শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০২:২৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সর্বজনীন পেনশন স্কিম- ভাঙ্গুড়ায় ৪ মাসে একাউন্ট ওপেন হয়েছে মাত্র ১৪২ ভাঙ্গুড়ায় প্রাণি সম্পদ বিভাগের জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাপনী ঘটলো সেবা সপ্তাহের ভাঙ্গুড়ায় ৭ দিন ব্যাপি বই মেলা জমে উঠেছে উপজেলায় এমপি মন্ত্রীর সন্তান-স্বজনরা প্রার্থী হলে ব্যবস্থা উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী–সংসদ সদস্যদের হস্তক্ষেপ বন্ধে কঠোর নির্দেশনা : ওবায়দুল কাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় দিন ১৮ এপ্রিল। হোসেন আলী ভারতে স্বাধীন বাংলার পতাকা উড়ান আজ ভাঙ্গুড়ায় দুগ্ধজাত ক্ষুদ্র শিল্পের সফল উদ্যোক্তা কলেজ ছাত্র অপু ঘোষ ভাঙ্গুড়ায় নতুন ইউএনও’র যোগদান- জ্ঞানের নিষ্প্রভ বাতিঘর কি আবার আলোকিত হবে ? বুয়েটকে জঙ্গিবাদের আখড়া বানানো যাবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভাঙ্গুড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে অনলাইন গরুর হাট ! মাসে কেনাবেচা ৬ কোটি টাকা

কারখানা শ্রমিকদের জীবন নিরাপদ হয়নি: জিএম কাদের

অনলাইন ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : রবিবার, ১১ জুলাই, ২০২১
  • ১০৭ সময় দর্শন

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও সংসদে বিরোধীদলীয় উপনেতা জিএম কাদের এমপি বলেছেন, স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরেও কারখানা শ্রমিকদের জীবন নিরাপদ হয়নি। প্রতিবছর কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে অসংখ্য শ্রমিকের জীবন যায়। প্রতিটি দুর্ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন হয়। প্রতিবেদন আসে, তাতে কিছু সুপারিশও থাকে। কখনও জনগণ সেটা জানতে পারে, কখনও তা গোপনই থেকে যায়। তবে বাস্তবায়ন হয় না বললেই চলে। প্রায় ক্ষেত্রেই আইনের ফাঁক দিয়ে বের হয়ে যায় দোষীরা। তাই থামছে না অগ্নিকাণ্ড, থামছে না মৃত্যুর মিছিল।

রোববার এক বিবৃতিতে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান এসব কথা ব‌লেন।

জিএম কাদের বলেন, ফায়ার সার্ভিসের তথ্য অনুযায়ী গেল ১৫ বছরে অগ্নিদুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে ২ হাজার ৩১৭ জনের। আহত হয়েছেন ১২ হাজার ৩৭৪ জন। এর মধ্যে একটি বিশাল অংশই শ্রমিক শ্রেণির মানুষ। ২০১২ সালের ২৪ নভেম্বর ইতিহাসের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে আশুলিয়ার তাজরীন ফ্যাশনস লিমিটেডের ১১৭ জন পোশাক শ্রমিক আগুনে পুড়ে মারা যায়, আহত হয় দুশর বেশি শ্রমিক। প্রতিটি দুর্ঘটনায় একমাত্র উপার্জনক্ষম মানুষের মৃত্যুতে মানবিক বিপর্যয় সৃষ্টি হয় দারিদ্র্যপীড়িত পরিবারগুলোতে।

তিনি আরও বলেন, বিল্ডিং কোড মেনে তৈরি হয় না ভবন, কারখানা তৈরিতে মানা হয় না সুনির্দিষ্ট নীতিমালা। অগ্নি প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি থাকে না কারখানায়। তদারকি নেই, আর দায়িত্বশীলদের জবাবদিহিতা নেই বললেই চলে। এ কারণেই কারখানায় আগুন লাগলে রেহাই মেলে না শ্রমিকদের। তাই অগ্নিকাণ্ড কমাতে এবং শ্রমিকদের জীবন বাঁচাতে সরকারকে এখনই কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে।

 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd