1. admin@ddnnewsbd.com : admin : ddn newsbd
  2. mamahbubulalom@gmail.com : mahbubul alom : mahbubul alom
সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫, ০৭:১১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
দুই বাসের সংঘর্ষে আহত ১০, আশঙ্কাজনক ৪ জন হাসপাতালে ভালুকায় মা ও দুই সন্তানের গলাকাটা লাশ উদ্ধার মিটফোর্ডের ঘটনা নির্বাচন বিলম্বিত করার অপচেষ্টা কি না—সন্দেহ ফখরুলের অনিয়ম বন্ধে রিটার্নিং-প্রিসাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে শহীদ পরিবার পাশে দাঁড়ালে অনুপ্রেরণা পাই : চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক এনবিআর অধ্যাদেশ সংশোধনে সুপারিশ করা হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা সরাসরি ট্রেন চালু না হলে চরম মূল্য দিতে হবে, পাবনাবাসীর হুঁশিয়ারি ”যারা বিএনপি করেন, সিজদা করতে হবে তার পায়ে” কতিপয় দল বিএনপিকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করছে: আযম খান

অনিয়ম বন্ধে রিটার্নিং-প্রিসাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে

ডিডিএন ডেস্ক:
  • আপডেটের সময় : সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫
  • ২ সময় দর্শন

ভোটে অনিয়ম বন্ধে এবার নির্বাচনি কর্মকর্তা নিয়োগে নতুন কৌশল নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন। সেক্ষেত্রে বড় পরিবর্তন আনা হচ্ছে প্রিসাইডিং কর্মকর্তা নিয়োগে। কোথাও কোথাও জেলা প্রশাসকদের পরিবর্তে ইসির নিজস্ব কর্মকর্তাদের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবেও নিয়োগ দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন।

সিইসি জানিয়েছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনে প্রবাসীদের ভোট দিতে আগে থেকেই নিবন্ধন করতে হবে। শুধুমাত্র নিবন্ধিত প্রবাসী বাংলাদেশি ভোটাররাই পোস্টাল ব্যালটে প্রথমবারের মতো অংশ নিতে পারবেন ভোটে।

একান্ত সাক্ষাৎকারে সিইসি জানিয়েছেন, সংসদীয় আসনে সীমানা নির্ধারণে অসংখ্য আবেদন জমা পড়লেও এবার কারো দ্বারা প্রভাবিত হবে না ইসি।

সম্প্রতি অর্ন্তবর্তী সরকারের পক্ষ থেকে ১৮ থেকে ৩৩ বছর বয়সী ভোটারদের জন্য ভোটকেন্দ্রগুলোতে আলাদা বুথের বিষয়ে ইসিকে ভাবতে বলা হলেও সিইসি জানিয়েছেন এই বিষয়ে তারা এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেন নি।

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশ নিতে পারা না পারার প্রশ্ন, নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপিকে শাপলা প্রতীক না দেওয়ার সিদ্ধান্তসহ বিভিন্ন বিষয়ে বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন সিইসি।

‘প্রবাসীদের জন্য অনলাইন বেসড পোস্টাল ব্যালট’

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটের সুযোগ দিতে এবার প্রথমবারের মতো উদ্যোগ নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এজন্য চার ধরনের ভোটিং পদ্ধতির সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ শুরু হয়েছে। শুরুতে প্রক্সি ভোটিং, অনলাইন, পোস্টাল কিংবা সশরীরে ভোট- এই চারটি বিকল্প পদ্ধতিকে সামনে রেখে কাজ শুরু করেছিল নির্বাচন কমিশন। তবে শেষ পর্যন্ত পোস্টাল ব্যালটেই ভোটের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়ার কথা জানিয়েছেন সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দিন।

তিনি বলেছেন, ‘প্রবাসীদের ভোট নিয়ে আমরা নানা ধরনের অপশন নিয়ে আলোচনা করেছি বিশেষজ্ঞদের ও রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে। শেষ পর্যন্ত দেখলাম ম্যাক্সিমাম লোকই পোস্টাল ব্যালটটাকে সাপোর্ট করে। এজন্য আমরা কমিশন থেকে ডিসিশন নিয়েছি যে ভোট হবে অনলাইন বেসড পোস্টাল ব্যালট’।

যে সব প্রবাসী আগামী নির্বাচনে ভোট দিবেন তাদেরকে আগে থেকেই অনলাইন রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে বলেও জানান সিইসি।

সিইসি বলেন, ‘আমরা এখন অনলাইনে একটা প্লাটফরম বানাবো, মানুষের অপশন নেয়ার জন্য, তাদেরকে প্রবাসী ভোটার হিসেবে ট্রিট করবো। পরে তাদের কাছে ব্যালট পেপার পাঠাবো। এটা অনেকটা কস্টলি (ব্যয়বহুল) হবে। আমরা এজন্য ডিএইচএল ও ফেডেক্সের (আন্তর্জাতিক কুরিয়ার সার্ভিস) সাথে কথা বলেছি। একেকটা ভোটের জন্য পাঁচ হাজার টাকা লাগবে’।

তাহলে নির্বাচন কমিশন কি এত খরচ ব্যয় করবে প্রবাসীদের ভোটে?

জবাবে নাসির উদ্দিন বলেন, ‘এটা হলো ডিএইচএল ও ফেডেক্সের খরচ। তবে সরকারি পোস্ট অফিসের মাধ্যমে এটা করলে ভোটার প্রতি ৭০০ টাকা খরচ হবে’।

‘আমরা অভিয়াসলি সরকারি পোস্ট অফিসকে ইউজ করবো। তাদের সাথে কথা হয়েছে, তারা স্পেশাল অ্যারেজমেন্ট করবে। কুইকলি যাতে হয়।’

‘এখানে আরেকটা বিষয় আপনাদেরকে জানা দরকার, আমরা যে শিডিউল দেই, নমিনেশন পেপার থেকে শুরু করে সবকিছু, প্রতীক বরাদ্দ না হলে তো আমরা দিতে পারি না। যখন প্রতীকটা বরাদ্দ তখনই না আমরা ব্যালট পেপার ছাপাই।’

‘সুতরাং এই যে ব্যালট পেপার ছাপানো থেকে ভোটের দিন পর্যন্ত আমরা কমবেশি ১২ দিন মাত্র সময় পাই। কারণ এই পোস্টাল ব্যালট যখন আমরা এক্সিকিউট করবো, আমাকে এই ১২ দিনের মধ্যেই ব্যালট পাঠানো, ব্যালট ফেরত আনা করতে হবে’, বলছিলেন তিনি।

বিবিসি বাংলার প্রশ্ন ছিল, তাহলে কী মাত্র ১২ দিনের মধ্যে প্রবাসীরা ভোট দেয়ার পর ব্যালট দেশে ফেরত আনা সম্ভব?

জবাবে সিইসি বলেছেন, ‘এটা সম্ভব, কিন্তু এক্ষেত্রে প্রায় ২৪ শতাংশের মতো সিস্টেম লস আছে। আমাদের মতো দেশে এটা আরও অনেক বেশি সিস্টেম লস হতে পারে। অনেক ব্যালট পেপার একজনের কাছে পাঠালাম, দেখা গেলো ভোট দিল না। এতে অনেক ব্যালট নষ্ট হতে পারে। তখন এগুলো বাতিল ভোট হয়ে যাবে। সুতারং এই ঝুঁকিগুলো আছে। তবে আমরা চেষ্টা করছি যে, মোটামুটিভাবে একটা সাইজাবেল নম্বর, প্রবাসীদেরকে আমরা নিয়ে আসবো’।

তবে নানা চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও এবার নির্বাচনে প্রবাসীদের ভোট দেয়ার বিষয়টি চূড়ান্ত জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘দিস আওয়ার কমিটমেন্ট, উই আর সিরিয়াসলি ওয়ার্কিং অন ইট। গোঁড়া থেকেই আমরা এটারও পর এক্সারসাইজ করছি। সুতারং ইনশাল্লাহ আমরা এটা ইমপ্লিমেন্ট করবোই করবো’।

