1. admin@ddnnewsbd.com : admin : ddn newsbd
  2. mamahbubulalom@gmail.com : mahbubul alom : mahbubul alom
শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:০৬ অপরাহ্ন

সন্তানকে বাঁচাতে বাবার আকুতি

ডিডিএন ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৪
  • ১৯ সময় দর্শন

নেছারাবাদে হেম্যানজিওমাস (রক্ত নালী টিউমার) বিরল রোগে আক্রন্ত হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে মেধাবী ছাত্র জুবায়ের আল মাহামুদ (১২)। তার বাবা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী আমিনুল ইসলাম ১২ বছর ধরে দেশ-বিদেশে সন্তানের চিকিৎসা চালিয়ে আসলেও বর্তমানে অর্থ সংকটে চিকিৎসা চালাতে পারছেনা। সন্তানের জম্মগত এ রোগটি নিয়ে দেশর বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে ডাক্তারদের পরামর্শে ভারতের ভেলোরের উন্নত চিকিৎসার জন্য ২০১৪ সালে জমি-বাড়িঘর সর্বোচ্চ বিক্রি করেও রোগের কোানা উন্নতি হয়নি।

ছোট বেলায় জিহ্বার রক্ত নালী টিউমারটি খুব ছোট থাকলেও জিহ্বটি ক্রমেই বড় হয়ে প্রায় ৩ ইঞ্চি লম্বা হয়ে মুখ থেকে জুলে আছে।  দিন-দিন এটি আরও বড় হয়ে নিচের দিকে জুলে যাচ্ছে। সাদৃশ্য এ বিরল রোগটি কমল ছাত্রটির জীবনকে অনিশ্চিত করে দিয়েছে। স্কুলে যাওয়া-আসা করতে হয় মুখ আড়াল করে রুমাল দিয়ে। বর্তমানে রোগটি মারাত্মক রূপ ধারণ করায় তরল খাবার ছাড়া কিছুই খেতে পারছেনা। প্রতিদিন জিহ্বা দিয়ে রক্তঝরায় ক্লাসে তার কাছে কেউ বসতে চায় না।

ছেলেটির গণমাধ্যমকর্মীদের দেখে ছুটে এস জুবায়ের বলে ‘আমি বাছতে চাই সকলে আমাকে সাহয্য করেন”। পরিবার সুত্র জানান, ৩ বছর পর আবার ভেলোর চিকিৎসা নিতে যাওয়র কথা থাকলেও সর্বোচ্চ হারিয়ে অর্থ অভাবে যেতে পারেনি। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী আমিনুল এখন পথে-পথে ঘুরছেন। সন্তানের চিকিৎসার জন্য যাকিছু আছে সব হারিেিয় তিনি বিনয়ের সাথে সকল মানুষের কাছে সন্তানের চিকিৎসার জন্য আর্থিক সাহয্যে অবেদন করেন যাতে ভারতের ভেলোর চিকিৎসায় নিতে পরেন। তার মোবাইল-০১৭৫৩৮৫৬৯৭৬।

পিরোজপুরের নেছারবাদ উপজেলা মাগুর এলাকার ছারছীনায় তার বাড়ী। জুবায়ের নেছারাবাদের পূর্ব শর্ষিনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণি ছাত্র। স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা বলেন, জুবায়ের খুই ভাল ও মেধাবী ছাত্র। সকলের সাহয্যে ভাল চিকিৎসায় পেলে আল্লাহতালা তার রোগ থেকে মুক্তি করতে পারেন।

নেছারাবাদ হাসপাতালের পঃ পঃ কর্মকর্ত (টিএইস) বলেন, এটি একটি জটিল রোগ বাংলাদেশে এর চিকিৎসা নেই। এ রোগের নাম হেম্যানজিওমাস (রক্ত নালী টিউমার)। এ রোগ অনেকের জম্ম থেকে হয়ে আস্তে-আস্তে বড় হয়ে বিরল রোগের ধারন করে। এ রোগটি জম্মের ৭-১০ দিনের মধ্যে লক্ষ্যন দেখা যায়। আবার অনেকের জম্ম থেকেই শুরু হয়। এর চিকিৎসা অনেক ব্যয়বহুল। এবং খুব ন্দ্রত চিকিৎসা নেওয়া উচিৎ। তবে এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞা ডাক্তার বলতে পারবেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host