1. admin@ddnnewsbd.com : admin : ddn newsbd
  2. mamahbubulalom@gmail.com : mahbubul alom : mahbubul alom
শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৩৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মিয়ানমার হয়ে চীনের সঙ্গে ঢাকার নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ দরকার: তৌহিদ গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়তে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠা করতে হবে : জোনায়েদ সাকি বেনাপোলে শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে জামায়াতের আমির: কবর জিয়ারত ক্ষমতা নয়, সুশাসন প্রতিষ্ঠায় জনগণের সমর্থন চান জামায়াত আমির ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আজমীর বরখাস্তের আদেশ প্রমার্জনা জার্মান প্রেসিডেন্ট পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়েছেন, ২৩ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন এক কার্গো এলএনজি ও এক লাখ ৩০ হাজার টন সার সংগ্রহ করবে সরকার সচিবালয়ে প্রবেশাধিকার বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা নাশকতাকারীরা কোনভাবেই দেশপ্রেমিক হতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা গুম অবস্থায় ভারতের কারাগারে যাওয়ার লোমহর্ষক বর্ণনা সুখরঞ্জন বালির

শীত সচেতনতা

প্রতিবেদকের নাম :
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ৪২৯ সময় দর্শন

সংবাদ ডেস্ক: প্রকৃতিতে নেমেছে শীত। ঘাসের উপর শিশির না জমলেও রাজধানীজুড়ে কুয়াশায় ঢেকে থাকছে দুপুর অব্দি। গ্রামাঞ্চলে ইতোমধ্যে বাড়তে শুরু করেছে শীতের প্রকোপ। হেমন্তের শেষ ও শীতের শুরুর আবহাওয়াটা বেশ উপভোগ্য। ঋতু পরিবর্তনের ফলে শুষ্ক আবহওয়ায় বাঁধতে পারে নানা অসুখ। এ সময়ে প্রয়োজন বাড়তি সতর্কতার।

শীতের এই সময় ঠান্ডাজনিত সমস্যাগুলোই বেশি দেখা দেয়। যেমন- সর্দি,কাশি, গলা ব্যথা, নাক বন্ধ হওয়া, হালকা জ্বর, শরীর ব্যথা, কোল্ড অ্যালার্জির মতো কিছু সমস্যাও দেখা দিতে পারে। এ ধরনের অসুখে সাধারণত চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না।

এ সময় সবচেয়ে বেশি দেখা দেয় ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো ভাইরাসজনিত রোগ। ফলে ঠান্ডার পাশাপাশি জ্বর, কাশি এমনিক তীব্র শ্বাসকষ্টও হতে পারে। ফুসফুসের পাশাপাশি দেখা দিতে পারে টনসিলের ব্যথা। আর্থ্রাইটিস বা বাতের ব্যথা, শীতে ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া, ত্বক ফেটে যাওয়া এমনকি চর্মরোগও দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্ক মানুষদের কাশি ও কোল্ড অ্যালার্জির মতো সমস্যাগুলো সময়মতো সনাক্ত করা না গেলে তা নিউমোনিয়াতেও পৌছে যেতে পারে।

এদিকে, মশাবাহিত ডেঙ্গু,ম্যালেরিয়া, ফাইলেরিয়া সহ নানা ভাইরাস জ্বরের উপসর্গ দেখা দিতে পারে। এমন কোন উপসর্গ দেখা মাত্রই চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।

শীতকালীন রোগ থেকে দুরে থাকতে হলে যা করণীয়

শীত শেষ না হওয়া পর্যন্ত হালকা কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে হবে। ঠান্ডা পানি ও খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে। বাইরের খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।

বয়স্ক ও শিশুদের গরম কাপড়ের পাশাপাশি হাতমোজা ও পা মোজা পরতে হবে। এমনকি বড়দেরও গরম কাপড় পরতে হবে।

এলার্জির সমস্যা থেকে দুরে থাকতে লোশন, অলিভ অয়েল, গ্লিসারিন বা নারিকেল তেল ব্যবহার করতে হবে। তাছাড়া শরীরের শুষ্কভাব দুর করতে এগুলো সহায়ক হবে।

সবসময় মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। যাদের অ্যালার্জি আছে তাদের জন্য এটি বাধ্যতামূলক।

শীতের সময় প্রচুর পানির পাশাপাশি ভিটামিন সি যুক্ত ফলমুল খেতে হবে।

ঘরের জানালা দরজা বন্ধ না রেখে পর্যাপ্ত বাতাশ চলাচলের ব্যবস্থা করতে হবে।

হাঁপানির মতো সমস্যা আছে এমন রোগীদের চিকিৎসকের পরামর্শ মতো ইনহেলার বা প্রয়োজনীয় ওষুধ সঙ্গে রাখতে হবে।

নিয়মিত হাত ধোয়ার অভ্যাগ করতে হবে।

বড় ধরনের কোন সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই তাৎক্ষণিকভাবে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host