পাবনার আটঘরিয়া উপজেলা যাত্রাপুর গ্রামে এক খামারীর প্রায় দেড় হাজার খাটি কেমবেল হাঁসের বাচ্চা অজ্ঞাত রোগে মারা গেছে। এতে তার দুই লাখ টাকার ক্ষতি সাধিত হয়েছে। যাত্রাপুর গ্রামের মৃত-মহির প্রামানিকের ছেলে শরিফুল ইসলামের খামারে এ ঘটনা ঘটে। তিনি উল্লাপাড়ার খান হেঁচারী থেকে উলেলকিত হাঁসের বাচ্চা ক্রয় করেন।
হাঁস খামারী শরিফুল ইসলাম জানান, পাবনার ফরিদপুর উপজেলার আব্দুল মালেকের মাধ্যমে হাঁসের বাচ্চা সংগ্রহ করে একটি হাঁসের খামার তৈরি করেন। এর পর থেকে প্রতিদিন প্রায় ১শ থেকে দেড়শত হাঁসের বাচ্চা মারা যায়।
তিনি আরো জানান, ব্র্যাক, কৃষি ব্যাংক ও র্গাক থেকে লোন নিয়ে এই ব্যবসা শুরু করেন। ২৫ থেকে ৩০ দিনের বাঁচ্চার বয়স হওয়ার সাথে সাথে বাচ্চা মারা যাচ্ছে। এখন তিনি লোনের বোঝা মাথায় নিয়ে অসহায় জীবন যাপন করছেন।