রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ০৫:৩০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ভাঙ্গুড়ায় ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের ডিজি’র প্রকল্প পরিদর্শন ভাঙ্গুড়ায় পশু-পাখির হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে চিকিৎসকরা মাঠে ভাঙ্গুড়ায় ভুমি অফিসের অনলাইন কার্যক্রমে হযরানি কমেছে,নামজারি নিষ্পত্তি তরান্বিত ভাঙ্গুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের পাশে ইউএনও ভাঙ্গুড়ায় অগ্নিকান্ডে ক্রীড়া শিক্ষকের বাড়ি ভষ্মিভুত! ৩০ লাখ টাকার ক্ষতি ভাঙ্গুড়ায় প্রচন্ড গরম উপেক্ষা করে ক্লাস করছে প্রাথমিক শিক্ষার্থীরা ! অস্বস্তিতে ছাত্র-শিক্ষক প্রশংসনীয় উদ্যোগ- ভাঙ্গুড়ায় তাপদাহে পিপাসার্ত মানুষকে আনসার কমান্ডারের পানীয় সেবা অস্বাভাবিক গরমেও খুলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়, বন্ধ থাকবে প্রাক-প্রাথমিক ভাঙ্গুড়ায় দাদন ব্যবসার ফাঁদে পড়ে নি:স্ব হচ্ছে ক্ষুদ্র কৃষক ও ব্যবসায়ী সর্বজনীন পেনশন স্কিম- ভাঙ্গুড়ায় ৪ মাসে একাউন্ট ওপেন হয়েছে মাত্র ১৪২

আগামীকাল ৬ নভেম্বর আটঘরিয়ায় যুদ্ধ দিবস

পাবনা প্রতিনিধি
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ৫ নভেম্বর, ২০২০
  • ১১৮ সময় দর্শন
  • Print This Post Print This Post

আগামীকাল ৬ নভেম্বর আটঘরিয়া যুদ্ধ দিবস। ১৯৭১ সালে আটঘরিয়া উপজেলার বংশিপাড়া গ্রামে পাকিস্থানী হানাদার বাহিনীর সাথে সম্মুখ যুদ্ধে ১১ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন এবং নিহত হন অর্ধিশতাধি হানাদার বাহিনী।

১৯৭১ সালে নভেম্বর মাসে সাড়া দেশে যুদ্ধ ক্রমেই দানা বেধে আসছে। ভারত থেকে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ছোট ছোট মুক্তি বাহিনীর দল আটঘরিয়া উপজেলায় অবস্থান করছিলেন। ৩ নভেম্বর আটঘরিয়ার চাঁদভা ইউনিয়নের বেরুয়ান গ্রামে মুক্তি যোদ্ধারা ৯ জন রাজাকারকে হত্যা করে। প্রতিশোধ নেয়ার জন্য পাক হানাদার ও রাজাকার বাহিনী ৬ নভেম্বর সকালে মুক্তিযোদ্ধাদের খোজে বের হয়। এসংবাদ পেয়ে মুক্তিযোদ্ধারা একত্রিত হয়ে পাক হানাদারদের প্রতিরোধের পরিকল্পনা নেয়।

সেখানে মুজিব বাহিনীর প্রধান আনোয়ার হোসেন রেনু ও ঈশ্বরদী কমান্ডার ওয়ারেছ এর নেতৃত্বে শতাধিক মুক্তিযোদ্ধা একত্রিত হয়ে হানাদারদের গতিপথ বংশীপাড়া চন্দ্রা নদীর পাশে ঘাটি গাড়ে। রাজাকার ও পাক হানাদাররা সামনা সামনি আসা মাত্রই মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে শুরু হয় ভয়াবহ যুদ্ধ। হানাদারদের ক্যাপন্টেন তাহের ঘটনা স্থলেই মারা যায়। কয়েক ঘন্টা ব্যাপি সম্মুখ যুদ্ধে ঘটনা স্থলেই ১১ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন।
সেদিন সম্মুখ যুদ্ধে আবুল কাশেম, আবুল খালেক, ইউনুছ আলী, নায়েব আলী, আব্দুর রশিদ, আব্দুল মালেক, শহিদুল ইসলাম, আব্দুল সাত্তার, মনসুল আলী, আব্দুর রাজ্জাক। দিনটি উপলক্ষে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের পক্ষ থেকে নানা কমূসূচী হাতে নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছেন স্মৃতি স্তমম্ভে পুষ্পর্স্তবক অর্পণ, আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd