1. admin@ddnnewsbd.com : admin : ddn newsbd
  2. mamahbubulalom@gmail.com : mahbubul alom : mahbubul alom
বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫, ০৮:৫৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্বামীকে বেঁধে স্ত্রীকে ধর্ষণ: প্রধান আসামিসহ শ্রমিকদল নেতা গ্রেপ্তার বাংলাদেশের পাট ও পাটপণ্য আমদানিতে আগ্রহী ইন্দোনেশিয়া: রাষ্ট্রদূত ইন্দোনেশিয়ায় ফেরি ডুবি: চারজন নিহত, ২৩ জন উদ্ধার চানখাঁরপুলে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে আদেশ ১৪ জুলাই গুমের সঙ্গে জড়িত সেনা সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে-প্রেস ব্রিফিংয়ে সেনা সদর সৈয়দপুরে শহীদ সাজ্জাদের কবর জিয়ারত করলেন নাহিদ ইসলাম দেশে খাদ্য মজুদ বেড়েছে: প্রেস উইং মুরাদনগরে এক পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুসলিম বিশ্বে বাংলাদেশ ও মরক্কোর নেতৃত্বমূলক ভূমিকা জোরদারে উপদেষ্টা আসিফের আহ্বান তারেক রহমান ও মির্জা ফখরুলকে ট্যাগ দিয়ে সারজিসের পোস্ট

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

প্রতিবেদকের নাম :
  • আপডেটের সময় : সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ১৯৬ সময় দর্শন

সংবাদ ডেস্ক: একাত্তরের শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সোমবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ১০ মিনিটে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।

রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের পক্ষে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তাঁর সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম শামিম উজ জামান এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তাঁর সামরিক সচিব মেজর জেনারেল নকিব আহমদ চৌধুরী।

পৃথিবীর ইতিহাসের এক কালো অধ্যায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস নানা অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে জাতি স্মরণ করছে একাত্তরে বিজয়ের ঠিক আগে প্রাণ হারানো জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের। পরাজয় নিশ্চিত জেনে ১৬ ডিসেম্বরের আগে বাঙালি বুদ্ধিজীবী নিধন বাংলাদেশের ইতিহাসে নৃশংসতম ও বর্বরোচিত হত্যাযজ্ঞ।

পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর নির্দেশনা ও মদদে একশ্রেণির দালালরা এ হত্যাযজ্ঞ সংঘটিত করে। পূর্ব পাকিস্তানে বাঙালি বুদ্ধিজীবীদের নিশ্চিহ্ন করার এ নীলনকশা প্রণয়ন করে পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নরের সামরিক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী।

বুদ্ধিজীবীদের প্রকৃত সংখ্যা আজ পর্যন্ত গণনা করা হয়নি। ১৯৭২ সালে প্রকাশিত ‘বাংলাদেশ’ শীর্ষক গ্রন্থ থেকে প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, এদের মধ্যে ৯৯১ জন ছিলেন শিক্ষাবিদ, ৪৯ জন চিকিৎসক, ৪২ জন আইনজীবী এবং ১৬ জন সাহিত্যিক, শিল্পী ও প্রকৌশলী। বুদ্ধিজীবী নিধনের এ তালিকায় ঢাকা বিভাগে ২০২ জন শিক্ষক ও ১০ জন আইনজীবীকে হত্যা করা হয়। চট্টগ্রাম বিভাগে ২২৪ জন শিক্ষক ও ১০ জন আইনজীবীকে হত্যা করা হয়। খুলনা বিভাগে ২৮০ জন শিক্ষক ও ছয়জন আইনজীবীকে হত্যা করা হয়। রাজশাহী বিভাগে ২৬২ জন শিক্ষক ও ১৫ জন আইনজীবীকে হত্যা করা হয়। তবে এ তালিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের নাম ছিল না।

যাদের হত্যা করা হয়েছিল তাদের মধ্যে অন্যতম হলেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যে ছিলেন এ এন এম মুনীর চৌধুরী, ড. জিসি দেব, মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, আনোয়ার পাশা, ড. জ্যোতির্ময় গুহঠাকুর, আবদুল মুকতাদির, এস এম রাশীদুল হাসান, ড. এন এম ফয়জুল মাহী, ফজলুর রহমান খান, এ এন এম মুনীরুজ্জামান, ড. সিরাজুল হক খান, ড. শাহাদাত আলী, ড. এম এ খায়ের, এ আর খান খাদিম, মো. সাদেক, শরাফত আলী, গিয়াসউদ্দিন আহমেদ, অনুদ্বৈপায়ন ভট্টাচার্য। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছিলেন অধ্যাপক মীর আবদুল কাইয়ুম, হাবিবর রহমান, সুখরঞ্জন সমাদ্দার, ড. আবুল কালাম আজাদ। সাংবাদিক ছিলেন সিরাজুদ্দীন হোসেন, শহীদুল্লাহ কায়সার, খোন্দকার আবু তালেব, নিজামুদ্দীন আহমদ, আ ন ম গোলাম মোস্তফা, শহীদ সাবের, শেখ আবদুল মান্নান (লাডু), সৈয়দ নাজমুল হক, এম আখতার, আবুল বাসার, চিশতী হেলালুর রহমান, শিবসদন চক্রবর্তী, সেলিনা পারভীন। এছাড়া শিল্পী ছিলেন আলতাফ মাহমুদ, সাহিত্যিক পূর্ণেন্দু দস্তিদার, মেহেরুন্নেসা, দানবীর রণদাপ্রসাদ সাহাসহ আরও অসংখ্য নাম।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host