শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:২৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সর্বজনীন পেনশন স্কিম- ভাঙ্গুড়ায় ৪ মাসে একাউন্ট ওপেন হয়েছে মাত্র ১৪২ ভাঙ্গুড়ায় প্রাণি সম্পদ বিভাগের জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাপনী ঘটলো সেবা সপ্তাহের ভাঙ্গুড়ায় ৭ দিন ব্যাপি বই মেলা জমে উঠেছে উপজেলায় এমপি মন্ত্রীর সন্তান-স্বজনরা প্রার্থী হলে ব্যবস্থা উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী–সংসদ সদস্যদের হস্তক্ষেপ বন্ধে কঠোর নির্দেশনা : ওবায়দুল কাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় দিন ১৮ এপ্রিল। হোসেন আলী ভারতে স্বাধীন বাংলার পতাকা উড়ান আজ ভাঙ্গুড়ায় দুগ্ধজাত ক্ষুদ্র শিল্পের সফল উদ্যোক্তা কলেজ ছাত্র অপু ঘোষ ভাঙ্গুড়ায় নতুন ইউএনও’র যোগদান- জ্ঞানের নিষ্প্রভ বাতিঘর কি আবার আলোকিত হবে ? বুয়েটকে জঙ্গিবাদের আখড়া বানানো যাবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভাঙ্গুড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে অনলাইন গরুর হাট ! মাসে কেনাবেচা ৬ কোটি টাকা

ভারতে বোমারু মিজানের ২৯ বছরের কারাদণ্ড

অনলাইন ডেস্ক:
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২১
  • ২৮৩ সময় দর্শন

দীর্ঘ অপেক্ষার পর অবশেষে ঘোষণা করা হলো খাগড়াগড় বিস্ফোরণ মামলার রায়। এই হামলার ‘মাস্টারমাইন্ড’ জাহিদুল ইসলাম ওরফে শেখ কাওসার ওরফে বোমারু মিজানকে ২৯ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভারতের একটি আদালত।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের তথ্যমতে, খাগড়াগড় বিস্ফোরণের ঘটনায় ইতোমধ্যে ৩১ জনকে দোষী সাব্যস্ত করেছেন আদালত। তাদের মধ্যে ৩০ জনের সাজা ঘোষণা হয়েছে আগেই, বাকি ছিলেন কাওসার।

বুধবার ভারতের জাতীয় তদন্ত সংস্থার (এনআইএ) বিশেষ আদালত শেখ কাওসারকে দেশদ্রোহিতা, বিস্ফোরক আইন ও বিদেশি আইনের ধারায় মোট ২৯ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন, পাশাপাশি ২৯ হাজার রুপি জরিমানাও করা হয়েছে তাকে।

২০১৪ সালের ২ অক্টোবর ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে বর্ধমানের খাগড়াগড়। এ ঘটনায় জড়িত অভিযোগে কাওসার ওরফে বোমারু মিজানকে ২০১৮ সালের আগস্ট মাসে গ্রেফতার করে এনআইএ। ২০১৫ সালে বুদ্ধ গয়া বিস্ফোরণ কাণ্ডেও হাত ছিল তার।

তদন্তে উঠে আসে, কাওসার বাংলাদেশের নাগরিক এবং নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) অন্যতম শীর্ষ নেতা। তিনি বোমা ও আইইডি তৈরিতে ওস্তাদ। খাগড়াগড়ে বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ কাওসারই দিয়েছিলেন। সেখানকার বোমা মুর্শিদাবাদ হয়ে বাংলাদেশে পাচারেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল তার।

খাগড়াগড়ে বিস্ফোরণের পরপরই বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন কাওসার। পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে মনে করে আবারো ভারতে চলে যান জেএমবির এ নেতা। এরপরই বেঙ্গালুরুতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ফাঁদে ধরা পড়েন তিনি। তার সন্ধানের জন্য সেসময় ১০ লাখ রুপি পুরস্কারও ঘোষণা করেছিল এনআইএ।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd