1. admin@ddnnewsbd.com : admin : ddn newsbd
  2. mamahbubulalom@gmail.com : mahbubul alom : mahbubul alom
শনিবার, ০৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০১:২১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বাঘায় পেঁয়াজ আমদানি বন্ধের চাষিদের স্মারকলিপি কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি রাজারহাটে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ১৫ বছরে ফ্যাসিস্টরা ২৮০ বিলিয়ন ডলার পাচার করেছে:বিএনপির মহাসচিব ‘শেখ হাসিনা দেশে আসবে ফাঁসিতে ঝোলার জন্য’ পিআর সিস্টেম ছাড়া নির্বাচন হতে দেয়া হবে না:চরমোনাই পীর ১৫ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার আহ্বান হাইকোর্টের একটি বেঞ্চে শুরু হচ্ছে কাগজমুক্ত বিচার কার্যক্রম: নতুন অধ্যায়ের সূচনা কম্বল কিনতে প্রধান উপদেষ্টার তহবিল ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ৩৩,৮৭,৫০,০০০ টাকা বরাদ্দ আলাপ পে’র সঙ্গে মেট্রোরেলের পেমেন্ট যুক্ত করবে বিটিসিএল

করোনা শহরের তুলনায় গ্রামেই বেশি : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

অনলাইন ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : রবিবার, ১১ জুলাই, ২০২১
  • ৯৩ সময় দর্শন

দেশে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়েই চলেছে। তবে শহরের তুলনায় সংক্রমণ এখন গ্রামাঞ্চলেই বেশি ছড়িয়ে পড়ছে। বিষয়টি নিয়ে আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেকও। তিনি বলেছেন, গ্রামের মানুষ করোনাভাইরাসকে স্বাভাবিক জ্বর-সর্দি ভাবছে। রোগীর পরিস্থিতি জটিলাকার ধারণ করলেই হাসপাতালে আসছেন, কিন্তু ততক্ষণে আর চিকিৎসকদের কিছুই করার থাকছে না।

রবিবার (১১ জুলাই) দুপুরে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতরের আয়োজনে এক ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় তিনি এ আশঙ্কার কথা জানান।

তিনি বলেন, একদম প্রান্তিক পর্যায়ে সংক্রমণ বেড়ে গেছে, যার ফলে ইউনিয়নে যারা বসবাস করেন তাদের মধ্যে যারা বয়স্ক তারা মৃত্যুবরণ করছে। যারা ইউনিয়ন, ওয়ার্ড পর্যায়ে বসবাস করেন, তারা করোনা নিয়ে এতটা সচেতন নয়। ওসব এলাকায় তারা আক্রান্ত হলেও মনে করে স্বাভাবিক জ্বর-সর্দি, কাশি হচ্ছে।

যেহেতু এখন বৃষ্টি হচ্ছে, আবহাওয়ার পরিবর্তন হচ্ছে, তাদের ধারণা এটি স্বাভাবিক ব্যাপার। অর্থাৎ তারা মনে করেন তাদের করোনা হয়নি। এবং সে অনুযায়ীই তারা চিকিৎসা করেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, গ্রামের ওইসব লোকজনের এক পর্যায়ে যখন শ্বাসকষ্ট একদম বেড়ে যায়, তখন তারা হাসপাতালে ছুটে আসে। কিন্তু তখন তাদের ফুসফুসের প্রায় ৭০ শতাংশের মতো আক্রান্ত হয়ে গেছে। তাদের অক্সিজেন নেমে গেছে ৭০ থেকে ৮০ শতাংশে, কিন্তু তখন আর চিকিৎসা দিয়ে তাকে বাঁচানো সম্ভব হয় না। আমাদের চিকিৎসক-নার্সরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও, তখন আর তাদেরকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয় না।

জাহিদ মালেক বলেন, আমরা গতকাল এবং পরশু আমাদের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করেছি। বিশেষ করে এলজিআরডি, স্বরাষ্ট্র, তথ্য মন্ত্রণালয়সহ আরও যারা আমাদের সঙ্গে কাজ করছেন, তাদের সঙ্গে এসব বিষয়ে কথা হয়েছে। যেখানে রোগী বেশি ওইসব এলাকাতে নতুন করোনা হাসপাতাল বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

পাশাপাশি যে হাসপাতালগুলো রয়েছে, সেগুলোতেও শয্যা বাড়ানোর চেষ্টা করছি। কিন্তু হাসপাতালে তো ওই জায়গাটা থাকতে হবে। তবে যতটুকু সম্ভব আমরা বাড়ানোর চেষ্টা করেছি।

 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host