শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০৭:৪৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ভাঙ্গুড়ায় পশু-পাখির হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে চিকিৎসকরা মাঠে ভাঙ্গুড়ায় ভুমি অফিসের অনলাইন কার্যক্রমে হযরানি কমেছে,নামজারি নিষ্পত্তি তরান্বিত ভাঙ্গুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের পাশে ইউএনও ভাঙ্গুড়ায় অগ্নিকান্ডে ক্রীড়া শিক্ষকের বাড়ি ভষ্মিভুত! ৩০ লাখ টাকার ক্ষতি ভাঙ্গুড়ায় প্রচন্ড গরম উপেক্ষা করে ক্লাস করছে প্রাথমিক শিক্ষার্থীরা ! অস্বস্তিতে ছাত্র-শিক্ষক প্রশংসনীয় উদ্যোগ- ভাঙ্গুড়ায় তাপদাহে পিপাসার্ত মানুষকে আনসার কমান্ডারের পানীয় সেবা অস্বাভাবিক গরমেও খুলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়, বন্ধ থাকবে প্রাক-প্রাথমিক ভাঙ্গুড়ায় দাদন ব্যবসার ফাঁদে পড়ে নি:স্ব হচ্ছে ক্ষুদ্র কৃষক ও ব্যবসায়ী সর্বজনীন পেনশন স্কিম- ভাঙ্গুড়ায় ৪ মাসে একাউন্ট ওপেন হয়েছে মাত্র ১৪২ ভাঙ্গুড়ায় প্রাণি সম্পদ বিভাগের জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাপনী ঘটলো সেবা সপ্তাহের

বাংলাদেশ ও কোরিয়ার সম্পর্ক জোরদার করছে কোইকা

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
  • আপডেটের সময় : শনিবার, ৩ এপ্রিল, ২০২১
  • ১৪৪ সময় দর্শন
  • Print This Post Print This Post

কোরিয়া আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা (কোইকা) ও কোইকা বাংলাদেশ আল্যামনাই অ্যাসোসিয়েশন (কেবিএএ) যৌথভাবে কোইকার ৩০তম বার্ষিকী উদযাপন করে যার মূল প্রতিপাদ্য ছিল- এলডিসি থেকে উত্তরায়ণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও কোরিয়া প্রজাতন্ত্রের মধ্যে সম্পর্ক জোরদার । উক্ত অনুষ্ঠানটি ২০২১ সালের ১ এপ্রিল ঢাকার রেনেসাঁ হোটেলে অনুষ্ঠিত হয় । যেহেতু বাংলাদেশ তার স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করছে এবং অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশের অর্থনীতির জন্য একটি রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত হয়, তাই আর্থসামাজিক প্রবৃদ্ধিতে কোইকার অবদান উল্লেখযোগ্য। কোরিয়া প্রজাতন্ত্র একটি গ্রহীতা দেশ ছিল, যা পরে সহায়তাপ্রাপ্তি থেকে ওডিএর মাধ্যমে সহায়তা প্রদানকারী দেশটিতে সফলভাবে স্থানান্তরিত হয়েছিল। কোইকা ১৯৯১ সালের ১ এপ্রিল কোরিয়া প্রজাতন্ত্রের সহায়তা কার্যক্রমের জন্য নিবেদিত একটি সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত সংস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, ১৯৯১ সালে এটির বার্ষিক বাজেট ছিল ১৫ দশমিক ৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, বর্তমানে এটি মোট ৮৫৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অনুদান প্রদান করে। আইসিটি প্রশাসন, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে কোআইসএর সফল প্রকল্পগুলো তার কৌশল পরিকল্পনার সঙ্গে তিনটি কর্মসূচির ওপর আলোকপাত করে- ডিজিটাল পাবলিক সিস্টেম প্রতিষ্ঠা করে জনসেবার দক্ষতার বর্ধন করা, স্বাস্থ্য ও চিকিৎসাসেবার মান সরবরাহ করে জনস্বাস্থ্য বৃদ্ধি করা এবং টেকসই উন্নয়নের জন্য দক্ষ মানবসম্পদ বিকাশ। অনুষ্ঠানে উপস্থিত প্রতিমন্ত্রী জনাব জুনায়েদ আহমেদ পলক উল্লেখ করেন, কোইকার আইসিটি সেক্টরে বিভিন্ন দ্বিপাক্ষিক প্রকল্প বাংলাদেশে কাজ করার পর থেকে ডিজিটাল বাংলাদেশের স্তম্ভ স্থাপনে উল্লেখযোগ্যভাবে সাহায্য করেছিল। সাবের হোসেন চৌধুরী এমপি বলেছিলেন, কোইকা তৃণমূল পর্যায়ে এবং জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছে দিয়ে প্রয়োজনের লোকদের মধ্যে স্বাচ্ছন্দ্য আনতে সাহায্য করেছে। মনজুর হোসেন এমপি বলেন, কোইকার প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা আমাদের দুই ভ্রাতৃ দেশগুলোর মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে অব্যাহতভাবে জোরদার করেছে। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব ফাতিমা ইয়াসমিন তুলে ধরেছিলেন কীভাবে দুই বন্ধুবান্ধব দেশের মধ্যে উভয় সহযোগিতা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং আশা প্রকাশ করেছেন যে যৌথ উন্নয়ন দৃষ্টিভঙ্গি এবং দৃঢ় অংশীদারত্ব অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছে। বাংলাদেশে নিযুক্ত কোরিয়া প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী মহামারি সত্ত্বেও বাংলাদেশ বৃদ্ধি ও বিকাশের পথে অগ্রসর হচ্ছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd