1. admin@ddnnewsbd.com : admin : ddn newsbd
  2. mamahbubulalom@gmail.com : mahbubul alom : mahbubul alom
মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ০২:০৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
চাটমোহরে আ’লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ২১ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার সাঁথিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর মৃত্যু আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন ভাঙ্গুড়ায় প্রাইভেট হাসপাতাল, ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক ওনার্স এসোসিয়েশনের মতবিনিময় গেজেট পাইনি, পাওয়ার পর আওয়ামী লীগের বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি ভাঙ্গুড়ায় বিএনপির কার্যালয়ে ককটেল বিস্ফোরণ ‘বাংলার মাটিতে আর কোন ফ্যাসিবাদের জন্ম হতে দেওয়া হবেনা’ ১৯৭১ সালে গণহত্যায় সহযোগীদের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করার আহ্বান এনসিপির মধ্যরাতে তিন কৃষকের পানের বরজ আগুনে পুড়ে ছাই বগুড়ার আম গাছ থেকে পড়ে কৃষকের মৃত্যু

পদ্মা সেতুর শেষ স্প্যান বসতে যাচ্ছে আজ

প্রতিবেদকের নাম :
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ১৬১ সময় দর্শন

সংবাদ ডেস্ক: পদ্মা সেতু ঘিরে স্বপ্নের দূরত্ব মাত্র ১৫০ মিটার। আর সেই দূরত্ব আতিক্রম করে পদ্মা সেতুর শেষ স্প্যান বসতে যাচ্ছে আজ। ১২ ও ১৩ নম্বর পিলারের উপর শেষ স্প্যানটি বসলেই স্বপ্ন স্পর্শ করবে বাংলাদেশ। এর মধ্যে দিয়ে দৃশ্যমান হবে সেতুর ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার।

২০১৪ সালের ডিসেম্বরে পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হয়। ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর ৩৭ ও ৩৮ নম্বর পিলারে প্রথম স্প্যান বসানোর মধ্য দিয়ে দৃশ্যমান হয় পদ্মা সেতু। এরপর একে একে বসানো হয় ৪০টি স্প্যান। এতে দৃশ্যমান হয়েছে সেতুর পাঁচ হাজার ৮৫০ মিটার অংশ।

৪২টি পিলারে ১৫০ মিটার দৈর্ঘ্যের ৪১টি স্প্যান বসিয়ে ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ পদ্মা সেতু নির্মাণ সম্পন্ন হবে। সব কয়টি পিলার এরই মধ্যে দৃশ্যমান হয়েছে।

সর্বশেষ পদ্মাসেতু প্রকল্পের মূল ব্যয় ছিলো ২৮ হাজার ৭৯৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকা। তৃতীয় দফায় আরও ১ হাজার ৪শ কোটি টাকা বাড়ানো হয়। ফলে পদ্মা সেতুর ব্যয় দাঁড়ায় ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি টাকা। ২০০৭ সালে একনেক ১০ হাজার ১৬১ কোটি ৭৫ লাখ টাকা ব্যয়ে পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পটি অনুমোদন করেছিল। পরে নকশা পরিবর্তন হয়ে দৈর্ঘ্য বেড়ে যাওয়ায় নির্মাণ ব্যয়ও বেড়ে যায়। ২০১১ সালে ২০ হাজার ৫০৭ কোটি ২০ লাখ টাকার সংশোধিত প্রকল্প একনেকে অনুমোদন পায়। ২০১৬ সালে আবারো ৮ হাজার ২৮৬ কোটি টাকা ব্যয় বাড়ালে মোট ব্যয় দাঁড়ায় ২৮ হাজার ৭৯৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকা। সবশেষ আরও ১৪শ কোটি টাকা বাড়ে।

মূল সেতু নির্মাণের জন্য কাজ করছে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এমবিইসি)। নদী শাসনের কাজ করছে দেশটির আরেকটি প্রতিষ্ঠান সিনো হাইড্রো করপোরেশন। দুটি সংযোগ সড়ক ও অবকাঠামো নির্মাণ করেছে বাংলাদেশের আবদুল মোমেন লিমিটেড।

৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এ বহুমুখী সেতুর মূল আকৃতি হবে দোতলা। কংক্রিট ও স্টিল দিয়ে নির্মিত হচ্ছে এ সেতুর কাঠামো। নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর আগামী ২০২১ সালেই খুলে দেওয়া হবে পদ্মা সেতু।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host