রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:০০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
প্রশংসনীয় উদ্যোগ- ভাঙ্গুড়ায় তাপদাহে পিপাসার্ত মানুষকে আনসার কমান্ডারের পানীয় সেবা অস্বাভাবিক গরমেও খুলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়, বন্ধ থাকবে প্রাক-প্রাথমিক ভাঙ্গুড়ায় দাদন ব্যবসার ফাঁদে পড়ে নি:স্ব হচ্ছে ক্ষুদ্র কৃষক ও ব্যবসায়ী সর্বজনীন পেনশন স্কিম- ভাঙ্গুড়ায় ৪ মাসে একাউন্ট ওপেন হয়েছে মাত্র ১৪২ ভাঙ্গুড়ায় প্রাণি সম্পদ বিভাগের জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাপনী ঘটলো সেবা সপ্তাহের ভাঙ্গুড়ায় ৭ দিন ব্যাপি বই মেলা জমে উঠেছে উপজেলায় এমপি মন্ত্রীর সন্তান-স্বজনরা প্রার্থী হলে ব্যবস্থা উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী–সংসদ সদস্যদের হস্তক্ষেপ বন্ধে কঠোর নির্দেশনা : ওবায়দুল কাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় দিন ১৮ এপ্রিল। হোসেন আলী ভারতে স্বাধীন বাংলার পতাকা উড়ান আজ ভাঙ্গুড়ায় দুগ্ধজাত ক্ষুদ্র শিল্পের সফল উদ্যোক্তা কলেজ ছাত্র অপু ঘোষ

পেঁয়াজের দাম কেজিতে বাড়ল ১০ টাকা

অনলাইন ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : রবিবার, ৪ জুলাই, ২০২১
  • ২৪৮ সময় দর্শন

হঠাৎ রাজধানীর বাজারগুলোতে পেঁয়াজের দাম বেড়ে গেছে। খুচরা বাজারে কেজিতে ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। পাইকারিতে বেড়েছে ৫ টাকা পর্যন্ত। এক দিনের ব্যবধানেই এ দামের পার্থক্য তৈরি হয়েছে।

হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়ার কারণ হিসেবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, লকডাউনের কারণে বাজারে পেঁয়াজ কম আসছে। এর সঙ্গে পরিবহন খরচও বেড়ে গেছে। ভারত থেকে পেঁয়াজ আনতে বেশি খরচ করতে হচ্ছে। সবকিছু মিলিয়ে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। সামনে আরও বাড়তে পারে।

এদিকে খুচরা ও পাইকারি উভয় বাজারে পেঁয়াজের দাম বাড়লেও দুই বাজারের দামের মধ্যে বড় ধরনের পার্থক্য দেখা গেছে। পাইকারির তুলনায় খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ১৫ টাকার মতো বেশি দেখা গেছে।

গতকাল শনিবার রাজধানীর বিভিন্ন খুচরা বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, বেশিরভাগ ব্যবসায়ী দেশি পেঁয়াজ বিক্রি করছেন ৬০ টাকা কেজি দরে। কোনো কোনো দোকানে ৫৫ টাকা কেজিতেও পেঁয়াজ পাওয়া যাচ্ছে। অথচ এক দিন আগেই গত শুক্রবার বেশিরভাগ দোকানে ৫০ টাকায় প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে।

অন্যদিকে পাইকারি বাজারে দেশি পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪২ থেকে ৪৫ টাকা, যা আগে ছিল ৩৭ থেকে ৩৮ টাকার মধ্যে।

রামপুরায় ভ্যানে পেঁয়াজ বিক্রি করা এক ব্যবসায়ী জানান, শ্যামবাজার থেকে মাল এনে দিনেরটা দিনে বিক্রি করি। যেদিন যেমন কেনা পড়ে, বিক্রি করতে হয় তেমন দামে। বেশি দামে কেনার কারণে আজ ৬০ টাকা কেজি বিক্রি করছি। পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে সামনে পেঁয়াজের দাম আরও বাড়বে।

শ্যামবাজার পেঁয়াজ ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাজি মোহাম্মদ মাজেদ বলেন, লকডাউনের কারণে দেশের বিভিন্ন পাইকারি বাজারে পেঁয়াজ কম আসছে। আবার পরিবহন খরচও বেড়ে গেছে। সব মিলে পাইকারিতে পেঁয়াজের দাম কেজিতে ৩-৪ টাকা বেড়েছে। আমাদের ধারণা, সামনে পেঁয়াজের দাম আরও বাড়তে পারে।

তিনি আরও বলেন, এখন ভারত থেকে পেঁয়াজ খুব একটা আসছে না। দেশি পেঁয়াজ দিয়েই বাজার চলছে। ভারত থেকে পেঁয়াজ আনতে আমাদের ৪৭-৪৮ টাকা খরচ পড়ে। সেখানে দেশি পেঁয়াজ আমরা ৪৩-৪৪ টাকা কেজি বিক্রি করছি। দুদিন আগে এই পেঁয়াজ ৩৭-৩৮ টাকা কেজি বিক্রি করেছি।

খুচরা বাজারে পেঁয়াজের কেজি ৬০ টাকা স্বাভাবিক কি-না এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, বাজারে এখন ক্রেতা নেই। মাল পরিবহনের জন্য বাড়তি অর্থ খরচ করতে হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা তো এখন একটু মুনাফা করার চেষ্টা করবে। আমার মতে, পেঁয়াজ কেজি ৭০ টাকা হওয়া উচিত। কারণ এখন এক কেজি চালের দামই ৬০ টাকার ওপরে!

লকডাউনে ব্যবসার সমস্যা নিয়ে তিনি বলেন, লকডাউনে আমরা কী কষ্টে আছি বলে বোঝাতে পারব না। কর্মীদের ঠিক মতো বেতন দিতে পারছি না। ২০ জন কর্মীর মধ্যে ১২ জন বাদ দিয়েছি। আমরা খুব খারাপ অবস্থায় আছি। এই লকডাউনে একমাত্র সরকারি চাকরিজীবীরা ভালো আছে। তাছাড়া কেউ ভালো নেই।

 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
২০২০© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ*
ডিজাইন - রায়তা-হোস্ট সহযোগিতায় : SmartiTHost
smartit-ddnnewsbd