প্রেরণ করা হয়।

আবুল কাশেম আরও জানান, মামলায় ১১ জন সাক্ষীর আদালতে সাক্ষ্য দেন। রায় ঘোষণার সময় আদালত সব আসামি উপস্থিত ছিলেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host