যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে শুক্রবার সারা দেশে উদযাপিত হবে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্ম ও মৃত্যুদিবস পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব ও শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) ৫৭০ খ্রিস্টাব্দের ১২ রবিউল আউয়াল মাসে সৌদি আরবের মক্কায় জন্মগ্রহণ করেন। আবার মাত্র ৬৩ বছর বয়সে একই দিনে তিনি ইন্তেকাল করেন।
সমগ্র বিশ্বে মুসলমানদের কাছে ১২ রবিউল আউয়াল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যপূর্ণময় দিন। মুসলমান সম্প্রদায় দিনটি পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) হিসেবে পালন করেন।
বাংলাদেশে দিনটি সরকারি ছুটির দিন এবং দেশের মুসলমানরা এ দিন বিশেষ ইবাদত করেন। দিনটি উপলক্ষে মিলাদ মাহফিল, আলোচনা, কোরআন খতমসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন করে ইসলামিক ফাউন্ডেশনসহ বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠান, রাজনৈতিক দল, মসজিদ ও মাদ্রাসা।
বুধবার এক তথ্য বিবরণীতে পিআইডি জানিয়েছে, বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৩ সালে জাতীয়ভাবে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালন শুরু করেন।
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালন উপলক্ষে ২৯ অক্টোবর থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত ১৪ দিনব্যাপী বিশেষ কর্মসূচি হাতে নিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বৃহস্পতিবার প্রধান অতিথি হিসেবে কর্মসূচির উদ্বোধন করবেন।