সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৩:০৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ভাঙ্গুড়ায় ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের ডিজি’র প্রকল্প পরিদর্শন ভাঙ্গুড়ায় পশু-পাখির হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে চিকিৎসকরা মাঠে ভাঙ্গুড়ায় ভুমি অফিসের অনলাইন কার্যক্রমে হযরানি কমেছে,নামজারি নিষ্পত্তি তরান্বিত ভাঙ্গুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের পাশে ইউএনও ভাঙ্গুড়ায় অগ্নিকান্ডে ক্রীড়া শিক্ষকের বাড়ি ভষ্মিভুত! ৩০ লাখ টাকার ক্ষতি ভাঙ্গুড়ায় প্রচন্ড গরম উপেক্ষা করে ক্লাস করছে প্রাথমিক শিক্ষার্থীরা ! অস্বস্তিতে ছাত্র-শিক্ষক প্রশংসনীয় উদ্যোগ- ভাঙ্গুড়ায় তাপদাহে পিপাসার্ত মানুষকে আনসার কমান্ডারের পানীয় সেবা অস্বাভাবিক গরমেও খুলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়, বন্ধ থাকবে প্রাক-প্রাথমিক ভাঙ্গুড়ায় দাদন ব্যবসার ফাঁদে পড়ে নি:স্ব হচ্ছে ক্ষুদ্র কৃষক ও ব্যবসায়ী সর্বজনীন পেনশন স্কিম- ভাঙ্গুড়ায় ৪ মাসে একাউন্ট ওপেন হয়েছে মাত্র ১৪২

আটঘরিয়ায় হাঁসপালনে সাফল্য অর্জন নারী সখিনা

প্রতিবেদকের নাম :
  • আপডেটের সময় : সোমবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ১৮০ সময় দর্শন
  • Print This Post Print This Post

আটঘরিয়া (পাবনা) প্রতিনিধি:নাম সখিনা। সংসারের কাজ কমের্র পাশাপাশি হাঁস পালনের সখ জাগে তার। প্রথমে ১০/১৫টি হাঁসের বাচ্চা নিয়ে বাড়ীর আঙ্গিনায় শুরু করেন হাঁস পালন। এর পর ধীরে ধীরে তার মনে জাগে বড় পরিসরে হাঁস পালনের সখ। নিজের কোনো জমিজমা না থাকলেও পাশে খালবিলে তিনি হাঁস পালন শুরু করেন। এভাবেই বর্তমানে সখিনা খাতুন ১ হাজার হাঁসের একটি খামার গড়ে তোলেছেন নিজ বাড়ীতে। উপজেলার কাকমারী বাধপাড়া গ্রামের সখিনা হাঁস পালন করে এলাকার ব্যাপক আলাড়ন সৃষ্টি করেছেন। তার খামার দেখতে প্রায়ই লোকের ভিড় দেখা যাচ্ছে।

সরজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, মাস ছয়েক আগে তিনি মান্নান নগর হ্যাচাড়ী থেকে ৫শ হাঁসের বাচ্চা নিয়ে একটি খামার শুরু করেন। বর্তমানে তার খামারে ১ হাজার হাঁস রয়েছে। পর্যায়ক্রমে সব হাঁসে ডিম দিতে শুরু করেছেন। তিনি নিজে ও ছেলে খামারে হাঁস দেখা শুনা করেন। তার দেখা দেখি ওই এলাকার অনেক পরিবার হাসের খামার গড়ার জন্য পরামর্শ নিচ্ছেন।

খামারী সখিনা খাতুন বলেন, আমি প্রথমে ৫শ হাঁসের বাচ্চা দিয়ে ছোট পরিসরে একটি খামার গড়ি। সেই থেকে বর্তমানে আমার খামারে কেমবেল জাতের হাঁস আছে। বর্তমানে এই হাঁস ডিম দেওয়া শুরু করেছে। প্রতিদিন ৪শ থেকে সাড়ে ৪শ ডিম দিচ্ছে। এতে আমার খরচবাদে ভালো টাকা লাভ হচ্ছে বলে তিনি জানান। বর্তমানে হাঁসের খাবারের দাম কর্ম, ওষধ কর্ম লাগে। তাই আমি হাঁস পালনে আগ্রহী হয়েছি। তিনি আশা করেন আমার এই হাঁসপালন দেখে এলাকার অনেক ছোট বড় পরিবার হাঁসের খামার গড়ে তুলেছেন। তবে কেউ যদি আমার কাছে হাঁস পালন বিষয়ে পরামর্শ নিতে চাইলে তাদেরকে আমি এবিষয়ে পরামর্শ দিয়ে থাকি।

 

 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd