সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৯:০৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ভাঙ্গুড়ায় ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের ডিজি’র প্রকল্প পরিদর্শন ভাঙ্গুড়ায় পশু-পাখির হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে চিকিৎসকরা মাঠে ভাঙ্গুড়ায় ভুমি অফিসের অনলাইন কার্যক্রমে হযরানি কমেছে,নামজারি নিষ্পত্তি তরান্বিত ভাঙ্গুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের পাশে ইউএনও ভাঙ্গুড়ায় অগ্নিকান্ডে ক্রীড়া শিক্ষকের বাড়ি ভষ্মিভুত! ৩০ লাখ টাকার ক্ষতি ভাঙ্গুড়ায় প্রচন্ড গরম উপেক্ষা করে ক্লাস করছে প্রাথমিক শিক্ষার্থীরা ! অস্বস্তিতে ছাত্র-শিক্ষক প্রশংসনীয় উদ্যোগ- ভাঙ্গুড়ায় তাপদাহে পিপাসার্ত মানুষকে আনসার কমান্ডারের পানীয় সেবা অস্বাভাবিক গরমেও খুলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়, বন্ধ থাকবে প্রাক-প্রাথমিক ভাঙ্গুড়ায় দাদন ব্যবসার ফাঁদে পড়ে নি:স্ব হচ্ছে ক্ষুদ্র কৃষক ও ব্যবসায়ী সর্বজনীন পেনশন স্কিম- ভাঙ্গুড়ায় ৪ মাসে একাউন্ট ওপেন হয়েছে মাত্র ১৪২

চাটমোহর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে  রোগীরা নিম্নমানের খাবার খাচ্ছেন!

প্রতিবেদকের নাম :
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ৮ অক্টোবর, ২০২০
  • ৩৭৫ সময় দর্শন
  • Print This Post Print This Post
চাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার চাটমোহর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তিকৃত রোগীদের মাঝে নিম্নমানের খাবার দেওয়া হচ্ছে মর্মে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আগে যেখানে সরকারিভাবে বরাদ্দকৃত অর্থে তিনবেলা খাবার দেওয়া হতো, একই বরাদ্দে এখন চারবেলা খাবার দেওয়া হচ্ছে।  উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার নির্দেশেই ঠিকাদার তিনবেলার পরিবর্তে এখন চারবেলা খাবার পরিবেশন করছে বলে জানা গেছে। একাধিক সূত্রে জানা গেছে, ভর্তিকৃত রোগীদের প্রতিদিন সকালে খিচুরী ও
একটি ডিম দেওয়া হচ্ছে। আগে যেখানে কলা, ডিম ও রুটি দেওয়া হতো। সাত দিনের বিভিন্ন সময় দুপুর ও রাতের খাবারে দেওয়া হচ্ছে পাঙ্গাস মাছ, সিলভার কাপ মাছ ও ব্রয়লার মুরগি। যেখানে আগে দেওয়া হতো খাসির মাংস, মুরগীর মাংস ও সিলভারকাপ মাছ। এরইমধ্যে বিকেলে দেওয়া হচ্ছে সুজি ও কলা। প্রতিদিন একজন রোগীর জন্য ১২৫ টাকা বরাদ্দ। এই টাকা দিয়ে আগে তিনবেলা মোটামুটি মান সম্পন্ন খাবার দেওয়া হতো। একই টাকা ভাগ করে এখন চারবেলা খাবার দেওয়া হচ্ছে। ফলে খাবার মান কমেছে অনেকাংশে। বিশেষ করে সকালে খিচুরী এবং দুপুর ও রাতে পাঙ্গাস মাছ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। নিম্ন মানের এই খাবার অনেক সময়ই রোগীরা খাচ্ছেন না। এ বিষয়ে ঠিকাদার রনি হোসেন জানান, আগে তিনবেলা কর্তৃপক্ষের নির্দেশে
যে টাকায় খাবার দেওয়া হতো। এখন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে একই টাকায় চারবেলা খাবার দিতে হচ্ছে। নিম্নমানের খাবার আমরা দেই না। কর্তৃপক্ষ যেটা নির্ধারণ করে দিয়েছে, আমরা সেটাই দিচ্ছি। এটার দায় উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ও আবাসিক মেডিকেল অফিসারের। ঠিকাদার কোন চিঠি পাননি বলে জানিয়েছেন। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ ওমর ফারুক বুলবুল চারবেলা
খাবার দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বললেন, নিম্নমানের খাবার দেওয়ার বিষয়ে আমি ঠিকাদারকে চিঠি দিয়েছি। বিষয়টি আমি দেখবো। কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী খাবার দেওয়া হচ্ছে কিনা ? এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বললেন,হ্যাঁ। আমি রোগীদের সেবার মান বাড়ানোর চেষ্টা করছি। তবে তিনি বলেছেন, সিভিল সার্জন তিন বেলা খাবার দেওয়ার কথা বলে চিঠি দিয়েছেন। আমি বিষয়টি তাকে অবগত করাবো।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd