বিশ্বব্যাপী চলমান করোনাভাইরাস মহামারি পরিস্থিতির মধ্যে দেশের স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বেশি বেশি ভিটামিন-সি গ্রহণের পরামর্শ দিচ্ছেন। আমাদের দেশে ভিটামিন-সি এর সবচেয়ে ভালো উৎস হিসেবে ধরা হয় লেবুকে। তাই বলে আপনি কি
মুখের মেদ কমানো আমাদের অনেকের মাথা ব্যাথার অন্যতম কারণ। সহজে কিন্তু মুখের মেদ কমানো যায় না। মুখের মেদের কারণে সৌন্দর্যে হানি তো ঘটেই সেই সাথে দাঁত ও মাড়ির সমস্যাও বাড়ে।
প্রেমিক-প্রেমিকাদের মধ্যে জুটির ধরণ ভিন্ন হয়ে থাকে। কোনো দম্পতি অনেক খোলামেলা আবার কেউবা প্রিয়জনকে নিয়ে সবার আড়ালে থাকতেই পছন্দ করেন। আশেপাশে একটু নজর দিলেই এমনটি দেখা যায়। কেউ-কেউ লজ্জার মাথা
অনলাইন ডেস্ক: পাতাঝরা দিন ভালোবাসার ডাক দিয়ে যায়। মনের অজান্তে ভেতর থেকে ভেসে আসে কবি নির্মলেন্দু গুণের লেখা কবিতার লাইনগুলো : ‘হয়তো ফুটেনি ফুল রবীন্দ্র-সংগীতে যতো আছে,/ হয়তো গাহেনি পাখি
পেটে গ্যাস জমে থাকা খুবই কমন একটি স’মস্যা। খাওয়া–দাওয়ায় একটু অনিয়ম হলেই এটি দেখা দিতে পারে। এমনকি একটু ভাজাভুজি খেলেও পেটে জমতে পারে গ্যাসের খনি। কিন্তু কতক্ষণ আর সত’র্ক থাকা যায়! কোনো না কোনো ছুঁতোয় গ্যাস ঠিকই পেটে এসে জমে। জে’নে নিন এমন অব’স্থায় সমাধানের উপায় দই আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এতে করে দ্রুত খাবার হজ’ম হয়, ফলে পে’টে গ্যাস হওয়ার ঝামেলা দূ’র হয়। পেঁপেতে রয়েছে পাপায়া নামক এনজাইম যা হজম শক্তি বাড়ায়। নিয়মিত পেঁপে খাওয়ার অভ্যাস করলেও গ্যাসের স’মস্যা কমে। কলা ও কমলা পাকস্থলির অতিরিক্ত সোডিয়াম দূর করতে সহায়তা করে। এতে করে গ্যাসের স’মস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়াও কলার সলুবল ফাইবারের কারণে কলা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ক্ষমতা রাখে। সারাদিনে অন্তত দুটি কলা খান। পেট পরিষ্কার রাখতে কলার জুড়ি মেলা ভার। পেট ঠান্ডা রাখতে অনেক বেশি কার্যকরী খাদ্য হলো শসা। এতে রয়েছে ফ্লেভানয়েড ও অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা পেটে গ্যাসের উদ্রেক কমায়। আদা সবচাইতে কা’র্যকরী অ্যান্টি–ইনফ্লেমেটরি উপাদানসমৃদ্ধ খাবার। পে’ট ফাঁপা এবং পেটে গ্যাস হলে আদা কুচি করে লবণ দিয়ে কাঁচা খান, দেখবেন গ্যাসের সমস্যা সমাধান হবে। পাকস্থলির গ্যাস্ট্রিক এসিডকে নিয়ন্ত্রণ করে অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি দেয় ঠান্ডা দুধ। এক গ্লাস ঠান্ডা দুধ পান করলে অ্যাসিডিটি দূরে থাকে। হজ’মের জন্য খুবই ভালো। এক গ্লাস পানিতে আধ চামচ দারুচিনির গুঁড়া দিয়ে ফুটিয়ে দিনে ২ থেকে ৩ বার খেলে গ্যাস দূ’রে থাকবে। ২/৩টি লবঙ্গ মুখে দিয়ে চুষলে একদিকে বুক জ্বালা, বমিবমিভাব, গ্যাস দূ’র হয়। সঙ্গে মুখের দুর্গন্ধ দূ’র হয়। লবঙ্গের মতো এলাচ গুঁড়া খেলে গ্যাস্ট্রিক দূরে থাকে।
শীতকালে ঠোঁট ফাটা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। অনেকের আবার সারা বছরই ঠোঁট ফাটে। এটি ডিহাইড্রেশনের জন্যও হতে পারে। ফাটা ঠোঁটে লিপস্টিক লাগালেও দেখতে ভালো লাগে না। মুখের সৌন্দর্যও নিমিষেই ম্লান করে
সিল্কের শাড়ি সব নারীরই পছন্দের। ক্যাজুয়াল লুক থেকে শুরু করে জাকজমক বেশেও সিল্ক শাড়ি দারুণ মানিয়ে যায়। শীত মানেই অনেক উৎসব আর অনুষ্ঠান। সেই সঙ্গে শুরু হয় ভ্যালেন্টাইন উইক। এসময়
ছোট খিদের বড় সমাধান হলো স্যান্ডউইচ। বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে স্যান্ডউইচ তৈরি করা যায়। ভেজিটেবলের পাশাপাশি বিফ বা চিকেন স্যান্ডউইচও সবার পছন্দের। কখনো কি পনিরের স্যান্ডউইচ খেয়েছেন? যারা ওজন কমানোর কথা
ভেষজ গুণে অনন্য একটি ফল হলো আমলকি। আমলকি ফল ও পাতা দুটিই ওষুধরূপে ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন অসুখ সারানো ছাড়াও আমলকি রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে দারুণ সাহায্য করে। আমলকির গুণাগুণের
শীতকালে সব ব্যথাই অসহ্য, সেখানে শীতের সময় মেয়েদের পিরিয়ডের সময়টা এমনিতেই অস্বস্তিতে কাটে। এর ওপর অনেকের ব্যথা থাকে পুরো পিরিয়ডের সপ্তাহজুড়ে।তাদের জন্য খুব কঠিন হয়ে যায় এই সময়টা। প্রতিটি মেয়েরই ঋতুচক্রের সঙ্গে কিছু শারীরিক ও মানসিক উপসর্গ দেখা দেয়। যাদের বেশি ব্যথা হয়, এই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে জেনে নিন কিছু ঘরোয়া উপায়: অতিরিক্ত যন্ত্রণা হলে তলপেট ও কোমরে হট ওয়াটার ব্যাগ দিয়ে সেক করুন। তলপেটে ১০ –১৫ মিনিট ধরে ল্যাভেন্ডার তেল ম্যাসাজ করুন। বেশি দৌড়াদৌড়ি না করে ওই কটা দিন একটু বিশ্রাম করুন। গল্পের বই পড়ুন, গান শুনুন, অথবা পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটান। পিরিয়ড হলে স্বাস্থ্যকর, পরিষ্কার থাকার বিষয়ে লক্ষ্য রাখুন।ঠাণ্ডা লাগানো যাবে না, গোসলে গরম পানি ব্যবহার করলে আরাম পাওয়া যায়। পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে খাদ্যতালিকায় টকদই, মাছ, ছোলা, আদার রস, রসুন, দুধ, আঙুর, কলা, বাদাম, ডার্ক চকলেট, সবুজ পাতাযুক্ত সবজি ও প্রচুর পানি রাখুন।