1. admin@ddnnewsbd.com : admin : ddn newsbd
  2. mamahbubulalom@gmail.com : mahbubul alom : mahbubul alom
বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ০৪:১৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
গোদাগাড়ীর চাঞ্চল্যকর হত্যাকাণ্ডের পলাতক সাত আসামি গ্রেপ্তার শেখ হাসিনার ফোনালাপ ফাঁস হওয়ায় মামলার স্বচ্ছতা বাড়বে: প্রসিকিউটর হাসিনার উপযুক্ত বিচার অবশ্যই হবে: আইন উপদেষ্টা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে ‘বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে’: মির্জা ফখরুল বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র দ্বিতীয় দফার শুল্ক আলোচনা আজ শুরু হচ্ছে ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধসের সতর্কবার্তা আবহাওয়া অধিদপ্তরের পাবনা জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম সোহেল ভারতে গ্রেফতার! আবরার ফাহাদের দেখানো পথে এনসিপি রাজনীতি করছে : নাহিদ তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলসহ সংবিধানের কয়েকটি ধারা অবৈধ ঘোষণা রাজনৈতিক নেতাদের সদিচ্ছার অভাবে পাবনা-ঢাকা সরাসরি ট্রেন সার্ভিস চালু হচ্ছে না

দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীর বয়স ১০৭ বছর

অনলাইন ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৫ আগস্ট, ২০২২
  • ১৫৫ সময় দর্শন

দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ুয়া ছাত্রের বয়স ১০৭ বছর। তার নাম অলি উল্লাহ রহমান তালহা। এমনই অবাক ঘটনা ঘটেছে কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্দিয়া উপজেলায়। 

অলি উল্লাহ রহমান তালহা ১১৭ নং তারাকান্দি হুসাইনীয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র। তালহা উপজেলার জাঙ্গালিয়া ইউনিয়নের তারাকান্দি গ্রামের মো. ফজলুল হকের ছোট ছেলে।

শিক্ষার্থীর পিতা ফজলুল হক জানান, ২০১৫ সালের ৩০ জুলাই জন্মগ্রহণ করে তালহা। সে অনুযায়ী তার বর্তমান বয়স ৭ বছর ২৫ দিন। ইপিআই টিকাদান কার্ডেও জন্ম তারিখ লেখা আছে ৩০ জুলাই ২০১৫। কিন্তু জাঙ্গালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের জন্ম নিবন্ধন সনদপত্র অনুযায়ী এখন তালহার বয়স হচ্ছে (৩০ জুলাই ১৯১৫) ১০৭ বছর ! অবিশ্বাস্য ভুলের এই ঘটনায় তার পরিবার ও এলাকাবাসী হতবাক।

স্কুলে ভর্তির জন্য ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে জন্ম নিবন্ধন সনদপত্র আনেন তালহার বাবা মো. ফজলুল হক। তারপর স্কুল করোনার জন্য বন্ধ থাকায় বাড়ির কাছের তারাকান্দি জামিয়া হুসাইনীয়া আসআদুল উলুম কওমী মাদরাসার ক্যাডেট শাখায় প্রথম শ্রেণিতে লেখাপড়া করছিল। তখন থেকেই আর কোনও কাজে ব্যবহার করা হয়নি জন্মসনদপত্রটি।

এ বছর প্রাথমিকের দ্বিতীয় শ্রেণিতে ভর্তি ও উপবৃত্তির টাকা পেতে আবেদন করতে গেলে তালহার বয়সের ঘটনাটি ধরা পড়ে বলে জানান তার বাবা ফজলুল হক।

ভুলের বিষয়টি সংশোধনের জন্য ইউনিয়ন পরিষদে গেলে বলা হয়, এটি দ্রুত সংশোধন করতে হলে আদালতে মামলা করার পরে সংশোধনের জন্য অনলাইনে ইউনিয়ন পরিষদে আবেদন করতে হবে। কিন্তু বয়স বেশি হওয়ায় অনলাইনে আবেদন নিচ্ছে না। বিষয়টি নিয়ে হতাশায় ভুগছে তালহার পরিবার।

ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. আসাদুজ্জামান জানান, বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক। ইউনিয়ন পরিষদের দায়িত্বপ্রাপ্তদের ভুলের কারণে এরকম হয়েছে। এতে পরিবারটি  খুবই হয়রানিতে পড়েছে।

জাঙ্গালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সচিব শাহিন কবীর বলেন, আমার যোগদানের আগের ঘটনা এটি। তবে যেভাবেই হোক এটি কোনো ছোটখাটো ভুল নয়। সনদপত্র টাইপের ভুলে  হয়তো ঘটনাটি ঘটতে পারে। অতি দ্রুত বিষয়টি সংশোধনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান তিনি।

 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host