1. admin@ddnnewsbd.com : admin : ddn newsbd
  2. mamahbubulalom@gmail.com : mahbubul alom : mahbubul alom
শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:১৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মিয়ানমার হয়ে চীনের সঙ্গে ঢাকার নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ দরকার: তৌহিদ গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়তে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠা করতে হবে : জোনায়েদ সাকি বেনাপোলে শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে জামায়াতের আমির: কবর জিয়ারত ক্ষমতা নয়, সুশাসন প্রতিষ্ঠায় জনগণের সমর্থন চান জামায়াত আমির ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আজমীর বরখাস্তের আদেশ প্রমার্জনা জার্মান প্রেসিডেন্ট পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়েছেন, ২৩ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন এক কার্গো এলএনজি ও এক লাখ ৩০ হাজার টন সার সংগ্রহ করবে সরকার সচিবালয়ে প্রবেশাধিকার বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা নাশকতাকারীরা কোনভাবেই দেশপ্রেমিক হতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা গুম অবস্থায় ভারতের কারাগারে যাওয়ার লোমহর্ষক বর্ণনা সুখরঞ্জন বালির

কী কারণে ফুসফুসে ক্যান্সার হয়?

অনলাইন ডেস্ক:
  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ৬ অক্টোবর, ২০২০
  • ২৮৬ সময় দর্শন

বিশ্বজুড়ে ফুসফুস ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। এজন্য কিছু বদঅভ্যাস বা অস্বাস্থ্যকর অভ্যাসকেই দায়ী করছে বিশেষজ্ঞরা। এই রোগ গ্রামের চেয়ে শহরবাসীর বেশি হয়। পরিসংখ্যানে জানা গেছে, ৮০ ভাগ ফুসফুসের ক্যান্সার রোগীই ধূমপানের শিকার।

ফুসফুসের ক্যান্সার হলো এক ধরনের ম্যালিগন্যান্ট টিউমার। ফুসফুসের শ্বাসনালি, বায়ুথলি ও মিউকাস গ্ল্যান্ডের এপিথেলিয়াম কোষ থেকে সৃষ্ট ক্যান্সার হলো ফুসফুসের ক্যান্সার বা ব্রংকোজেনিক কারসিনোমা। বিশ্বব্যাপী পুরুষের মৃত্যুর প্রথম কারণ ফুসফুসের ক্যান্সার, আর নারীদের ক্ষেত্রে এটি দ্বিতীয় কারণ।

ধূমপান করলে ক্যান্সারে আক্রান্তের সম্ভাবনা বাড়ে। তবে এটা খুব ধীর গতিতে হয়। এ কারণে বেশিরভাগ ধূমপায়ীরা বুঝতেই পারেন না ধূমপানের অভ্যাস তাকে কিভাবে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে। ধূমপান ছাড়াও আরও কিছু কারণে ফুসফুসের ক্যান্সারে হতে পারে। যেমন-

১. ধূমপান না করেও অনেকসময় পরোক্ষ ধূমপানের কারণে একজন ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত হতে পারেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যারা ধূমপায়ীদের আশেপাশে থাকেন ও ধোঁয়ার সংস্পর্শে আসেন, তাদেরও ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেকটা বেড়ে যায়।

২. যাদের পরিবারে ক্যান্সার রোগী রয়েছেন বা ছিলেন তাদেরও ফুসফুসের ক্যান্সার কিংবা অন্য যেকোনো ক্যান্সার হতে পারে। তাই যদি পারিবারিক ইতিহাসে কারও ক্যান্সার আক্রান্ত কেউ থেকে থাকেন, তাহলে অবহেলা না করে নিয়মিত চেকআপ করানো উচিত।

৩. নিকেল, আর্সেনিক, অ্যাসবেস্টোস, ক্রোমিয়াম বা এই জাতীয় মৌলগুলির সংস্পর্শে অতিরিক্ত আসার ফলে ফুসফুসে ক্যান্সারের ঝুঁকি অন্যান্যদের তুলনায় কয়েকগুণ বেড়ে যায়। এ কারণে যারা কল-কারখানায় কাজ করেন, তাদের মধ্যে ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেশি।

৪. যারা পেশাগত কারণে ক্ষতিকর ধোঁয়ার আশেপাশে দিনের অনেকটা সময় কাটান তাদেরও ফুসফুসে ক্যান্সার হবার ঝুঁকি থাকে। যারা ডাইং ফ্যাক্টরিতে কাজ করেন এবং রাসায়নিকের ধোঁয়ার আওতায় আসেন, ট্যানারিতে কাজ করেন, গার্মেন্টসে ধোঁয়ার মাঝে কাজ করেন বা রাস্তায় পিচ ঢালাই করেন তাদেরও ফুসফুসের ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি থাকে।

৫. বর্তমানে পরিবেশ দূষণ অনেক বেড়ে যাওয়ায় ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। যারা প্রতিদিন রাস্তাঘাটে গাড়ির ধোঁয়ার মধ্যে চলাফেরা করেন, তাদের ক্ষেত্রেই এ ঝুঁকি অনেক বেশি। এ কারণে বায়ুদূষণে হাত থেকে রক্ষা পেতে নিয়মিত মাস্ক কিংবা প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত।

সূত্র: জি নিউজ

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host