‘ব্যাংকার ও নতুন চাকরিজীবীরা প্রিসাইডিং অফিসার’

বাংলাদেশের নির্বাচনগুলোতে ভোটকেন্দ্রের মূল দায়িত্বে থাকে প্রিসাইডিং কর্মকর্তারা। তাদেরকে সহযোগিতা করে থাকেন সহকারী প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসাররা। সম্প্রতি জাতীয় নির্বাচনগুলোতে দেশে ৪০ হাজারেরও বেশি ভোটকেন্দ্রের দায়িত্বে ছিলেন প্রিসাইডিং কর্মকর্তারা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সরকারি ও এমপিওভুক্ত স্কুল কলেজের শিক্ষকদেরই প্রিসাইডিং ও সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তার দায়িত্ব দেয়া হতো। তাই সংসদসহ বিভিন্ন নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রে প্রিসাইডিং কর্মকর্তাদের সহায়তায় নির্বাচনে নানা ধরনের অনিয়মের অভিযোগও উঠেছে।

সাক্ষাৎকারে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে প্রশ্ন ছিল পক্ষপাতিত্বসহ নানা অভিযোগের প্রেক্ষিতে এবার প্রিসাইডিং অফিসার নিয়োগে নিয়মের কোন পরিবর্তন আনছে কী-না ইসি?

জবাবে সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, ‘একচুয়ালি আমরা কিছু পরিবর্তন আনার চিন্তা করছি। কারণ বিগত নির্বাচনগুলোতে, যারা রিগিংয়ে (ভোট কারচুপি) সহায়তা করেছে যে সমস্ত প্রিজাইডিং অফিসার, পোলিং অফিসার, আমরা তাদেরকে যথাসম্ভব পরিহার করবো’।

সেটি কিভাবে যাচাই বাছাই করা হবে তারও ব্যাখ্যায় সিইসি বলেন, ‘আমাদের নির্বাচন কমিশনের জেলা অফিসাররা সে বিষয়ে খোঁজ খবর নিচ্ছেন। আমরা অলরেডি এই কাজ শুরু করেছি। যথাসম্ভব আগামী নির্বাচনে তাদেরকে আমরা পরিহার করবো। তাদেরকে কাজে লাগাবো না’।

তাহলে কাদেরকে প্রিসাইডিং কর্মকর্তার দায়িত্ব দেয়া হবে? সিইসি নাসির উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের চিন্তা আছে ব্যাংকের অফিসারদের দায়িত্ব দেয়া। কারণ এরা তো সরকারে ছিল না। এরা তো রিগিংয়ের সহযোগী ছিল না। আমরা ব্যাংকগুলোকে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনায় রাখছি’।

রিটার্নিং কর্মকর্তা কারা হবেন?

সাধারণত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্ষেত্রে সারাদেশের ৩০০টি সংসদীয় আসনের রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকেন জেলা প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনাররা। শেখ হাসিনা সরকারের অধীনে বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও রিটার্নিং কর্মকর্তাদের ভূমিকা নিয়েও ছিল নানা প্রশ্ন। যে কারণে বিভিন্ন সময় ইসির নিজস্ব কর্মকর্তাদের রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব দেয়ার কথাও উঠেছে।

কিন্তু স্থানীয় সরকার নির্বাচনে নিজস্ব কর্মকর্তাদের রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব দিলেও জাতীয় নির্বাচনে সেটি দেয়া হয় নি। যে কারণে শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন যে সুপারিশ করেছে সেখানে নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব কর্মকর্তাদের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগের প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল।

সিইসির একান্ত সাক্ষাৎকারে বিবিসি বাংলার পক্ষ থেকে জানতে চাওয়া হয়েছিল- জাতীয় নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বে কী জেলা প্রশাসকরাই থাকছে নাকি নতুন কেউ আসছে?

