1. admin@ddnnewsbd.com : admin : ddn newsbd
  2. mamahbubulalom@gmail.com : mahbubul alom : mahbubul alom
শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫, ০৩:৪৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
পাবনায় ইসরাইলি বর্বরতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ বেইজিং ঘোষণা বাস্তবায়ন করতে বিশ্বব্যাপী সহযোগিতা বৃদ্ধির আহ্বান মহিলা ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টার গাজা ও ইয়েমেনে হত্যাযজ্ঞ ঠেকাতে মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান আলী খামেনির রায়পুরায় আওয়ামী লীগ-বিএনপি সংঘর্ষে নিহত ২ হত্যা-লুটপাটে জড়িত নয়, এমন নেতৃত্বে আ’লীগের রাজনীতিতে বাধা নেই: রিজভী ‘রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ‍’ নামে নতুন ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনা চলছে: হাসনাত আ.লীগের পুনর্বাসন জনগণ মেনে নেবে না: জামায়াত আমির ঈদে সংবাদকর্মীদের ছুটি কমপক্ষে ৫ দিন করার দাবি এসআরএফের যেসব গণমাধ্যম সাংবাদিকদের সম্মানজনক বেতন দেবে না তাদের আর দরকার নেই : শফিকুল আলম পাবনায় বাসচাপায় অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

যে আয়াতের মাধ্যমে ফরজ করা হয়েছে রোজা

ডিডিএন ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : রবিবার, ৯ মার্চ, ২০২৫
  • ১৫ সময় দর্শন

রোজা ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ ফরজ বিধান ও ইসলামের পঞ্চস্তম্ভের একটি। ইসলামের যতগুলো বিধান সাধারণত সব মুসলামানের ওপর করা হয়েছে তার অন্যতম হলো রমজান মাসের ৩০ দিনের রোজা। অন্যটি হলো নামাজ।

আল্লাহ তায়ালা সাধারণভাবে এই দুইটি বিধান ধনী-গরিব সব শ্রেণীর মানুষের জন্য ফরজ করেছেন। এর বাইরে হজ ও জাকাত সবার জন্য ফরজ নয়। নিধারিত সময় এবং নির্ধারিত উপকরণ পাওয়া গেলে তা ফরজ।

অর্থাৎ, হজ ফরজ হয় জিলহজ মাসে কারো কাছে মক্কায় গিয়ে হজ করে আসা পরিমাণ সম্পদ থাকলে। আর জাকাত ফরজ হয় এক বছরের বেশি নেসাব পরিমাণ সম্পদ থাকলে। তবে রোজা সুস্থ মস্তিস্ক, প্রাপ্ত বয়স্ক নারী-পুরুষ সবার ওপর ফরজ।

রোজা বিধান ইসলামের সূচনা থেকেই ফরজ করা হয়নি মুসলমানদের ওপর। প্রথম দিকে তা নফল হিসেবে পালন করা হতো। এরপর দ্বিতীয় হিজরিতে মুসলমানদের ওপর হজ ফরজ করা হয় কোরআনের একটি আয়াত নাজিলের মাধ্যমে। সূরা বাকারার ১৮৩ নম্বর আয়াতে রোজা ফরজের বিধান নাজিল করা হয়েছে।

এর আগে মদিনায় হিজরতের পরে মুসলমানরা দেখলেন ইহুদিরা আশুরায় রোজা পালন। এরপর মুসলিমগণ তাদের চেয়েও একদিন বেশি রোজা রাখা শুরু করে। কিন্তু এসবই ছিলো ঐচ্ছিক, রাখার জন্য বাধ্য-বাধকতা ছিলো না। এরপর হিজরতের দ্বিতীয় বর্ষে অর্থাৎ নবুয়তের ১৫তম বছরে এসে রোজার বিধান অবতীর্ণ হয়।

یٰۤاَیُّہَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا کُتِبَ عَلَیۡکُمُ الصِّیَامُ کَمَا کُتِبَ عَلَی الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِکُمۡ لَعَلَّکُمۡ تَتَّقُوۡنَ ۙ ١٨٣ اَیَّامًا مَّعۡدُوۡدٰتٍ ؕ فَمَنۡ کَانَ مِنۡکُمۡ مَّرِیۡضًا اَوۡ عَلٰی سَفَرٍ فَعِدَّۃٌ مِّنۡ اَیَّامٍ اُخَرَ ؕ وَعَلَی الَّذِیۡنَ یُطِیۡقُوۡنَہٗ فِدۡیَۃٌ طَعَامُ مِسۡکِیۡنٍ ؕ فَمَنۡ تَطَوَّعَ خَیۡرًا فَہُوَ خَیۡرٌ لَّہٗ ؕ وَاَنۡ تَصُوۡمُوۡا خَیۡرٌ لَّکُمۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ تَعۡلَمُوۡنَ ١٨٤ شَہۡرُ رَمَضَانَ الَّذِیۡۤ اُنۡزِلَ فِیۡہِ الۡقُرۡاٰنُ ہُدًی لِّلنَّاسِ وَبَیِّنٰتٍ مِّنَ الۡہُدٰی وَالۡفُرۡقَانِ ۚ فَمَنۡ شَہِدَ مِنۡکُمُ الشَّہۡرَ فَلۡیَصُمۡہُ ؕ وَمَنۡ کَانَ مَرِیۡضًا اَوۡ عَلٰی سَفَرٍ فَعِدَّۃٌ مِّنۡ اَیَّامٍ اُخَرَ ؕ یُرِیۡدُ اللّٰہُ بِکُمُ الۡیُسۡرَ وَلَا یُرِیۡدُ بِکُمُ الۡعُسۡرَ ۫ وَلِتُکۡمِلُوا الۡعِدَّۃَ وَلِتُکَبِّرُوا اللّٰہَ عَلٰی مَا ہَدٰىکُمۡ وَلَعَلَّکُمۡ تَشۡکُرُوۡنَ ١٨٥

হে মুমিনগণ! তোমাদের জন্য রোজার বিধান দেওয়া হলো, যেমন বিধান তোমাদের পূর্ববর্তীগণকে দেওয়া হয়েছিল, যাতে করে তোমরা তাকওয়া বা আল্লাহ ভীরুতা অবলম্বন করতে পারো।

আর যারা রোজা রাখার সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও রোজা রাখতে চায় না (যারা রোজা রাখতে অক্ষম), তারা এর পরিবর্তে একজন মিসকিনকে খাদ্য দান করবে। পরন্তু যে ব্যক্তি খুশির সঙ্গে সৎকর্ম করে, তা তার জন্য কল্যাণকর হয়। আর যদি তোমরা রোজা রাখ, তাহলে তা তোমাদের জন্য বিশেষ কল্যাণের; যদি তোমরা উপলব্ধি করতে পারো।

রমজান মাস। এ মাস পেলেই মুমিন মুসলমানের জন্য রোজা রাখা আল্লাহর নির্ধারিত বিধান। সুতরাং তোমাদের মধ্যে যারা এ মাস পাবে তারা যেন এ মাসে সিয়াম পালন করে এবং কেউ অসুস্থ থাকলে কিংবা সফরে থাকলে অন্য সময় এ সংখ্যা পূরণ করবে।

আল্লাহ তোমাদের জন্যে যা সহজ তাই চান এবং যা তোমাদের জন্যে কষ্টকর তা চান না। এ জন্য যে তোমাদের সংখ্যা পূর্ণ করবে এবং তোমাদের সৎপথে পরিচালিত করার কারণে তোমরা আল্লাহর মাহিমা ঘোষণা করবে এবং যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারো। (সূরা বাকারা, আয়াত : ১৮৩-১৮৫)

সূত্র: এফএনএস

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host