1. admin@ddnnewsbd.com : admin : ddn newsbd
  2. mamahbubulalom@gmail.com : mahbubul alom : mahbubul alom
বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ১১:৪৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ভাঙ্গুড়ায় মাদক সেবনের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড পুঁজিবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন বন্ধ ভোটকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোগত অবস্থার তথ্য চেয়েছে ইসি তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে ৯ম দিনের শুনানি চলছে সোজা আঙুলে ঘি না উঠলে আঙুল বাঁকা করব: জামায়াত নেতা তাহেরের হুঁশিয়ারি চাটমোহরে কার্প ফ্যাটেনিং বিষয়ক মাঠ দিবস নির্বাচনি প্রচারে বের হয়ে গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী ভাঙ্গুড়ায় সারের দাবিতে কৃষকদের বিক্ষোভ, কৃষি প্রণোদনা নিয়েও তীব্র ক্ষোভ সত্য ও তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমেই গুজব প্রতিহত করা সম্ভব: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নির্বাচন হলে দেশের পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

উন্নয়নের নামে পরিবেশ ধ্বংসকে প্রশ্রয় দেওয়া উচিত নয় : পরিবেশ উপদেষ্টা

ডিডিএন ডেস্ক:
  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ৬ মে, ২০২৫
  • ৮৪ সময় দর্শন

উন্নয়নের নামে পরিবেশ ধ্বংসকে প্রশ্রয় দেওয়া উচিত নয়। পরিবেশ অধিদপ্তর শুধু প্রকল্প অনুমোদনের কাজ করছে-এ ধারণা বদলানো প্রয়োজন।

আজ রাজধানীর শেরে বাংলা নগরের বিআইসিসি-তে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান একথা বলেন।

‘বাংলাদেশ জাস্ট ট্রানজিশন একাডেমি: সবুজ অর্থনীতিতে সবার জন্য মর্যাদাপূর্ণ কাজ’ শীর্ষক সেশনে তিনি বলেন, পোড়ানো ইটের বিকল্প নিয়ে উদ্যোগ নেওয়া হলেও, এটি এখনো কাঠামোগত পরিবর্তন অর্জন করেনি। উন্নয়ন যেন পরিবেশের বিরুদ্ধে না যায়, সে বিষয়ে নীতিগত সমন্বয় প্রয়োজন।

তিনি জানান, পোড়ানো ইটের বিকল্প নিয়ে উদ্যোগ নেওয়া হলেও, এটি এখনো কাঠামোগত পরিবর্তন অর্জন করেনি।

রিজওয়ানা হাসান বলেন, উন্নয়নের নামে পরিবেশ ধ্বংসকে প্রশ্রয় দেওয়া উচিত নয়।

উপদেষ্টা আরো বলেন, পরিবেশ অধিদপ্তর শুধু প্রকল্প অনুমোদনের কাজ করছে-এ ধারণা বদলানো প্রয়োজন। উন্নয়ন যেন পরিবেশের বিরুদ্ধে না যায়, সে বিষয়ে নীতিগত সমন্বয় প্রয়োজন।

তিনি বলেন, টেকসই উন্নয়নের সঠিক মানদণ্ড নিশ্চিত না হলে, ন্যায্য রূপান্তর সম্ভব নয়, বরং ‘গ্রীনওয়াশিং’ প্রবণতা বাড়ে। টেকসই পরিবর্তন কেবল জ্বালানি খাতে সীমাবদ্ধ রাখা যাবে না।

কৃষি, উৎপাদন ও টেক্সটাইলসহ প্রতিটি ক্ষেত্রের জন্য নির্দিষ্ট নির্দেশনা থাকা দরকার বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

তিনি বলেন, ভবনগুলোতে শুধু ‘সবুজ সনদ’ যথেষ্ট নয়, বরং দেখতে হবে-ওই ভবনগুলো নারী-বান্ধব কি না, শ্রমিকদের বিশ্রাম নিশ্চিত করা হচ্ছে কি না, পানির পুনঃব্যবহার ও টেকসই জ্বালানি ব্যবহৃত হচ্ছে কি না।

তিনি আশা প্রকাশ করেন, সরকার, আন্তর্জাতিক সংস্থা, বেসরকারি খাত ও এনজিও একযোগে কাজ করলে টেকসই পদ্ধতিগুলো নীতিমালায় প্রতিফলিত হবে ও প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পাবে।

সূত্র: বাসস।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host