শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০৭:৩৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ভাঙ্গুড়ায় পশু-পাখির হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে চিকিৎসকরা মাঠে ভাঙ্গুড়ায় ভুমি অফিসের অনলাইন কার্যক্রমে হযরানি কমেছে,নামজারি নিষ্পত্তি তরান্বিত ভাঙ্গুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের পাশে ইউএনও ভাঙ্গুড়ায় অগ্নিকান্ডে ক্রীড়া শিক্ষকের বাড়ি ভষ্মিভুত! ৩০ লাখ টাকার ক্ষতি ভাঙ্গুড়ায় প্রচন্ড গরম উপেক্ষা করে ক্লাস করছে প্রাথমিক শিক্ষার্থীরা ! অস্বস্তিতে ছাত্র-শিক্ষক প্রশংসনীয় উদ্যোগ- ভাঙ্গুড়ায় তাপদাহে পিপাসার্ত মানুষকে আনসার কমান্ডারের পানীয় সেবা অস্বাভাবিক গরমেও খুলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়, বন্ধ থাকবে প্রাক-প্রাথমিক ভাঙ্গুড়ায় দাদন ব্যবসার ফাঁদে পড়ে নি:স্ব হচ্ছে ক্ষুদ্র কৃষক ও ব্যবসায়ী সর্বজনীন পেনশন স্কিম- ভাঙ্গুড়ায় ৪ মাসে একাউন্ট ওপেন হয়েছে মাত্র ১৪২ ভাঙ্গুড়ায় প্রাণি সম্পদ বিভাগের জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাপনী ঘটলো সেবা সপ্তাহের

রাহাত খানের ৮১তম জন্মদিন আজ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
  • আপডেটের সময় : শনিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ৪৯১ সময় দর্শন
  • Print This Post Print This Post

প্রতিদিনের সংবাদ পত্রিকার সম্পাদক বরেণ্য সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক প্রয়াত রাহাত খানের আজ ৮১তম জন্মদিন। ১৯৪০ সালের এই দিনে কিশোরগঞ্জের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। চলতি বছরের ২৮ আগস্ট বার্ধক্যজনিত কারণে রাহাত খান শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

গত বছরের এই দিনে প্রতিদিনের সংবাদ কার্যালয়ে জাকজমকপূর্ণভাবে রাহাত খানের ৮০তম জন্মদিন পালন করা হয়। এদিন উপস্থিত ছিলেন দেশের খ্যাতিমান লেখক, কবি ও বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তি।

১৯৬১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন রাহাত খান। এরপর যোগ দেন শিক্ষকতা পেশায়। ময়মনসিংহের নাসিরাবাদ কলেজ, জামালপুর আশেক মাহমুদ কলেজ, জগন্নাথ কলেজ, চট্টগ্রাম সরকারি কলেজসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যাপনা করেন।

১৯৬৯ সালে তিনি সাংবাদিকতায় আসেন এবং দৈনিক ইত্তেফাকে সহকারী সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। তিনি ইত্তেফাকের সম্পাদক ছিলেন। ২০১৩ সালে তার সম্পাদনায় প্রকাশিত হয় দৈনিক বর্তমান। মৃত্যুর আগে তিনি প্রতিদিনের সংবাদ পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

তিনি গল্প-উপন্যাস এবং মুক্তিযুদ্ধের ওপর গান লিখেছেন। তার প্রথম উপন্যাস ‘অমল ধবল চাকরি’। উল্লেখযোগ্য উপন্যাস হলো—‘এক প্রিয়দর্শিনী’, ‘ছায়াদম্পতি’, ‘হে সুনীতি’, ‘সংঘর্ষ’, ‘শহর’, ‘হে অনন্তের পাখি’, ‘মধ্যমাঠের ফুটবলার’, ‘আকাঙ্ক্ষা’, ‘কয়েকজন’ ও ‘অগ্নিদাহ’। শিশুদের জন্যও তিনি লিখেছেন। তার লেখা কিশোর উপন্যাস ‘দিলুর গল্প’ আজও শিশুদের মাঝে অত্যন্ত জনপ্রিয়।

সাহিত্যকর্মের স্বীকৃতি হিসেবে ১৯৯৬ সালে একুশে পদক পান। এছাড়া ১৯৭৩ সালে বাংলা একাডেমি পুুরস্কার, ১৯৭৯ সালে সুফি মোতাহার হোসেন অ্যাওয়ার্ড, মাহবুবুল্লাহ জেবুন্নেসা ট্রাস্ট অ্যাওয়ার্ড, আবুল মনসুর মেমোরিয়াল অ্যাওয়ার্ড, ১৯৮২ সালে হুমায়ুন কাদের মেমোরিয়াল অ্যাওয়ার্ড, সুহৃদ সাহিত্য অ্যাওয়ার্ড, ট্রাই সাহিত্য অ্যাওয়াড ও চেতনা সাহিত্য অ্যাওয়ার্ড পান।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd