1. admin@ddnnewsbd.com : admin : ddn newsbd
  2. mamahbubulalom@gmail.com : mahbubul alom : mahbubul alom
শনিবার, ২১ জুন ২০২৫, ০৬:০৩ পূর্বাহ্ন

ভাঙ্গুড়ায় বেড়েছে নিত্য পণ্যের দাম, টিসিবির পণ্য চাহিদার তুলনায় কম

প্রতিবেদকের নাম :
  • আপডেটের সময় : সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ৩৪২ সময় দর্শন
ভাঙ্গুড়ায় বেড়েছে নিত্য পণ্যের দাম, টিসিবির পণ্য চাহিদার তুলনায় কম

ভাঙ্গুড়া প্রতিনিধিঃ
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় বেড়েছে নিত্য পণ্যের দাম। সংসার চালাতে চাপে রয়েছে নি¤œ আয়ের মানুষ। প্রায় সপ্তাহ খানেক সময়ের ব্যবধানে প্রায় সকল নিত্য পণ্যের দামই কমবেশী বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্যদিকে উপজেলা পর্যায়ে টিসিবি পণ্যের নগন্যতার কারণে সকল ক্রেতা চাইলেও টিসিবির পণ্য ক্রয় করতে পারেন না। তাই অনেকটা বাধ্য হয়েই চড়া দামেই প্রয়োজনের তুলনায় কম পণ্য ক্রয় করে সাংসার চালাতে হচ্ছে। ফলে বিপাকে পড়েছে নিম্ন    আয়ের সাধারণ মানুষ। স্থানীয়দের দাবী নিয়মিতভাবে বাজার মনিটরিং আরও জোরদার করতে হবে।

সরেজমিন রবিবার উপজেলার পৌর সদরের কালিবাড়ি,ভাঙ্গুড়া বাজার, শরৎনগর বাজার ঘুরে বিভিন্ন দোকানে গিয়ে ক্রেতা বিক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, প্রায় সপ্তাহের ব্যবধানে নিত্য প্রয়োজীয় সকল পণ্যের দাম প্রতি কেজি ৬ থেকে ৮ টাকা করে বৃদ্ধি পেয়েছে। সোয়াবিন তেল প্রতি কেজি ১৪৫ থেকে ১৪৮ টাকা চিনি প্রতি কেজি ৭৮ থেকে ৮০ টাকা দরে বিক্রয় হচ্ছে। যেখানে সপ্তাহ খানেক আগেও বিক্রয় হতো সেয়াবিন প্রতি কেজি ১৩৮ থেকে ১৪২ টাকা দরে আর চিনি প্রতি কেজি বিক্রয় হয়েছে ৭২ থেকে ৭৩ টাকা দরে। জিরা মসলার প্রতি কেজিতে ১০টাকা বেড়ে বর্তমানে বিক্রয় হচ্ছে ২৭৫ টাকা। মসুরের ডাউলের দাম ১০টাকা বেড়ে প্রতি কেজি বর্তমানে বিক্রয় হচ্ছে ৮৫ টাকা । আটার দাম বেড়েছে প্রতিবস্তায় ১২০ টাকা। তবে চাউলের বাজার কিছুটা স্থিতিশীল রয়েছে।

করোনাকালে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নিত্য প্রয়োজনীয় ব্যবহার সামগ্রীর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের সাবান ও ডিটারজেন্ট পাউডারের দাম বেড়েছে অরও একধাপ। বর্তমানে প্রতিটি সাবান ও ডিটারজেন্ট পাউডার বিক্রয় হচ্ছে ৫ থেকে ৭ টাকা বেশী দামে। বাজারের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের এমন উর্ধমুখি দামের কারণে বিপাকে পড়েছে নিম্ন  ও মধ্যম আয়ের মানুষ। বাজার করতে এসে তাদের আয়ের সাথে ব্যয়ের হিসাব মেলাতে কপালে চিন্তার ভাঁজ নিয়ে অনেকটা হিমসিম খাচ্ছেন।

অপরদিকে এ উপজেলায় টিসিবির পণ্য বিক্রয়ের জন্য দুই জন ডিলার রয়েছেন। জানা গেছে, তারা মাসের মধ্যে নির্ধারিত একবার টিসিবির পণ্য বিক্রিয় করার জন্য সরবরাহকৃত মাল তুলতে পারেন। তবুও চাহিদার তুলনায় অনেক কম। তারা তেল,চিনি, ডাল ,পোঁয়াজ সাশ্রয়ী দামে বিক্রয় করলেও চাহিদা অনুয়ায়ী পণ্য সরবরাহ করতে পারেন না। ফলে সাধারণ মানুষ টিসিবির পণ্যের স্বল্পতার কারণে ইচ্ছা থাকলেও সবাই ক্রয় করতে পারেন না।

স্থানীয়দের দাবী প্রশাসন নিয়মিতভাবে বাজার মনিটরিং আরও জোরদার করলে নিত্য পণ্যের বাজার কিছুটা স্থিতিশীল থাকবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host