দেশের বর্তমান অবস্থা তুলে ধরতে গিয়ে তিনি বলেন, “এটা হচ্ছে যে, ডিপ স্টেট হলে যেটা হয়, সার্ভিলেন্স। নর্থ কোরিয়ার ‘১৯৮৪’ বলে একটি ছবি আছে। যদি পারেন এটা দেখবেন। কীভাবে সাইকোলজিক্যালি, মেন্টালি এই যে ফিয়ার, এটাকে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। যার ফলে সব কিছু প্রতিবাদ থেকে সে বিরত থাকে। আপনারা দেখবেন যে, মিশরে এই ঘটনাগুলো ঘটা শুরু করেছে। তারও আগে নর্থ কোরিয়াতে এগুলো চলছে।”
তিনি বলেন, “আমি তো বাংলাদেশের সঙ্গে মিল খুঁজে পাই। অত্যন্ত একই রকম ঘটনা প্রায়। এখন পৃথিবীটা কেমন যেন হয়ে গেছে। কোন দিকে যাবেন আপনি, কোথায় যাবেন?
মির্জা ফখরুল আর বলেন, “আমি যে ফোনে কথা বলি, এই ফোন ২৪ ঘণ্টা রেকর্ড হয়, ২৪টা ঘণ্টা এবং এটা প্রিন্ট হয়। সেই প্রিন্টের কপি আমি দেখেছি। হ্যাঁ, এটা থেকে কেউ বাদ যাচ্ছে না। এটা কিন্তু সমাজে সমস্ত জায়গায় হয়ে গেছে।”
তিনি বলেন, “নির্মলেন্দু গুণের একটি কবিতা ছিল- ‘কোন দিকে পালাবে তুমি, কোনোদিকে পথ নেই। উত্তরের উত্তুঙ্গ পবর্তমালা, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর- কোন দিকে পালাবে তুমি, কোনো দিকে পথ নেই।”
বিএনপি মহাসচিব বলেন, আজকে কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের এই একটাই সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।