এই প্রশ্নে সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, ‘সংস্কার কমিশনও এই প্রস্তাব করেছে। নির্বাচন কমিশনের অফিসাররা আগে তো এমন দায়িত্ব কখনো পালন করেনি। লোকাল গভমেন্টে কিন্তু রিটার্নিং কর্মকর্তা ছিল। বহু সিটি কর্পোরেশনে তো তারা রিটার্নিং অফিসার ছিল’। তাহলে আগামী নির্বাচনে কি ইসির নিজস্ব কর্মকর্তারাই দায়িত্ব পাচ্ছেন রিটার্নিং কর্মকর্তার? এই প্রশ্নে সিইসি জানিয়েছেন, শুধুমাত্র নিজস্ব কর্মকর্তা হলেই তাদেরকে রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব দিবে না ইসি। এক্ষেত্রে তাদের যোগ্যতাকে গুরুত্ব দেয়া হবে।

তিনি বলেন, ‘মোটামুটিভাবে তাদের যোগ্যতা দেখে কিছু ক্ষেত্রে আমাদের অফিসারদের নিয়োগ করবো। তবে শর্ত হলো যে, তাদেরকে উপযুক্ত কর্মকর্তা হতে হবে। বাকিটা আমাদের জেলা প্রশাসকের ওপর নির্ভর করতে হবে’। তিনি জানান, যাচাই করে যাদের যোগ্য মনে হবে তাদেরকে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেয়া হবে।

নির্বাচনের প্রশাসনিক সহযোগিতার প্রয়োজন হয়, সেক্ষেত্রে নিজস্ব কর্মকর্তাদের দিয়ে দায়িত্ব পালন করা হলে কী কোন সমস্যা তৈরি হবে কী-না?

এই প্রশ্নে সিইসি বলেন, ‘আশা করি সমস্যা হবে না। কারণ সরকার তো ম্যাসেজ দিচ্ছে সবাইকে। সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা আছে। সব কিছু মিলিয়ে আমি মনে করি না যে অসহযোগিতা পাওয়া যাবে। আমি নিশ্চিত যে সবার সহযোগিতা আমি পাবো। সে বিশ্বাস আমার আছে’।

সীমানা নির্ধারণে রাজনৈতিক চাপ আছে?

এ এম এম নাসির উদ্দিনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন দায়িত্ব নেয়ার পর গত কয়েক মাসে সংসদীয় আসনের সীমানা নিয়ে অসংখ্য আবেদন জমা পড়েছে নির্বাচন কমিশনে। এসব আবেদনে বেশির ভাগই ২০০৮ সালের আগের সীমানায় ফিরে যাওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে। আবেদনের পাশাপাশি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে সীমানা নিয়ে নির্বাচন কমিশনে অনেক রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা ইসিতে তদবিরও চালাচ্ছেন। এমন পরিস্থিতি নির্বাচন কমিশন এ নিয়ে কি আপনাদের ওপর কোন রাজনৈতিক চাপে আছে কী-না জানতে চাওয়া হয়েছিল সিইসি নাসির উদ্দিনের কাছে।

জবাবে তিনি বলেছেন, ‘আমাদের ওপর কোন চাপ নাই। কিন্তু রাজনৈতিকভাবে অনেক আবেদন আছে। এটা চাপ না’।

সিইসি জানান, এ পর্যন্ত ৩০০টি সংসদীয় আসনের মধ্যে ৭১টি সংসদীয় আসনের সীমানা বিভিন্ন রকম আবেদন জমা পড়েছে ইসিতে। সেগুলো পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে একজন নির্বাচন কমিশনারের নেতৃত্বে একটি কমিটি করে দেওয়া হয়েছে।

এবার সংসদীয় আসনের সীমানা কিভাবে পূর্ণঃনির্ধারণ করা হবে তার একটি ধারণা দিয়ে সিইসি বলেন, ‘সরকারি মালিকানাধীন একটি প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে আমরা এটা নিয়ে কাজ করাচ্ছি। ১৪ জন স্পেশালিষ্ট সিইজিআইএস আমাদের সাথে কাজ করছে। সব কাজ প্রায় আমরা গুছিয়ে এনেছি। শিগগিরই আমরা খসড়া প্রকাশ করতে পারবো’।

সূত্র: আমার দেশ।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host