শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ১০:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ভাঙ্গুড়ায় পশু-পাখির হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে চিকিৎসকরা মাঠে ভাঙ্গুড়ায় ভুমি অফিসের অনলাইন কার্যক্রমে হযরানি কমেছে,নামজারি নিষ্পত্তি তরান্বিত ভাঙ্গুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের পাশে ইউএনও ভাঙ্গুড়ায় অগ্নিকান্ডে ক্রীড়া শিক্ষকের বাড়ি ভষ্মিভুত! ৩০ লাখ টাকার ক্ষতি ভাঙ্গুড়ায় প্রচন্ড গরম উপেক্ষা করে ক্লাস করছে প্রাথমিক শিক্ষার্থীরা ! অস্বস্তিতে ছাত্র-শিক্ষক প্রশংসনীয় উদ্যোগ- ভাঙ্গুড়ায় তাপদাহে পিপাসার্ত মানুষকে আনসার কমান্ডারের পানীয় সেবা অস্বাভাবিক গরমেও খুলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়, বন্ধ থাকবে প্রাক-প্রাথমিক ভাঙ্গুড়ায় দাদন ব্যবসার ফাঁদে পড়ে নি:স্ব হচ্ছে ক্ষুদ্র কৃষক ও ব্যবসায়ী সর্বজনীন পেনশন স্কিম- ভাঙ্গুড়ায় ৪ মাসে একাউন্ট ওপেন হয়েছে মাত্র ১৪২ ভাঙ্গুড়ায় প্রাণি সম্পদ বিভাগের জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাপনী ঘটলো সেবা সপ্তাহের

ফুটপাতের ড্রেনে মশার প্রজনন ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে : মেয়র আতিক

অনলাইন ডেস্ক:
  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ৯ মার্চ, ২০২১
  • ৩১৪ সময় দর্শন
  • Print This Post Print This Post

ফুটপাতের নিচে ড্রেনে মশার প্রজনন ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম।

মঙ্গলবার (৯ মার্চ) বিকেলে কচুক্ষেত-ইব্রাহিমপুর খাল এলাকায় মশক নিধন কার্যক্রম পরিদর্শনে গিয়ে মেয়র এ কথা বলেন।

মেয়র বলেন, ‘কীটতত্ত্ববিদরা আমাকে বলেছেন- ফুটপাতের নিচে ড্রেনে মশার প্রজনন ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। শহরের আনাচে কানাচে প্রচুর ডোবা আছে। আমাদের চেষ্টার কোনো কমতি নেই। আমরা যে পদ্ধতি এখন অবলম্বন করেছি এটা খুবই কষ্টসাধ্য।’

এর আগে মেয়র মিরপুরের পাইকপাড়া, দক্ষিণ বিশিল গোদাখালি খাল, পালপাড়া ঘাট বেড়িবাঁধ, দারুসসালাম ঈদগাহ মাঠ এলাকা পরিদর্শন করেন। মশক নিধনে সোমবার (৮ মার্চ) থেকে ডিএনসিসিতে ১০ দিনের ক্রাশ প্রোগ্রাম শুরু হয়। এ কর্মসূচি তদারকি করতেই মেয়র এলাকাগুলো পরিদর্শন করেন।

ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ‘আগে ফুটপাতের নিচে যে ড্রেন করা হয়েছে, সেখানে একটি টেকনিক্যাল ভুল আছে। এখন থেকে ফুটপাত ও ড্রেন নির্মাণের সময় বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং কীটতত্ত্ববিদদেরকে রাখতে হবে। কিভাবে ফুটপাতের নিচে ড্রেন তৈরি করলে একইসঙ্গে পানি অপসারণ হবে আবার মশার প্রজননও যাতে না হয়, সে ব্যবস্থা করতে হবে। ভুল থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে।

তিনি বলেন, ‘যার যার আঙিনায় ডোবা-নালা পরিষ্কার করা হলে আমাদের জন্য সুবিধা হবে। বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ভেতরে আমরা মশক নিধন করি না। এগুলো আমাদের জন্য সম্ভব না। পাবলিক ড্রেন, খাল ইত্যাদি নিয়ে আমরা কাজ করব।

পরিদর্শনকালে মেয়র বলেন, ‘গতকাল আমি সাগুফতা খালে গিয়েছিলাম। সেখানে দেখেছি পয়োনিষ্কাশন লাইন খালের ভিতরে। এখানে একটা চ্যালেঞ্জ আমি দেখেছি। গতকাল সকালে আপনারা দেখেছেন ফগিং করেছি ফুটপাথের নিচে ড্রেনে। কীটতত্ত্ববিদরা আমাকে বলেছেন- ফুটপাতের নিচে ড্রেনে মশার প্রজনন ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা দেখব এই ১০ দিনের অভিযান শেষে কি ফল দাঁড়ায়। থার্ড পার্টির কীটতত্ত্ববিদরা আমাকে জানাবে কি কি ভুল হয়েছে। আমি ভুলগুলো আপনাদেরকে জানাব। এগুলো লুকানোর কিছু নেই।

মেয়র বলেন, ‘আমরা কীটনাশকের পরিমাণ (ডোজিং) নিয়ে চিন্তা করছি। অনেক ক্ষেত্রে মশা নক ডাউন হচ্ছে না। ডোজিং বাড়ানো যায় কিনা সে বিষয়ে কীটতত্ত্ববিদদের সঙ্গে আলাপ করছি। এই অভিযান শেষ হলে মশক নিধনকর্মীদেরকে পর্যায়ক্রমে প্রশিক্ষণ দেয়া হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd