ডেস্ক রিপোর্ট : ভাঙ্গুড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন কে গ্রেফতারের প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মন্তব্য লিখেছেন মাসুদ রানা,মাহমুদুল হক শান্ত ও লিয়াকত আলী প্রমুখ। তারা বলেছেন,যারা দোষ করলো তাদের কিছু হলো না। এটা রহস্যময়। তারা জয়নাল আবেদীনের মুক্তি দাবি করেছেন।
আশরাফূল ইসলাম মন্তব্য লিখেছেন,পুলিশকে চলতে হবে আইনের গতিতে অথচ দেখা দেয় পুলিশ চলে রাজনীতিবিদদের গতিতে তাহলেতো পুলিশের মার খেতেই হবে এর জন্য পুলিশি দায়ী।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি বলেন,ঘটনা ঘটলো বুধবার (২ সেপ্টেম্বর) সকালে । সেখানে দুই থানার পুলিশ উপস্থিত ছিল। জয়নাল আবেদীন যদি পুলিশের উপর লাঠি তুলে থাকে তাহলে তখন তাকে গ্রেফতার করা হলো কেন ? এ ছাড়া পুলিশ ঘটনা ঘটার সঙ্গে সঙ্গে মামলা না করে পরের দিন মামলা করলো কেন ? আর এত বড় ঘটনা ঘটানোর পরও জয়নাল সেদিন নিজ বাড়িতেই থাকলেন। পরের দিন বৃহস্পতিবার যখন বাড়ির বাজার করতে ভাঙ্গুড়ায় গেলেন তখন দু’জন পুলিশ তাকে থানায় ডেকে নিয়ে গেলেন। তারপর তাকে বলা হলো আপনি অ্যারেস্ট ! ঘটনার ফিছনে এত রহস্য ! কারণ খুঁজতে বিষয়টি সবারই ভেবে দেখা উচিত ।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যারা মন্তব্য দিয়েছেন তা হুবহু তুলে ধরা হলো :
আমি আপনার সাথে একমত।শ্রদ্ধেয় দাদা জান একজন ভালো মানুষ? বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ভাঙ্গুড়া উপজেলার একজন প্রবীণ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব জীবনের এই পরন্ত বেলায় এসে এভাবে অপমান অপদস্ত হবেন এটা ভাবতেও আমাদের অনেক কষ্ট লাগছে?এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি সেই সাথে এমপি মহাদ্বয়, উপজেলা চেয়ারম্যান,পৌর মেয়র সহ ভাঙ্গুড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সকল নেতৃবিন্দুর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি
সহমত পোষণ করছি।
গোনডগোল কি নিয়ে জানাবেন কি
সহমত পোষণ করছি।
মামা আমি সব জানি আমি বলতে চাইছিলাম গ্রামের কিছু কিছু খারাপ ছেলেদের কারনে গ্রামের মুরুব্বীয়ানা বিপদে পরে আর আমি জানি দাদা আমায় অনেক ভালবাসে আর আমি আরো বলতে চাই যে আমাদের গ্রামের বা বি এল বাড়ীর কিছু কিছু খারাপ ছেলে আছে যাদের নিয়ে মাঝে অনেক বার ঝামেলায় পরতে হয়।