রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৪৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
প্রশংসনীয় উদ্যোগ- ভাঙ্গুড়ায় তাপদাহে পিপাসার্ত মানুষকে আনসার কমান্ডারের পানীয় সেবা অস্বাভাবিক গরমেও খুলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়, বন্ধ থাকবে প্রাক-প্রাথমিক ভাঙ্গুড়ায় দাদন ব্যবসার ফাঁদে পড়ে নি:স্ব হচ্ছে ক্ষুদ্র কৃষক ও ব্যবসায়ী সর্বজনীন পেনশন স্কিম- ভাঙ্গুড়ায় ৪ মাসে একাউন্ট ওপেন হয়েছে মাত্র ১৪২ ভাঙ্গুড়ায় প্রাণি সম্পদ বিভাগের জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাপনী ঘটলো সেবা সপ্তাহের ভাঙ্গুড়ায় ৭ দিন ব্যাপি বই মেলা জমে উঠেছে উপজেলায় এমপি মন্ত্রীর সন্তান-স্বজনরা প্রার্থী হলে ব্যবস্থা উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী–সংসদ সদস্যদের হস্তক্ষেপ বন্ধে কঠোর নির্দেশনা : ওবায়দুল কাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় দিন ১৮ এপ্রিল। হোসেন আলী ভারতে স্বাধীন বাংলার পতাকা উড়ান আজ ভাঙ্গুড়ায় দুগ্ধজাত ক্ষুদ্র শিল্পের সফল উদ্যোক্তা কলেজ ছাত্র অপু ঘোষ

সিনেমার গল্পকেও হার মানায় মিশা-মিতার প্রেম

প্রতিবেদকের নাম :
  • আপডেটের সময় : সোমবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ৪৩৭ সময় দর্শন

সংবাদ ডেস্ক: মিশা সওদাগর। চলচ্চিত্রের পর্দায় মন্দ মানুষের চরিত্রে তাকে দেখা যায়। পর্দায় তার স্বভাব-চরিত্র দেখলে যে কেউ বলবে জগতের সবচেয়ে খারাপ মানুষ।

পর্দা’য় নায়ক-নায়িকাদের প্রে’মে সবসময় বাগড়া, নায়িকার দিকে কু-দৃষ্টি কিংবা প্রেমে পড়ে থাকেন এবং কখনও সফল হতে পারেন না।

কিন্তু বাস্তব জীবনে সর্ম্পূণ উল্টো এই খল অভিনেতা। বাস্তব জী’বনে মিশা সওদাগর একজন প্রেমিক পুরুষ ও রোমান্টিক স্বামী। টানা ১০ বছর ‘চু’টিয়ে প্রে’ম করে প্রে’মিকা মিতা’কে বি’য়ে করে’ন। স্ত্রী মি’তার প্রতি মিশার ভা’লো’বাসার দা’রুণ একটি প্রমাণ মে’লে ‘মিশা’ নামটিতে।

চলচ্চিত্রে অভি’নয়ের সময়ে স্ত্রীর না’মের প্রথম অক্ষর ‘মি’ আর নিজের শাহিদ নামের ‘শা’ দিয়ে নাম রা’খেন মিশা। সে নামেই তিনি দর্শক মহলে প্রতিষ্ঠিত। এ প্রসঙ্গে মিশা সওদাগর বলেন, ‘আজ সবাই আমাকে মিশা সও’দাগর নামেই চিনেন।

কিন্তু আমার আসল নাম শাহিদ হাসান।মিশা নামের পেছনে আমার স্ত্রীর সবচেয়ে বড় ভূমিকা রয়েছে। কাজের ক্ষেত্রে সে সবসময় আমাকে সা’পোর্ট দিয়ে’ছে। তার সাপোর্ট না পেলে আজ হ’য়তো মিশা হয়ে উঠতে পারতাম না। মিশা সওদাগর যখন এসএসসি পরী’ক্ষা’র্থী তখন স্ত্রী মিতা নবম শ্রেণীতে পরেন।

ঠিক সে সময়ই তাদের প্রেমের শুরু। এ প্রসঙ্গে মিশা সওদাগর বলেন, ‘মিতা আ’মাদের নিকট আত্নীয়। যে কারণে আমাদের বাসায় তাদের আসা যাওয়া ছিল। মিতা অনেক মেধাবী। এই বিষয়টা আমাকে খুব আকৃষ্ট করে। পর’স্পরে’র প্রতি ভালো’লাগা থেকেই মূলত আমা’দের প্রেমের শুরু।

মিতাই প্রথম প্রেমে’র চিঠি দিয়েছিল। যদিও এটা ছিল শুধুই আনুষ্ঠানিত। তার আগেই আমাদের প্রেম শুরু হয়ে যায়।’ মিশা-মিতার প্রেম সহজ ছিল না। তা’দের প্রেমেও কাঁটা ছিল। এ প্রসঙ্গে মিশা সওদাগর বলেন, ‘প্রেম করতে গিয়ে অনেক ঝা’মে’লায় প’ড়তে হয়েছে। কিন্তু তারপরও দুজ’ন দুজ’নকে ছাড়িনি।

একবার এক ছেলের সঙ্গে বিয়ে ঠিক করে তাকে’ বিদেশে পাঠাতে চেয়েছিল, তখন আমরা বিয়ে করি।’ আজ মিশা-মিতা দম্পতির ২৭তম বিবাহবা’র্ষিকী। ১৯৯৩ সালের ৬ ডিসেম্বর ভালোবেসে বিয়ে করেন তারা। বর্তমানে এই দম্পতির দুই সন্তান।

তবে বিবাহ বার্ষিকী উপলক্ষে তেমন কোনো আয়োজন থাকছে না তাদের পরিবারে। তারা এখন আমেরিকায় অবস্থান করছেন। আট শতাধিক সিনেমার এই অভিনেতা বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী’ সমিতির বর্তমান সভাপতি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd